Polly po-cket
Banglay Computer
চলতি ওয়াক্তের নামাজ আদায় করেছেন কি ? না হলে এখনই আদায় করে নিন ! হয়তো আর এক ওয়াক্ত নামাজের সময় নাও পেতে পারেন। "কিছু সুখ হারানোয়, কিছু সুখ পাওয়াতে; কিছু সুখ স্মৃতিময়, কিছু ভুলে যাওয়াতে ! " এই সাইটের মালিক এবঙ ডিজাইন কারক মো:রফিকুল ইসলাম মোবাইল +8801745420388,+8801928060711
চলতি ওয়াক্তের নামাজ আদায় করেছেন কি ? না হলে এখনই আদায় করে নিন ! হয়তো আর এক ওয়াক্ত নামাজের সময় নাও পেতে পারেন।
"কিছু সুখ হারানোয়, কিছু সুখ পাওয়াতে;
কিছু সুখ স্মৃতিময়, কিছু ভুলে যাওয়াতে ! "
এই সাইটের মালিক এবঙ ডিজাইন কারক মো:রফিকুল ইসলাম
মোবাইল +8801745420388,+8801928060711

জেনে রাখুন পিসির কনফিগারেশন কম্পিউটারের যে কোনো সমস্যা আর হার্ডওয়্যারের সমস্যাতো তো বটেই সবার আগে আপনার প্রয়োজন পড়বে পিসির কনফিগারেশন অর্থাৎ প্রসেসর, র্যাম, মাদারবোর্ড, হার্ডডিস্ক, সাউন্ড কার্ড, এজিপি কার্ড কোনটি কোন কোম্পানির কি মানের তা জানার। দেখা যায় যে বেশিরভাগ মানুষই অন্য কারো সহায়তা বা দোকানির পরামর্শে কম্পিউটার কেনেন এবং পরে যখন কোনো সমস্যায় পড়ে অন্য কারো দারস্থ হন তখন আর কনফিগারেশন বলতে পারেন না। এতে সমাধানকারীকে অতিরিক্ত ঝামেলায় পড়তে হয়। এই তথ্যগুলো তাই জেনে নিয়ে দরকার পড়লে লিখে রাখুন। তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সমাধানকারীর জন্য সমস্যার কারণ খুঁজে পাওয়াটা সহজ হয়ে যায়। এই বেসিক কনফিগারেশনগুলো জানতে বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে। মাই কম্পিউটারে রাইট ক্লিক করে প্রোপ্রার্টিজে গিয়ে জেনারেল ট্যাব থেকে জেনে নিতে পারবেন প্রসেসর, র্যাম ও অপারেটিং সিস্টেম সংক্রান্ত তথ্য। গ্রাফিক্স বা ডিসপ্লে প্রোপ্রার্টিজে গিয়ে ইনফরমেশন থেকে জানতে পারবেন গ্রাফিক্সকার্ড সংক্রান্ত তথ্য। আর অনেকক্ষেত্রেই কম্পিউটার কেনার ক্যাশমেমোতেই এসব বিস্তারিত লিখা থাকে। আরেকটি কাজ করতে পারেন। কোনো অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীর সহায়তায় জেনে নিতে পারেন তথ্যগুলো। যেভাবেই যাই জানুন না কেন তা ভালোভাবে লিখে যত্নসহকারে রেখে দিন। বিল্ট ইন মানে কি? এখন প্রায় সব কম্পিউটারেই বিল্টইন কিছু না কিছু থাকেই। যেমন- এজিপি কার্ড, সাউন্ড কার্ড, ল্যান কার্ড ইত্যাদি। বিল্টইন অর্থ এই হার্ডওয়্যারটি আপনার মাদারবোর্ডে দেয়াই আছে। আপনি আলাদা না কিনে এটি দিয়েই কাজ চালাতে পারেন। কিন্তু কথায় আছে সস্তার দশ অবস্থা। কোম্পানি বা দোকানি যতই গলা ফটাক না কেন এটা বুঝতে খুব বেশি বুদ্ধিমান হবার দরকার পড়ে না যে, পারফরমেন্সে বিল্টইন হার্ডওয়্যারটি কখনই স্বতন্ত্র হার্ডওয়্যারের সমকক্ষ হতে পারে না। তবে যারা সাধারণ বা মাঝারি মানের ব্যবহারকারী তাদের জন্য বিল্টইন সাউন্ড বা এজিপি কার্ডই যথেষ্ঠ। আর বিল্টইন ল্যান কার্ড দিয়ে সমস্যা ছাড়াই কাজ চালাতে পারেন। তবে একটা কথা। যারা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট লাইন নেন তাদের সবার ল্যান কার্ডের ফিজিকাল বা ম্যাক এড্রেস কিন্তু সংশ্লিষ্ট আইএসপি নিয়ে রেকর্ড করে রাখে।ফলে মাদারবোর্ডে কোনো সমস্যা হলে নেট লাইন নিয়ে বিপদে পড়বেন আপনি। এক্ষেত্রে আইএসপি’র শরণাপন্ন আপনাকে হতেই হবে। আর আলাদা ল্যানে যে বাড়তি সুবিধা একই কারণে পাবেন তা হচ্ছে এটি অন্য পিসিতে লাগিয়ে একই নেট কানেকশন কাজের সময় ব্যবহার করতে পারবেন আপনি। আর বিল্টইন সাউন্ড কার্ড বা এজিপিতে সমস্যা হলে তা বেশ বিড়ম্বনাকর। অনেকক্ষেত্রে মাদারবোর্ডের উপরই চাপটা পড়ে বেশ জটিলাকার ধারণ করে। তবে মনে রাখবেন, বিল্টইন এজিপি মানেই এটি আপনার সিস্টেম থেকে র্যাম শেয়ার করে। তাই বিল্টইন এজিপি ব্যবহার করলে বাড়তি র্যাম লাগানোটাই ভালো। নাহলে সিস্টেম স্লো হয়ে যাওয়া বা হ্যাং করাসহ অনেক সমস্যাই হতে পারে আপনার।একটা সহজ পয়েন্ট উল্লেখ করি।ক্রিয়েটিভের ভালোমানের সাউন্ড কার্ডের দাম ৪০০০ টাকার উপরে,এনভিডিয়ার ৯৬০০ জিটি ১ গিগাবাইট র্যামবিশিষ্ট এজিপির দাম ১৫০০০ টাকা।আর সুপার-ডুপার সাউন্ড(!),১৭৫৮ মেগাবাইট পর্যন্ত এজিপি বিশিষ্ট মাদারবোর্ড আপনি ৭০০০ টাকাতেই পাবেন!!আর কিছু বলতে হবে? পাওয়ার,পাওয়ার সাপ্লাই-দেখে শুনে কিনুন কম্পিউটারের অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ অংশ এই পাওয়ার সাপ্লাই। এর কারণে অনেক সমস্যাই হতে পারে। ইউপিএস কেন ব্যবহার করবেন, কেন করবেন না এই নিয়ে বেশি কিছু বলব না। শুধু বলব অস্থিতিশীল ভোল্টেজ সাপ্লাই আপনার মূল্যবান হার্ডওয়্যারের মৃত্যু ডেকে আনতে পারে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে আর্থিং। ভালো আর্থিং কম্পিউটারের জন্য অতীব প্রয়োজনীয়। কোনো ইলেকট্রিশিয়ানকে ডেকে আপনার আর্থিং ঠিক আছে কিনা তা চেক করে নিতে পারে। আর্থিং না থাকার কারণে অনেক সময় কোনো কোনো হার্ডওয়্যার ঠিকমতো কাজ নাও করতে পারে। মনিটর কাঁপতে পারে, কেসিং-এর বডি শক করতে পারে; এমনকি মাদারবোর্ড বা হার্ডডিস্কের ক্ষতি পর্যন্ত হতে পারে। আরেকটি সমস্যা অনেকসময় দেখা যায়। কম্পিউটারের উপর যখন বেশি চাপ পড়ে। হাইএন্ড গেম বা এপ্লিকেশন রান করতে যায় তখন পিসি রিস্টার্ট করে। এর সম্ভাব্য কারণ হতে পারে অপর্যাপ্ত পাওয়ার সাপ্লাই। অর্থাৎ কাজের সময় আপনার পাওয়ার সাপ্লাই মাদারবোর্ডে প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে না। এক্ষেত্রে আপনাকে পাওয়ার সাপ্লাইটি পরিবর্তন করতে হবে। জানেন কি কম্পিউটারের ভেতরের যাবতীয় হার্ডওয়্যার চলে ডিসি পাওয়ারে? এসি ২২০ ভোল্ট পাওয়ারকে পাওয়ার সাপ্লাই ডিসি ৩.৫ ভোল্ট, ৫ ভোল্ট ও ১২ ভোল্টে রূপান্তর করে মাদারবোর্ডে সরবরাহ করে। ফলে সিপিইউর ভেতর যে কারেন্ট থাকে তা বিপদজনক নয়। তবে যদি পাওয়ার অন করে কখনও কাজ করতে হয় তখন খেয়াল রাখবেন যেন শর্টসার্কিট না হয় এবং আপনার পায়ে যেন শুকনা জুতা থাকে। উইন্ডোজ, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস, ট্রাবলশ্যুটিং, র্যাম, হার্ডওয়ার কম্পিউটার ট্রাবলশ্যুটিং সমগ্রঃ ধাপে ধাপে পিসির বিভিন্ন সমস্যার সমাধান- পর্ব ৩: হার্ডওয়ার ট্রাবলশ্যুটিং কম্পিউটারের ট্রাবলশুটিংয়ের প্রসঙ্গ আসলেই চলে আসবে হার্ডওয়্যারজনিত বিভিন্ন সমস্যার কথা। এত এত হার্ডওয়্যার পিসির ভেতর কোন না কোনোটিতে সমস্যা হওয়াটি নিত্যনৈমত্তিক একটা ঘটনা। তাই এর ব্যবহারকারী সবারই হার্ডওয়্যারগত বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করার সাধারণ কিছু উপায় জানা উচিত। আসুন ধাপে ধাপে জেনে নিই এমন কিছু সমস্যা ও তার সমাধান। হার্ডওয়্যার ট্রাবলশ্যুটিং মনিটর/ডিসপ্লে >> যদি মনিটরে কোনো ডিসপ্লে না আসে এবং এর লেড লাইট জ্বলে নিভে তখন বুঝতে হবে ভিডিও কার্ডে কোনো সমস্যা বা মনিটরের ক্যাবল কানেকশন লুজ হয়ে গেছে। কানেকশন চেক করুন। >>যদি মনিটর ও পিসির পাওয়ার সুইচ অন করার পর তিনটি শর্ট বীপ শুনতে পান তাহলে বুঝতে হবে গ্রাফিক্স কার্ডে সমস্যা। আপনার গ্রাফিক্স কার্ডটি খুলে অন্য পিসিতে লাগিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিন এটি ঠিক আছে কিনা। আর যদি বিল্টইন গ্রাফিক্স হয় তাহলে আলাদা গ্রাফিক্স কার্ড এজিপি স্লটে লাগিয়ে টেস্ট করতে পারেন।ইন্টিগ্রেটেড এজিপির সমস্যা সমাধানে বায়োস সেটিংস রিসেট করে দেখতে পারেন। >>যদি মনিটর ঝাপসা মনে হয় বা এটি কাঁপতে থাকে তাহলে বুঝতে হবে মনিটর ও গ্রাফিক্স কার্ডের রিফ্রেশ রেটে অসামঞ্জস্য আছে। যদি উইন্ডোজ লোড হওয়াকালীন এই সমস্যা হয় তাহলে বুঝবেন মনিটরের রিফ্রেশ রেট ভুলভাবে সেটিংস করা হয়েছে। এমতাবস্থায় সিস্টেম বুট হবার পর যখন Starting Windows মেসেজটি দেখবেন তখনই কী-বোর্ডের এফ৮ চেপে সেফ মোডে উইন্ডোজ চালু করুন। এর গ্রাফিক্স/ডিসপ্লে প্রোপার্টিজে গিয়ে রিফ্রেশ রেট ঠিক করুন। >> যদি মনিটরে অস্পষ্ট কালার ও প্যাটার্ন দেখা যায় এবং চালু করতে গেলে মনিটর কাঁপতে থাকে বা চালুই হয় না তখন বুঝতে হবে একহয় আপনার ডাইরেক্ট এক্স পুরাতন অথবা গ্রাফিক্স কার্ডের লেটেস্ট ড্রাইভার নেই। তাই সবসময় লেটেস্ট ডাইরেক্ট এক্স ব্যবহার করবেন ও গ্রাফিক্স কার্ড ড্রাইভার আপডেটেড রাখবেন। এরপর সমস্যা থাকলে বুঝতে হবে আপনার ভিডিও কার্ড ও উইন্ডোজের মধ্যে কম্পাটিবিলিটিতে সমস্যা আছে। এমতাবস্থায় অভিজ্ঞ কাউকে দেখান অথবা বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করুন। সিডি/ডিভিডি রম >> যদি ড্রাইভে সিডি/ডিভিডি ঢুকালে তা দেখা না যায় অথবা সেটি রান না করে তখন বুঝতে হবে সিডি/ডিভিডিতে স্ক্র্যাচ পড়েছে অথবা আপনার ড্রাইভের হেডে ধুলা জমে সেটি অকার্যকর হয়ে পড়েছে। এমতাবস্থায় পারলে সিডি ড্রাইভ খুলে সেটির হেড থেকে ধুলা পরিষ্কার করুন অথবা সিডি ক্লিনার কিনে তা প্রবেশ করিয়ে ড্রাইভের হেড ক্লিন করুন। >> সিডি যদি ড্রাইভের Eject বাটন চাপার পরও বের না হয় তখন বুঝতে হবে সিডিটি এখনও রান করছে। তাই অপেক্ষা করুন। তবে নিয়মিত এই সমস্যাটি হলে বুঝতে হবে সিডি ড্রাইভের মেকানিজমে সমস্যা। বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করুন। >> যদি মাই কম্পিউটারেই সিডি ড্রাইভ খুঁজে পাওয়া না যায় তখন দেখুন এর পেছনের ডাটা ক্যাবল ও পাওয়ার ক্যাবল লুজ হয়ে গিয়েছে কিনা। তারপরও কাজ না হলে বায়োসে ঢুকে দেখতে পারেন আসলেই মাদারবোর্ড ড্রাইভটিকে ডিটেক্ট করতে পারছে কি-না। এখানে বুট ডিভাইস লিস্টে ড্রাইভটি দেখা গেলে বুঝা যাবে যে উইন্ডোজের সমস্যা। সেক্ষেত্রে ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে ড্রাইভের ড্রাইভারটি আনইন্সটল করুন। ড্রাইভের ডাটা ক্যাবল খুলে আবার লাগান। উইন্ডোজ এবার নতুন করে ড্রাইভার ইন্সটল করবে। >>অনেকেই হয়তো জানেন না ময়লা সিডি ক্লিন করতে ইচ্ছে করলে আপনি সেটিকে হালকা সাবানা পানি দিয়ে ধুলে পরিষ্কর করে ভালোমতো শুকিয়ে তারপর ব্যবহার করতে পারেন। তবে ডিটারজেন্ট ব্যবহার করবেন না। র্যাম র্যামের ট্রাবলশুটিং বলতে বুঝায় যদি কখনও বিনা কারণেই পিসি হ্যাং করে বা রিস্টার্ট হয় তখন খেয়াল করবেন র্যাম স্লটে ঠিকমতো বসানো আছে কিনা। এরপর যদি একাধিক র্যাম ব্যবহার করে থাকেন তাহলে খেয়াল করুন সবগুলোই একই বাসস্পিডবিশিষ্ট কিনা। সিস্টেম স্ট্যাবিলিটির জন্য একই বাসস্পিডবিশিষ্ট র্যাম ব্যবহার করা খুবই জরুরি। সাউন্ড সাউন্ড নিঃসন্দেহে কম্পিউটারের অপরিহার্য একটি অংশ। কিন্তু একে নিয়ে বিড়ম্বনাও কম না। বন্ধুদেরকে নিয়ে আসলেন মুভি দেখাবেন বলে। কিন্তু পিসি অন করে মুভি প্লে করে দেখলেন ভিডিও আসছে কিন্তু সাউন্ড উধাও। অনেকেই মাঝেমধ্যে এরকম বিড়ম্বনাকর পরিস্থিতিতে পড়ে থাকেন। হঠাৎ হঠাৎ তো সাউন্ডের আইকনটাকেই খুঁজে পাওয়া যায় না। আসুন দেখে নিই কি করবেন তখন। >>প্রথমেই যথারীতি দেখতে হবে সাউন্ড কার্ড ও স্পিকারের সব কানেকশন ঠিক আছে কিনা। মনে রাখবেন সাউন্ড কার্ডের মাঝের সবুজ পোর্টে স্পিকারের ইনপুট জ্যাকে ঢুকাতে হয়। >> সব ঠিক আছে ? তাহলে এবার দেখুন তো উইন্ডোজের নোটিফিকেশনগুলোর (ডিসপ্লের নিচে ডানকোণায় ঘড়ির পাশে) মধ্যে সাউন্ডের আইকনটি খুঁজে পাওয়া যায় কি। নেই ? নাকি লাল ক্রস? তাহলে বুঝতে হবে সাউন্ডের ড্রাইভার ইন্সটল করতে হবে। ড্রাইভার ইন্সটল করে পিসি রিস্টার্ট দিন। ড্রাইভার না থাকলে উইন্ডোজ আপডেটের সহায়তা নিন। >> আইকন ঠিক আছে ? তাহলে দেখুন Mute অন করা কিনা। সাউন্ডের প্রোপ্রার্টিজে গিয়ে সাউন্ডের লেভেল চেক করুন। >>সব ঠিক ? ড্রাইভারও আছে ? তাহলে আগের ড্রাইভারটি আনইন্সটল করে আবার নতুন করে ড্রাইভার ইন্সটল করুন। >> আরেকটি ব্যাপার হতে পারে। সাউন্ড কার্ডের ড্রাইভার অন্য কোনো ড্রাইভারের সাথে কনফ্লিক্ট করতে পারে। এটি দেখার জন্য ডিভাইস ম্যানেজারে যান। >> সাউন্ড, ভিডিও এন্ড গেম কন্ট্রোলারস এক্সপান্ড করুন। যদি সাউন্ড কার্ডের পাশে হলুদ রংয়ের ‘!’ চিহ্ন দেখেন তাহলে বুঝতে হবে অন্য কোনো ডিভাইস সাউন্ড কার্ডের সাথে কনফ্লিক্ট করছে। >>এর সমাধান করতে ডিভাইস ম্যানেজার ট্যাব হতে প্রোপার্টিজ>রিসোর্সে যান। কনফ্লিক্টিং ডিভাইস লিস্ট হতে দায়ী ডিভাইসটি খুঁজে বের করুন। অটোমেটিক সেটিংস চেকবক্সে ক্লিক করে পিসি রিস্টার্ট করুন। >.এতেও কাজ হয়নি ? উপরের কাজটি আবার করে অটোমেটিক সেটিংস চেকবক্সটি ডিজেবল করে চেঞ্জ সেটিংস-এ ক্লিক করুন। অতঃপর বিভিন্ন সেটিংস-এর মাঝে দেখুন কখন কোন ডিভাইস কনফ্লিক করে, কখন করে না। কাজ শেষ হলে Ok করে পিসি আবার রিস্টার্ট দিন। >>স্পীকার যেই সাউন্ড কার্ডে লাগানো সেটাই ডিফল্ট সাউন্ড ডিভাইস হিসেবে চিহ্নিত করা আছে কিনা দেখুন।কেননা বর্তমানে এক্সটার্নাল গ্রাফিক্স কার্ডেও সাউন্ড কার্ড থাকে। >>সামনের পোর্ট দিয়ে স্পষ্ট সাউন্ড পেতে হলে ড্রাইভার এবং বায়োস সেটিংস দুটোই কিন্তু ঠিক থাকতে হবে। মাউস সাধারণত রোলার বলবিশিষ্ট মাউসগুলোর ভেতর ময়লা ও ধুলাবালি জমে প্রায়ই সমস্যা তৈরি করে। এজন্য উচিত নিয়মিত মাউস পরিষ্কার করা। প্রথমে মাউসটি হাতে নিয়ে উল্টো করে নিচের অংশ গোলাকৃতি চাকতিটি হাতের আঙ্গুল দিয়ে চেপে ধরে বামদিকে ঘুরিয়ে ফেলুন। ভেতরের রোলার বলটি বের করুন। এবার মাউস হোলের ভেতরে তাকান। সেখানে বেশ কিছু রোলার দেখতে পাবেন। ময়লা-ধুলাবালি সেখানেই জমে। চিমটা বা হাতের নখ দিয়ে ময়লাগুলো আলগা করে মাউস উল্টে বাইরে ফেলে দিন। এবার মাউসের বলটি পরিষ্কার কাপড় বা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন। সব কাজ শেষ হলে বলটি ভেতরে রেখে চাকতিটি নিয়ে বিপরীত দিকে ঘুরিয়ে বন্ধ করুন। প্রাচীন কালের টিপস হয়ে গেল বলে দুঃখিত।কি করব বলুন।অপটিক্যাল মাউস নিয়ে বলার কিছু নেই।কেননা বেসিক ইলেকট্রনিক সার্কিট,সোল্ডারিং,মাল্টিমিটার এর সাথে যাদের পরিচয় নেই তারা আসলে নতুন মাউস কেনা ছাড়া কিছুই করতে পারবেন না।আর যারা এগুলো ব্যবহার করতে পারেন তাদের কোন সমস্যা হলে আশা করি নিজেরাই পারবেন বুঝেশুনে কাজ করতে।নইলে আমি তো আছিই!! কী-বোর্ড কী-বোর্ডে যে সমস্যাটি বেশি ঝামেলা ফেলে তা হচ্ছে কী-বোর্ডের যে বাটনে যেটি আসার কথা তা না এসে অন্যটি আসা। এ সমস্যার সমাধান করা জানা থাকলে খুবই সহজ। আসুন জেনে নেই- >>কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Regional and Language অপশনে যান। >> Keyboard and Language ট্যাব থেকে Change Keyboard-এ ক্লিক করুন। >> সেখান থেকে United States International সিলেক্ট করে Apply,Ok করুন। >> এছাড়াও ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে দেখে আসতে পারেন কী-বোর্ড ঠিকমতো কাজ করছে কিনা। সব ঠিক থাকার পরও যদি সমস্যা থেকে যায় তাহলে বুঝতে হবে কী-বোর্ড পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে আপনি। মডেম প্রায় সময়ই দেখা যায় মডেমটি কাজ করছে না। এটি দিয়ে ইন্টারনেট কানেক্ট হতে পারছেন না আপনি অথবা পিসি মডেমই খুঁজে পাচ্ছে না। এই সমস্যা যেমন হার্ডওয়্যারজনিত হতে পারে তেমনি কমিউনিকেশন সফটওয়্যার বা সেটিংসজনিত কারণেও হতে পারে। নিচে এই জাতীয় বেশ কিছু ট্রাবলশুটিংয়ের কথা বলছি। >>যদি উইন্ডোজ মডেমই ডিটেক্ট করতে না পারে তখন মডেমটি খুলে অন্য স্লটে লাগিয়ে দেখুন। >>মডেম ওকে কিন্তু নেট কাজ করছে না ? তখন ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে দেখুন মডেমটি ঠিকমতো কাজ করছে কিনা। প্রয়োজনবোধে ড্রাইভার রিইন্সটল করে দেখতে পারেন। >>কাজ হচ্ছে না ? ফোন লাইন চেক করুন। মডেম ঠিক মোডে আছে কিনা দেখুন। যদি আপনি ট্রান্সমিশন রিসিভ করতে চান তাহলে মডেম অ্যানসার মোডে আর ইন্টারনেট ব্যবহার করতে ডায়াল মোডে থাকা লাগবে। >> যদি মডেম ডায়াল করতে পারে কিন্তু কানেক্ট হয় না তখন দেখুন আপনার ডায়ালিং নাম্বার ঠিক আছে কিনা। >>যদি না ডায়ালটোন হয় তাহলে লাইন চেক করুন। ফোনের বাসায় অন্য এক্সটেনশন লাইন থাকলে সেটি পরীক্ষা করুন। >>কমিউনিকেশন সফটওয়্যার ঠিক আছে কিনা তা দেখুন। কন্ট্রোল প্যানেলে মডেম প্রোপার্টিজে wait for dial tone before dialing অপশনটি অফ করে দিলে সমস্যার সমাধান হতে পারে। >>COM পোর্ট সেটিংস ঠিক আছে কি-না দেখুন। মডেম প্রোপার্টিজ থেকে এটি দেখতে পারবেন। প্রয়োজনে COM Port পরিবর্তন করুন। এজ মডেম উপরের প্রায় প্রতিটা পয়েন্টই এজ মডেমের জন্য প্রযোজ্য।আরো যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে তা বলছি এবার- >>নেট কানেকশন না পেলে বা স্পীড খুব কম থাকলে সীমটি ট্রে থেকে খুলে আবার লাগিয়ে কানেক্ট দিন।অনেকসময় মডেম ঠিকমতো সীম কানেকশন না পাবার কারনেও নেট সমস্যা করে থাকে। >>মডেম সবসময় উন্মুক্ত স্থানে রাখুন।কেননা এর উপর নেটওয়ার্ক নির্ভর করে। >>মডেম কেনার সময় ভাল করে জেনে নিন এই মডেম উইন্ডোজ এক্সপি,ভিসতা,সেভেন বা লিনাক্স সাপোর্ট করে কিনা এবং সংশ্লিষ্ট সব ড্রাইভার সাথে দেয়া আছে কিনা। হার্ডডিস্ক অনেক সময় কম্পিউটার চালু হবার সময় হার্ডডিস্ক এরর দেখায়। এর কারণ হতে পারে- >> মাদারবোর্ড হার্ডডিস্ক পাচ্ছে না। প্রথমেই নিশ্চিত হোন হার্ডডিস্কের পাওয়ার ক্যাবল ঠিক আছে কি-না। তারপর হার্ডডিস্ক থেকে মাদারবোর্ডের ডাটা ক্যাবল চেক করুন। >>হার্ডডিস্কের পেছনের পিন ঠিক আছে কিনা দেখুন। >>হয়তোবা বায়োসের সেটিংসের কারণেও সমস্যা হতে পারে। বায়োসে গিয়ে দেখতে পারেন হার্ডডিস্ক পাওয়া যাচ্ছে কিনা। Posted by Blog@Me at 4:33 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস, ট্রাবলশ্যুটিং, র্যাম, হার্ডওয়ার কম্পিউটার ট্রাবলশ্যুটিং সমগ্রঃ ধাপে ধাপে পিসির বিভিন্ন সমস্যার সমাধান- পর্ব ২: কম্পিউটার চালু না হলে কি করবেন আপনি আগের পর্বে বলেছিলাম কিভাবে কম্পিউটার কেসিং খুলতে হবে সে ব্যাপারে।এবারে বলব কম্পিউটার চালু না হলে আপনি কি কি করতে পারেন সে ব্যাপারে কিছু কথা। কম্পিউটার চালু হচ্ছে না: কি করবেন এখন? এটিকে একটি পরিচিত সমস্যা হিসেবেই চিহ্নিত করতে চাই। নিয়মিত কম্পিউটার চালু হয় না এমনটা বললে মনে হয় ভুল বলা হবে না। নতুন ব্যবহারকারীদের কাছে এই সমস্যার একটাই সমাধান। তা হচ্ছে বিক্রেতার শরণাপন্ন হয়ে অযথা পয়সা খরচ। দেখি তো আপনাকে বাঁচাতে পারি কিনা। নিচের কথাগুলো শুনুন মনোযোগ দিয়ে। >> পাওয়ার সুইচ অন করার পর সিস্টেমের ইন্টারনাল স্পিকার কয়টা আওয়াজ করলো খেয়াল করুন। যদি বীপ সংখ্যা এক হয় তার মানে কম্পিউটার ডিসপ্লে আউটপুট পাচ্ছে না।অথবা কীবোর্ড মাদারবোর্ডের সাথে ঠিকমতো সংযুক্ত না হলেও এমনটা হতে পারে। >>যদি একটি বড় বীপের পর দুটি ছোটো বীপ হয় তারমানে র্যাম পাচ্ছে না আপনার মাদারবোর্ড।র্যাম পরিবর্তন না স্লট পরিবর্তন করে দেখুন। >>যদি একটি বড় বীপের পর তিনটি ছোট বীপ হয় তাহলে বুঝবেন নিশ্চিতভাবেই ডিসপ্লে বা গ্রাফিক্স আউটপুটের সমস্যা। >>আর যদি একটা বড় বীপ তারপর চারটা ছোট বীপ হয় তারমানে আপনার মাদারবোর্ড বা গুরুত্বপূর্ণ কোন হার্ডওয়ার নষ্ট হয়ে গিয়েছে বা ঠিকমতো কাজ করছে না। >>তবে এর জন্য আপনার পিসিতে ইন্টারনাল স্পীকার কিন্তু থাকতে হবে। অনেক মাদারবোর্ডে ইন্টারনাল স্পীকার বিল্ট-ইন থাকে।অন্যগুলাতে আলাদা লাগাবে হয়।সাধারনত কম্পিউটার কেনার সময় বিক্রেতাই এটি দিয়ে দেয় তবে অনেকসময় ভুলে তা ঠিকমতো লাগানো নাও থাকতে পারে।সেক্ষেত্রে আপনার মাদারবোর্ডের বক্সে দেখুন স্পীকার পান কিনা।নইলে সময় করে বিক্রেতার কাছ থেকে নিয়ে আসুন।বুঝতেই পারছেন কেন আমি এটাকে এতো গুরুত্ব দিচ্ছি। >> মনিটরের দিকে তাকান। এটি কি স্লীপ মোডে আছে ? অর্থাৎ এর লেড লাইট কি জ্বলছে নিভছে কিনা খেয়াল করুন। যদি তা না হয় অর্থাৎ লেড লাইট জ্বলেই থাকে এবং মনিটরে কিছু না কিছু দেখা যায় তাহলে আপনাকে অভিনন্দন। আপনার মাদারবোর্ড ও গ্রাফিক্স কার্ড ঠিক আছে।সমস্যাটা ছোটোখাটো।নো টেনশন! >> যদি পাওয়ার অন করাই সম্ভব না হয় তাহলে কেসিং খুলে দেখুন নিঃসন্দেহে আপনার পাওয়ার সাপ্লাইয়ে সমস্যা। খোঁজার চেষ্টা করুন সমস্যাটা কোথায়। >> এবারে ধরুন মাদারবোর্ডের পাওয়ার লেড জ্বলছে কিন্তু কেসিংয়ের পাওয়ার বাটন চাপলেও পিসি রেসপন্স করছে না তখন বুঝতে হবে কেসিংয়ের পাওয়ার সাপ্লাইয়ে কোনো সমস্যা হবার কারণে এটি পর্যাপ্ত ভোল্টেজ আউটপুট দিতে পারছে না। এক্ষেত্রে সম্ভব হলে অন্য পাওয়ার সাপ্লাই লাগিয়ে চেষ্টা করে দেখুন। >> এবারেও কাজ হয়নি ? হতে পারে আপনার পাওয়ার সুইচেই সমস্যা। অভিজ্ঞ কাজ জানা ব্যবহারকারীরা সম্ভব হলে মাদারবোর্ডের ম্যানুয়াল দেখে মাদারবোর্ডের পাওয়ার বাটন পিন দুইটি বের করে তা কোনোভাবে কন্টাক্ট করে দেখতে পারেন কাজ হয় কিনা। তবে অনভিজ্ঞরা এই কাজটি না করতে যাওয়াটাই ভালো। >> পাওয়ার সংক্রান্ত সমস্যার আশাকরি সমাধান হলো। এবারও কম্পিউটার চালু হচ্ছে না ? তাহলে বুঝতে হবে র্যামের সমস্যা। র্যামের স্লট পরিবর্তন করে নতুবা অন্য র্যাম লাগিয়ে দেখুন। >> কম্পিউটার বুট হলো ঠিকঠাক কিন্তু উইন্ডোজ লোডিং-এর আগেই আটকে গেছে ? তখন বুঝতে হবে আপনার হার্ডডিস্কের সমস্যা। হার্ডডিস্কের পাওয়ার ও ডাটা ক্যাবলের কানেকশন চেক করুন। সম্ভব হবে মাদারবোর্ডের যে কানেক্টরে ক্যাবলটি লাগানো তা পরিবর্তন করে দেখুন। এছাড়া এমনটি কি হচ্ছে কম্পিউটার ঠিকমতো চালু হচ্ছে হয়তো অপারেটিং সিস্টেমও লোড হচ্ছে তারপর ধুড়ুম করে পিসি বন্ধ হয়ে রিস্টার্ট করছে। এটি সম্ভবত প্রসেসরের কুলিং ফ্যান বা হিটসিংক ও প্রসেসরের কানেকশনের দুর্বলতার কারণে হচ্ছে। চেক করে দেখুন ফ্যান ঠিকমতো ঘুরছে কি-না বা ফ্যানসহ সবকিছু ঠিকমতো টাইট আছে কিনা। পারলে কুলিং ফ্যানসহ হিটসিংক খুলে আবারও লাগান। কুলিং ফ্যান নিচের ছবির মতো বিপরীত দুইপাশে একসাথে চাপ দিয়ে খুলতে হয়। আর হঠাৎ করে বন্ধ না হলে মানে একটু সময় নিয়ে সংকেত দিয়ে বন্ধ হওয়া মানে ভাইরাসের আক্রমণের শিকার আপনি। >> হঠাৎ বলতে আমি এটা বুঝাচ্ছি যে কম্পিউটার চলার সময় পাওয়ার চলে গেলে যেভাবে বন্ধ হয় সেরকম ঘটনা। >> এছাড়াও কোনো না কোনো ক্যাবল লুজ/ নষ্ট হয়ে যাবার কারণেও কম্পিউটার চালু হওয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এই ব্যাপারটিও খেয়াল রাখবেন। প্রধান এই সমস্যাগুলোর কারণেই কম্পিউটার চালু হয় না। তবে বুঝতেই পারছেন এই অংশে শুধুমাত্র হার্ডওয়্যারজনিত সমস্যার কথাই বললাম, অপারেটিং সিস্টেম সংক্রান্ত সমস্যা এখানে আলোচনা করিনি। Posted by Blog@Me at 4:27 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস, ট্রাবলশ্যুটিং, র্যাম, হার্ডওয়ার কম্পিউটার ট্রাবলশ্যুটিং সমগ্রঃ ধাপে ধাপে পিসির বিভিন্ন সমস্যার সমাধান- পর্ব ১: কেসিং খোলার নিয়মকানুন কম্পিউটার যদি আপনার দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে থাকে তাহলে নিঃসন্দেহে আপনার কম্পিউটিং জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ সমস্যা।আজ সফটওয়ারের এই সমস্যাতো কাল ঐ হার্ডওয়ার সমস্যা করছে।সেই ডস থেকে উইন্ডোজ সেভেন,পেন্টিয়াম ১ থেকে কোর আই সেভেন-সবসময়ই আপনার পিসির সাথেই ছিল এই সমস্যা নামক বস্তুটা!ইন্টারনেটে এই টপিকে তেমন কোন ভালো বাংলা লেখা নেই।তাইতো বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে লিখাছি আজকের এই আর্টিকেলটি। কয়েক পর্বের এই লিখায় আমি চেষ্টা করব পিসির বিভিন্ন ট্রাবলশ্যুটিং এবং সমস্যা ও তার সমাধানের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিতে। আশা করি সবারই কাজে আসবে। ট্রাবলশ্যুটিং-এর হাতেখড়িঃ কেসিং খুলবেন যেভাবে যারা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারণা রাখেন না তাদের জন্য এই অংশটি। এখানে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেবো কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারগুলোর সাথে এবং জানাব কিভাবে কেসিং খুলতে হয় তা। >> সাধারণত কেসিং-এর পেছনে এটি খোলার ২+২=৪টি স্ক্রু থাকে। কেসিং খোলার আগের পাওয়ার সাপ্লাই অফ করুন। মাদারবোর্ডের পেছন থেকে সব প্লাগ খুলে ফেলুন। >>সাধারণত সামনে থেকে কেসিংটাকে দেখলে এর বামপাশের অংশটি খুলতে হয়। এর পেছনে স্ক্রু দুটি খুলতে ভালো চারকোণা স্ক্রু ড্রাইভার লাগবে আপনার। খোলা স্ক্রু সযত্নে রাখুন। >> স্ক্রু খোলা হয়ে গেলে কেসিং-এর পাশ থেকে কভারটি আলাদা করে নিন। সাধারণত কভারটি পেছনদিকে কিছুটা স্লাইড করে খুলতে হয়। >>কেসিং খুলেছেন ? ভেতরে তাকান। মূল যে বড় সার্কিট বোর্ডটি দেখছেন তাই মাদারবোর্ড। আর পাওয়ার সাপ্লাই থাকে কেসিং এর উপরে পেছন দিকে। পাওয়ার সাপ্লাই থেকে অনেকগুলো লাল, হলুদ, কালো বা নীল তার বের হয়ে আসে। এর কিছু সংযুক্ত মাদারবোর্ডে কিছু বা সরাসরি অন্য হার্ডওয়্যারে যেমন- সিডি ড্রাইভ, ফ্লপি ড্রাইভ, হার্ডডিস্ক। >> মাদারবোর্ডে প্রসেসর কোনটি তা বুঝতে এর কুলিং ফ্যান খুঁজে বের করুন। সাধারণত এটি মাদারবোর্ডের উপরে কিছুটা বামে থাকে। প্রসেসর ফ্যানের জন্য সরাসরি দেখা সম্ভব নয়। >>র্যাম সাধারণ প্রসেসরের ডানপাশে থাকে। মডেলভেদে ২-৪টি স্লট, লম্বাকৃতির। >>সাউন্ডকার্ড কোনটি বুঝতে হলে খুঁজে বের করুন স্পিকারের ইনপুট জ্যাক কোথায় লাগে সেই ডিভাইসটি। >> একইভাবে মনিটরের ক্যাবল দিয়ে জানতে পারবেন কোনটি আপনার গ্রাফিক্স কার্ড। >> একই উপায়ে মডেম (টেলিফোনের তার), ল্যান কার্ড (ব্রন্ডব্যান্ড ইন্টারনেটের তার) খুঁজে বের করতে পারবেন আপনি। >> চিকন চিকন লাল, হলুদ, কাল বা নীল তারগুলো পাওয়ার ক্যাবল। সাদা বা লাল চওড়া ক্যাবলগুলো ডাটা ক্যাবল। >> সাধারণ একটি পিসিতে কেসিং-এর পেছনে পাওয়ার কর্ড, মনিটর কর্ড, মাউস ও কী-বোর্ড, স্পিকার ইনপুট এগুলো প্রাথমিক অনুসঙ্গ যা সব পিসিতেই আছে।>>বিভিন্ন ক্যাবল আলাদা রকমের হওয়াতে সবচেয়ে বড় সুবিধা এক ধরনের কানেকশন আপনি ভুল করে চাইলেও অন্যটিতে লাগাতে পারবেন না । Posted by Blog@Me at 4:17 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস, ট্রাবলশ্যুটিং, র্যাম, হার্ডওয়ার February 9, 2010 উইন্ডোজের দিন-তারিখের ফরম্যাটটি নিজের মতো করে নিন আমরা সবাইই জানি উইন্ডোজ স্ক্রীণের নিচে বামপাশে থাকে এর ঘড়ি এবং দিন তারিখের আইকনটি।যারা পিসির সামনে সারাটা দিন বসে থাকেন তাদের সময় গণনার জন্য এই ঘড়িটিই ভরসা,সেটাই স্বাভাবিক।কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ঘড়িটি ডিফল্ট হিসেবে আমেরিকান স্টাইল অনুসরন করে,যা হঠাত করে তাকালে আমাদের বুঝতে একটু সময় লাগে।তাই একবার কষ্ট করে এই ঘড়িটকে আপনার সুবিধামতো ফরম্যাটে নিয়ে আসুন,কাজে দিবে। >> ঘড়িতে ক্লিক করে change date and time settings এ ক্লিক করুন।Change date and time এ ক্লিক করুন। Change calender settings এ যান। >> Date formats এর Short Dates ড্রপডাউন মেন্যু থেকে আপনার পছন্দের ফরম্যাটটি নির্বাচন করুন। >> আর একটু নিচে First day of week থেকে সোমবার বা Monday বদলে শনিবার করে দিন।এপ্লাই করে ওকে করুন। এবারে দেখুনতো ঘড়িটা দেখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন কিনা? Posted by Blog@Me at 11:37 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, উইন্ডোজ এক্সপি, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস উইন্ডোজ সেভেনে মিডিয়া প্লেয়ার ১২-এর ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করুন সহজেই মিডিয়া প্লেয়ার ১২ উইন্ডোজ সেভেনের অন্যতম আপডেটেড প্রোগ্রাম কিন্তু কতোদিন একই চেহারার মিডিয়া প্লেয়ার দেখা যায় বলুন তো?জানেন কি উইন্ডোজ দিয়েই আপনি চাইলে আপনার মিডিয়া প্লেয়ার-এর ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তনের কাজটি সারতে পারবেন। >> প্রথমেই স্টার্ট মেনুতে regedit লিখে এন্টার প্রেস করে রেজিস্ট্রি এডিটর ওপেন করুন। >> HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\MediaPlayer\Preferences এ যান। >> LibraryBackgroundImage কীতে ডাবল ক্লিক করে এর ভ্যালু 0-6 এর মধ্য যেকোন সংখ্যা করে দিন।প্রতিটির জন্যই আলাদা আলাদা ব্যাকগ্রাউন্ড পাবেন। ট্যাগঃ Windows 7 Media player background Posted by Blog@Me at 11:35 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, উইন্ডোজ সেভেন, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস, মিডিয়া প্লেয়ার উইন্ডোজ এক্সপির ২টি শর্টকাট টিপস ১. এক্সপি ব্যবহারকারীরা একটা মেসেজ দেখে এখন এতোটাই অভ্যস্থ হয়ে গেছেন যে এটাইকেই তারা তাদের নিয়তি হিসেবে মেনে নেন। সেটা হচ্ছে- “Send an Error Report to Microsoft”. খুব সহজ ২টি ধাপে আপনি চিরতরে বন্ধ করে দিতে পারেন এই মেসেজ- ১.মাই কম্পিউটারে রাইট ক্লিক করে সিস্টেম প্রোপার্টিজ থেকে এডভান্সড-এ যান। ২. এরর রিপোর্টিং ডিজাবেল করে ওকে করুন। কাজ কিন্তু শেষ! ২. আরেকটি অতি পরিচিত এক্সপি মেসেজ- "Your computer might be at risk"।যখন তখন কোন আগমনী বার্তা বা কারন ছাড়াই উইন্ডোজ নোটিফিকেশন এর আগমনের সাথে সবারই জানাশোনা আছে বৈকি।আসুনতো কথা না বাড়িয়ে এটিকে বিদায় করে দিই। ১.নোটিফিকেশন এরিয়ার লাল সিকিউরিটি সেন্টার আইকনে ক্লিক করে সিকিউরিটি সেন্টার ওপেন করুন।বামপাশে Resources সেকশনে দেখুন সবার নিচে আছে- “Change the way Security Center alerts me”।এখানে ক্লিক করুন। ২.এলার্ট সেটিংস উইন্ডো আসবে।টিকগুলা উঠিয়ে দিলেই ঝামেলা শেষ। Posted by Blog@Me at 10:16 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, উইন্ডোজ এক্সপি, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস, ট্রাবলশ্যুটিং উইন্ডোজ সেভেনে আপনার এলসিডি মনিটর ফাইন টিউন করে নিন এলসিডি মনিটর বিলাসিতার লেভেল থেকে নেমে প্রয়োজনের বস্তুতে পরিণত হয়েছে অনেক আগেই।এর একটা ব্যাপার অনেকেইহয়তো খেয়াল করেছেন যে-বিভিন্ন মনিটর ছবির কোয়ালিটি বা লেখার শার্পনেস-এর পার্থক্যটা বেশ চোখে পড়ে।আগের সিআরটি মনিটরে কিন্তু এমনটা হতো না।অনেকসময় অনেক টেক্সট ফাইল পড়তে সমস্যা হতেও দেখা যায়।আর ব্যক্তিভেবে চোখের ক্ষমতার পার্থক্যতো আছেই। এইসব সমস্যার অতি সহজ সমাধান আছে উইন্ডোজ সেভেন।আর তা হচ্ছে ClearType Text Tuner. >> আপনার স্টার্ট মেনুতে cleartype লিখুন।Adjust cleartype text-এ ক্লিক করুন। >> Turn On ClearType বক্সে টিক দিন।নেক্সেটে যান। >> উইন্ডোজ আপনার মনিটরের রেজুলেশন চেক করে ওকে আছে কিনা বলবে।তারপর নেক্সেটে যান। >> এবার পরপর চারটি উইন্ডোতে উইন্ডোজ আপনাকে কিছু লিখা দেখাবে।প্রতিটি স্ক্রীণে যেটা আপনি সবচেয়ে পরিষ্কারভাবে দেখতে পারছেন তাতে ক্লিক করে নেক্সটে যেতে থাকুন। >> কাজ শেষ হলে ফিনিশ প্রেস করুন। Posted by Blog@Me at 10:14 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, উইন্ডোজ সেভেন, এলসিডি মনিটর, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস আপনার উইন্ডোজের রেজিস্ট্রি ব্যাকআপ করে রাখুন উইন্ডোজের রেজিস্ট্রি অপারেটিং সিস্টেমের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এর কোনো সমস্যা আপনার পিসির ঠিকমতো কাজ করার পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াতে পারে। সাধারণত কোন প্রোগ্রাম ইন্সতল বা আনইন্সটলজনিত যেসব সমস্যা হয়ে থাকে তা মূলে রয়েছে এই রেজিস্ট্রি।তাই আমাদের সবার উচিত এই রেজিস্ট্রি একটি ব্যাকআপ করে তা নিরাপদ স্থানে সেভ করে রাখা, যাতে প্রয়োজনের সময় তা ব্যবহার করা যায়। কিভাবে এই ব্যাকআপ তৈরি করতে পারবেন আপনি এবারে তাই জানাব আপনাদের। >> প্রথমে স্টার্ট মেনু থেকে রানে গিয়ে regedit লিখে এন্টার দিয়ে রেজিস্ট্রি এডিটর চালু করুন। >> এবার ফাইল মেনু থেকে Export সিলেক্ট করুন। >> এবার এক্সপোর্ট রেঞ্জ All সিলেক্ট করে ফাইলটি কোথায় কি নামে সেভ করবেন তা দেখালেই কাজ হয়ে যাবে। ট্যাগঃ Windows Registry Posted by Blog@Me at 10:06 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, উইন্ডোজ এক্সপি, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস, রেজিস্ট্রি উইন্ডোজে হারানো সিস্টেম রিস্টোরকে ফিরিয়ে আনুন অনেকসময় ভাইরাসের কারসাজিতে বা অন্য কোন প্রোগ্রামের অনৈতিক(!) হস্তক্ষেপের কারনে আপনার উইন্ডোজ থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি টুল হারিয়ে যেতে পারে।আর তা হচ্ছে সিস্টেম রিস্টোর।তখন আপনার সিস্টেম রিস্টোর তো কাজ করবেই না উপরন্তু এটি এনাবেল করার অপশনও কাজ করবে না আর।তেমন পরিস্থিতি থেকে বাঁচার জন্য কি করবেন এবারে তাই বলছি আপনাদের >> প্রথমেই স্টার্ট মেনুতে gpedit.msc লিখে এন্টার প্রেস করুন।গ্রুপ পলিসি এডিটর ওপেন হবে। >> এবারে বামপাশের ট্রি মেনু থেকে Computer Configuration–> Administrative Templates—> System-> System Restore এ যান। >> ডানপাশের বক্স থেকে Turn off System Restore এ রাইট ক্লিক করে edit এ ক্লিক করুন। >> Disable থেকে সরিয়ে Not Configured সিলেক্ট করে Apply,OK করুন। >> একইভাবে turn Off Configuration ও Not Configured করে দিন। >> পিসি রিস্টার্ট করুন।আশা করি সব ঠিক হয়ে যাবে। ট্যাগঃ Windows system restore Posted by Blog@Me at 10:03 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস, ট্রাবলশ্যুটিং, সিস্টেম রিস্টোর উইন্ডোজের মাধ্যমেই যেকোন ড্রাইভ-এ বাড়তি স্পেস যোগ করুন হার্ডডিস্কের যেকোন পার্টিশন ভাঙ্গা বা নতুন করে তৈরি করার কাজের জন্য অনেকেই আমরা থার্ড পার্টি টুল বা অপারেটিং সিস্টেম সেটাপের সময় প্রদত্ত মেনু ব্যবহার করে থাকি।এবং এই কাজগুলা করতে যেয়ে অনাকাংখিত সমস্যার সম্মুখীন হননি এমন মানুষের সংখ্যাটাও নেহায়েত কম না।উইন্ডোজ ৭ এসব যাবতীয় সমস্যার সমাধান করতে একাই একশ।এই আর্টিকেলে সেদিকে যাব না।আজ বলব অন্য কথা।ধরুন কোন কারনে সেভেন ইন্সটল করে ফেলেছেন এমন একটা ড্রাইভে যেখানে কিনা পর্যাপ্ত পরিমান স্পেস নেই এখন।শুরুর সময়তো আর এতোকিছু বুঝে কাজ করা হয়নি।এদিকে না আছে নতুন প্রোগ্রাম ইন্সটল করার মতো স্পেস না আছে উইন্ডোজ় নতুন করে ইন্সটল করার অবস্থা।কেননা জরুরী সব কাজের রেকর্ড তো এখানেই।এমন অবস্থায় পড়ার অভিজ্ঞতা আমাদের অনেকেরই আছে।আসুন দেখি তো এখন,এমন অবস্থায় করলে কি করতে পারেন আপনি। এই পরিস্থিতিতে সহজ এক সমাধানের নাম হচ্ছে উইন্ডোজের কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট।সেখানকারই এক অধিবাসী Extend a Partion হতে পারে আপনার ত্রাণকর্তা।এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার হার্ডডাইভের খালি অংশ উইন্ডোজ বা অন্য যেকোন ড্রাইভের সাথে যুক্ত করে দিতে পারেন। >> প্রথমেই কন্ট্রোল প্যানেল থেকে Administrative Tools এ যান।সেখান থেকে কম্পিউটার ম্যানেজমেন্টে যান। >>বামপাশের Storage থেকে Disk Management সিলেক্ট করুন।ডানপাশের ঘরে আপনার সিস্টেমের সাথে যুক্ত মেমোরি ডিভাইসগুলার যাবতীয় তথ্য দেখতে পাবেন। >> এখন আপনি আপনার উইন্ডোজ ড্রাইভে যেখান থেকে স্পেস যুক্ত করবেন হার্ডড্রাইভের সেই পার্টিশনটি শুধু ফরম্যাট করলেই চলবে না এটিকে মুছেও ফেলতে হবে।মানে পার্টিশনটি ডিলিট করে ফেলতে হবে আপনাকে।এজন্য ড্রাইভটিতে রাইট ক্লিক করে Delete Volume-এ ক্লিক করুন। >> উইন্ডোজ কনফার্মেশন চাইলে Yes প্রেস করুন। >> এবারে আমরা এই অতিরিক্ত হার্ডডিস্ক স্পেস আমাদের কাংখিত ড্রাইভে যুক্ত করব।এজন্য কাংখিত ড্রাইভে মাউসের রাইট ক্লিক করে Extent Volume-এ ক্লিক করুন। >> নতুন উইন্ডোতে Extend Volume Wizard ওপেন হবে।নেক্সটে যান। >> পরের উইন্ডোতে স্পেস বাড়ানোর জন্য প্রাপ্ত মেমোরির পরিমাণ আপনাকে দেখানো হবে।এই মেমোরি সিলেক্ট করে নেক্সটে যান। >> এবারে ফিনিশ প্রেস করুন। কাজ হয়ে যাবে।তবে খুব সতর্কতার সাথে বুঝেশুনে কাজ করবেন।প্রতিটি মেসেজ/ওয়ার্নিং ভালো করে পড়বেন।হাজার হলেও ডাটা নিয়ে কাজকারবার তাই না? Posted by Blog@Me at 9:41 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, উইন্ডোজ সেভেন, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস এক্সক্লুসিভ উইন্ডোজ সেভেন টিপসঃ উইন্ডোজ ইজি ট্রান্সফার উইন্ডোজ সেভেনে যে কয়টি নতুন ফিচার যুক্ত হয়েছে তারমধ্যে আমার নিজের পছন্দের একটি ফিচার হচ্ছে উইন্ডোজ ইজি ট্রান্সফার। এটির মাধ্যমে আপনি আপনার পিসির উইজার একাউন্টে থাকা যাবতীয় ডাটা হার্ডডস্কে কপি করে নিতে পারবেন, যার মধ্যে আছে-পিকচার, ডকুমেন্ট, মিউজিক, ভিডিও, ডাউনলোড থেকে শুধু করে সব।এরপর নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটলের কারনে ডাটা হারানো নিয়ে আর চিন্তিত থাকতে হবে না আপনাকে। শুধু এইখানে একবার ঢু মারলেই হবে। প্রথমেই কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন তা বলছি। >> প্রথমেই কন্ট্রোল প্যানেলের ব্যাকআপ এন্ড রিস্টোরে যান।।একদম নিচে বামে Windows Easy Transfer ক্লিক করে ওপেন করুন। নেক্সটে যান। >> যদি পিসিতে লাগানো কোনো হার্ডড্রাইভ বা পেনড্রাইভে সেভ রাখতে চান তাহলে নিচের ৩ নাম্বার অপশনটি সিলেক্ট করুন। দ্বিতীয় অপশনটি দিয়ে নেটওয়ার্কে থাকা পিসিতে ডাটা রাখতে পারবেন।আর চাইলে ইউএসবি ইজি ডাটা ট্রান্সফার ক্যাবল ব্যবহার করে অন্য পিসিতে ডাটা রাখতে পারবেন।এমনকি অন্য পিসি এক্সপি বা ভিসতা হলেও সমস্যা নেই।শুধু কখন কি করতে হবে তা দেখে কাজ করুন।আর আপনার পিসি বলার আগ পর্যন্ত ক্যাবল পিসিতে লাগাবেন না।আমি ইউএসবি ড্রাইভ বা হার্ডড্রাইভ নিয়ে বিস্তারিত বলছি। >> এতে ক্লিক করার পর উইন্ডোজ জানতে চাইবে এইটা কি আপনার নতুন না পুরাতন পিসি। যদি আপনি ব্যাকয়াপ করতে চান তাহলে এটি আপনার পুরাতন পিসি মানে এই পিসির ডাটাই তো আপনি সেভ করবেন-এই অর্থে। আর নতুন পিসি সিলেক্ট করে ব্যাকয়াপ থেকে ডাটা রিস্টোর করতে পারবেন বুঝতেই পারছেন। >> এখন উইন্ডোজ আপনার ইউজার একাউন্টের ডাটা ও শেয়ারড ডাটার পরিমান ও অবস্থান ঠিক করবে।কিছুটা সময় লাগবে এই কাজটি শেষ করতে।অপেক্ষা করুন। >> হিসেব শেষ হলে মোট আকার ও প্রয়োজনীয় স্পেস-এর পরিমান আপনি দেখতে পাবেন। আর চাইলে ইচ্ছে মতো যেকোনো অংশ আপনি বাদ দিতে পারবেন।এজন্য কাস্টোমাইজে ক্লিক করে অপ্রয়োজনীয় ফাইল বা ফোল্ডার বাদ দিয়ে দিন। বাদ দেবার জন্য এডভান্সড অপশনও রয়েছে, দেখে নিতে ভুলবেন না। >> এই কাজ শেষ করে নেক্সটে যান।এবার আপনাকে ফাইলটির জন্য পাসওয়ার্ড দিতে হবে।আর ভবিষ্যতে ডাটা রিকভারেও কিন্তু এই পাসওয়ার্ড কাজে লাগবে আপনার,মনে রাখবেন কথাটা। সুতরাং সতর্কতার সাথে কাজ করবেন। >> এরপর সেভ এ ক্লিক করলেই কাজ হয়ে যাবে। আর বুঝতেই পারছেন এই সিস্টেমে ডাটা আবার নতুন পিসিতে স্থানান্তরের সমস্য আপনাকে পিসি নির্বাচনের সময় Old Computer অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে। ট্যাগঃ Windows 7 easy transfer Posted by Blog@Me at 9:41 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, উইন্ডোজ সেভেন, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস উইন্ডোজ সেভেনে হিডেন ড্রাইভ দেখতে চাইলে উইন্ডোজ সেভেনে সাধারনত খালি হার্ডড্রাইভ বা ব্ল্যাংক সিডি/ডিভিডি ড্রাইভকে দেখা যায় না।উইন্ডোজ নিজে থেকেই এগুলাকে হাইড করে রাখে।এই সমস্যার সমাধান করতে চাইলে >> প্রথমে ফোল্ডার অপশনে গিয়ে ভিউ ট্যাবে যান। >> সেখান থেকে Hide empty drives in the Computer folder এ টিক চিহ্ন দিয়ে ওকে করুন। Posted by Blog@Me at 9:37 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, উইন্ডোজ সেভেন, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস উইন্ডোজ সেভেন শর্টকাট টিপস: খুব সহজেই গতিময় করুন আপনার কম্পিউটার ব্যবহার Shift+Right Click শর্টকাট ফোল্ডার-ফাইল –এ মাউসের রাইট ক্লিক করে কি করা যায় না যায় সে সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নাই।শুধু যেটা ব্লব এখন তা হচ্ছে কিবোর্ডের Shift বাটনটা চেপে কাজটা করুনতো দেখি।এক্সট্রা আরো কিছু অপশনের দেখা পাবেন এখানে যে কিন্তু বেশ কাজের।যেমন লোকেশন এড্রেসটা কপি করা,কমান্ড উইন্ডোতে ওপেন করা,নিউ প্রসেস হিসেবে রান করানো,স্টার্ট মেনুতে পিন করা সহ আরো কিছু অপশন দেখতে পাবেন।কখনো না কখনো আপনার যা কাজে আসবেই,আমি নিশ্চিত। আর এভাবে কোন ফাইলে ক্লিক করে Sent To-তেও আরো বেশি লোকেশনে সরাসরি ফাইলটি পাঠাবার সুযোগ পাবেন আপনি। ‘’ run as administrator’’ শর্টকাট উইন্ডোজ ভিসতা এবং সেভেনে অনেক এপ্লিকেশনই চলার আগে run as administrator হিসেবে চলার অনুমতি চায়।এই ঝামেলা থেকে বাচার বিভিন্ন পদ্ধতি আছে যার মধ্যে আজ আপনাদের একটি কিবোর্ড শর্টকাট শেখাব।এপ্লিকেশনটিতে ক্লিক করার সময় কিবোর্ডের Ctrl+Shift চেপে ধরে রাখুন,তাহলেই হয়ে যাবে। ভলিউম কন্ট্রোল করুন আলাদাভাবে অনেকেই আমরা খেয়াল করে দেখি নাই যে উইন্ডোজ সেভেন সাউন্ড আইকনে ক্লিক করলে মিউট বাটনের নিচে মিক্সার নামে একটি নতুন অপশন আছে।কখনো এতে ঢুকেছেন কি?এর মাধ্যমে আপনি আপনার সিস্টেমে চলতে থাকা প্রতিটি প্রোগ্রামের সাউন্ড আলাদা করে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।যেকন একটি প্রোগ্রামের সাউন্ড কমিয়ে আরেকটির সাউন্ড বাড়াতে পারবেন,যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই। শাটডাউন বাটন ঠিক করুন মাইক্রোসফটের আজব এক খেয়াল!স্টার্ট মেনু থেকে শাটডাউনকে বাদ দিয়ে সেখানে লক বাটনকে স্থান দিয়েছে তারা।এর কি মানে থাকতে পারে তা বোধোহয় অনেকেরই বোধগম্য নয়।এখন যাই হোক কষ্ট করে আপনিই না হয় কাজটা করে ফেলুন। >> টাস্কবারে রাইট ক্লিক করে প্রোপার্টিজে যান। >> Start Menu ট্যাবে যান। >>Power button action ড্রপডাউন বক্স থেকে Shut Down সিলেক্ট করে Apply,Ok করুন। নোটিফিকেশন এরিয়া কাস্টোমাইজেশন উইন্ডোজ সেভেনের নোটিফিকেশন এরিয়াতে সাধারণত বাটনগুলা দেখা যায় না।বরং সেখানে থাকা এরোতে ক্লিক করলে বাটন দেখা যায় এবং এরপরে গিয়েই কাজ সারা যায়।কিন্তু আমার ধারনা যেসব প্রোগ্রামের নোটিফিকেশন এরিয়াতে বাটন থাকে সেগুলা বেশ গুরুত্বপূর্ণই বটে এবং সবসময় এগুলা দেখা গেলেই বরং কাজের সুবিধা হয়। >> নোটিফিকেশন এরিয়াতে Customize-এ ক্লিক করুন।কন্ট্রোল প্যানেলের নোটিফিকেশন এরিয়া আইকন সেটিংস ওপেন হবে। >> একদম নিচের অপশনে টিক দেয়া মানে সবগুলা আইকনই দেখা যাবে। >> আর তা না করতে চাইলে প্রতিটি প্রোগ্রামের পাশের ড্রপডাউন মেনু থেকে কাংখিত অপশন নির্বাচন করে দিন। >> আর সিস্টেম আইকন গুলারে সেটিংস পাবেন এই বক্সের নিচেই Turn system icons on or off-এ গিয়ে। উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার কাস্টোমাইজেশন উইন্ডোজ সেভেনে এক্সপ্লোরার উইন্ডোতে এক্সপির মতো File,Edit বা Tools ট্যাব দেখা যায় না। এই সমস্যার সমাধান করতে Organize ট্যাবে ক্লিক করে Layout থেকে Menu bar-এ টিক চিহ্ন দিয়ে দিন।আর Layout-এর নিচেই খুজে পাবেন সবার দরকারি Folder and search options অপশনটি। Posted by Blog@Me at 9:31 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, উইন্ডোজ সেভেন, কম্পিউটার, টিপস এন্ড ট্রিকস উইন্ডোজ সেভেনের নতুন টাস্কবারের ব্যবহার প্রয়োজনীয় এপ্লিকেশন পিন করে রাখুন উইন্ডোজ ৭ ব্যবহারের শুরুতেই এর টাস্কবারের একটি পরিবর্তন সবার নজরে আসে।আর তা হচ্ছে এতে কুইক লঞ্চ বাটন নেই। কিন্তু এতে বেশি দুশ্চিন্তা করার কিছু আছে বলে মনে হয় না।আপনি চাইলে আপনার টাস্কবারেই যেকোন এপ্লিকেশনকে পিন করে রাখতে পারেন।কিভাবে?খুব সহজ।যেকোন প্রোগ্রাম চালু করে টাস্কবারে তা আইকনে রাইট ক্লিক করে Pin this program to taskbar-এ ক্লিক করুন,কাজ হয়ে যাবে।যেকোন ফোল্ডারকেও একইভাবে পিন করে রাখতে পারবেন যা কিনা আগে ছিল না।আর কোন এপ্লিকেশন টাস্কবারের কোথায় থাকবে তাও মাউস দিয়ে ড্রাগ এন্ড ড্রপ করেই নির্ধারণ করতে পারবেন। যেকোন প্রোগ্রাম আইকনে প্রথমবার ক্লিক করলে প্রোগ্রামটি ওপেন হবে।কিন্তু পরবর্তী যেকোন সময়ে ক্লিক করে উইন্ডোটি ম্যাক্সিমাইজ হবে,নতুন প্রোগ্রাম কিন্তু ওপেন হবে না।তখন নতুন প্রোগ্রাম ওপেনের জন্য আপনাকে রাইট ক্লিক করতে হবে। উইন্ডো ওপেন না করেই কাজ সারুন এক ক্লিকে যেকোন এপ্লিকেশন উইন্ডো যেমন ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার,ফায়ারফক্স কিংবা পিডিএফ ভিউয়ার এ যদি একাধিক ট্যাব ওপেন করে রাখা হয় তাহলে দরকারি ট্যাবটি খুলতে বা বন্ধ সবসময় যে আপনার উইন্ডোটি ম্যাক্সিমাইজ করতেই হনে এমনটা ভাবার দিন কিন্তু শেষ।যদি আপনার এরো এনাবেল করা থাকে(৭৫%) পিসিতেই তা করা থাকে বলে আমার বিশ্বাস) তাহলে আপনি জাস্ট টাস্কবারে এপ্লিকেশন আইকনে মাউস রেখেই কাজটি সেরে নিতে পারবেন। যেমন আইই-এর ক্ষেত্রে টাস্কবারে মাউস রাখুন,দেখবেন যে কয়টি ট্যাব খোলা তার প্রতিটিরই থাম্বনেইল দেখা যাচ্ছে।থাম্বনেইলে মাউস রাখলেই অটোমেটিক তা ম্যাক্সিমাইজ হচ্ছে।অথচ এখন পর্যন্ত কোন মাউস ক্লিকই করতে হয়নি আপনাকে।এবারে যেটি ম্যাক্সিমাইজ করতে চান সেটিতে ক্লিক করুন আর বন্ধ করতে চাইলে উপরে ডানে ক্রস আইকন প্রেস করুন। সাম্পতিক ফাইল ওপেন করুন টাস্কবার থেকেই এতোদিন পরযন্ত সাম্প্রতিক ডকুমেন্ট ওপেন করতে হলে আপনাকে রিসেন্ট ফাইলস বা ডকুমেন্টস এ যেতে হতো।কিন্তু উইন্ডোজ ৭ এ এই কাজটিও আপনি টাস্কবার থেকেই সারতে পারেন।ধরুন ওয়ার্ডের রিসেন্ট ফাইল খুলতে টাস্কবারে থাকা ওয়ার্ড আইকনে রাইট ক্লিক করলেই সাম্পতিক ওপেন করা ফাইলগুলার নাম দেখতে পাবেন।এবার শুধু তাতে ক্লিক করুন।তবে এজন্য আপনার এপ্লিকেশনটিও উইন্ডোজ ৭ কম্পাটিবল হতে হবে।যেমন অপেরার লেটেস্ট ভার্সন ব্যবহার না করলে আপনি এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। টাস্কবার প্রোগ্রাম চালুর কিবোর্ড শর্টকাট টাস্কবারে থাকা প্রোগ্রাম আপনি শুধু যে মাউসের সাহায্যেই চালু করতে পারবেন এমনটা কিন্তু নয়।নতুন আরেকটি কিবোর্ড শর্টকাটের মাধ্যমেও চাইলে আপনি টাস্কবারে থাকা প্রোগ্রাম চালু করতে পারেন।উইন্ডোজ কী চেপে ০-৯ পর্যন্ত যেকোন সংখ্যা চাপলে টাস্কবারে থাকা প্রোগ্রামগুলা বাঁ থেকে ডানে ক্রমান্বয়ে চালু হবে। টাস্কবার আগের মতো করে নিন মাইক্রোসফটতো আপনার ১৪’’/১৫’’ ছোট্ট মণিটরের কথা না ভেবেই এক্সপি/ভিসতার তুলনায় বড় এক টাস্কবার বানিয়ে বসে আছে।এর চাহিদা পূরণ করতেই তো অনেকখানি চলে যাচ্ছে আপনার ,চাই নয় কি?সুতরাং আর দেরি না করে এখনি একে ছোট করে ফেলুন তো! >> টাস্কবারে রাইটক্লিক করে প্রোপার্টিজে যান। >> Use small icons বক্সে্ টিক দিয়ে Apply,OK করুন। Posted by Blog@Me at 9:26 PM 0 comments Labels: উইন্ডোজ, উইন্ডোজ সেভেন, কম্পিউটার, টাস্কবার, টিপস এন্ড ট্রিকস Newer Posts Older Posts Home Go বিভাগ • আসছে প্রযুক্তি (3) • কম্পিউটার (27) • খবর (11) • গেম রিভিউ (4) • জানা-অজানা (1) • টিউটোরিয়াল (1) • টিপস এন্ড ট্রিকস (24) • ট্রাবলশ্যুটিং (10) • ফটোফিচার (2) • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (1) • মুভি রিভিউ (1) • হার্ডওয়ার (8) আমার অন্যান্য ওয়েবসাইট • কম্পিউটার ও প্রযুক্তির সর্বশেষ খবরাখবর • এইচডি মুভি ট্রেইলার ডাউনলোড • উইন্ডোজ ফ্রি থীম ডাউনলোড • টেকনোলজি টুডে অফিশিয়াল ব্লগ • উইন্ডোজ ৮-এর এক্সক্লুসিভ আপডেট Pages • Home • আমার কথা আর্কাইভ • ▼ 2010 (41) o ▼ February (7)  কম্পিউটার ট্রাবলশ্যুটিং সমগ্রঃ ধাপে ধাপে পিসির বিভ...  কম্পিউটার ট্রাবলশ্যুটিং সমগ্রঃ ধাপে ধাপে পিসির বিভ...  কম্পিউটার ট্রাবলশ্যুটিং সমগ্রঃ ধাপে ধাপে পিসির বিভ...  কম্পিউটার ট্রাবলশ্যুটিং সমগ্রঃ ধাপে ধাপে পিসির বিভ...  আসছে ফ্লাইং সসারের মতো নতুন হাইটেক আকাশযান  আ্সছে প্রযুক্তিঃ এল.ই.ডি টেলিভিশন  কি ঘটবে ২০১২ সালে? মায়ান ক্যালেন্ডার কি পারে সত্যি...  উইন্ডোজের দিন-তারিখের ফরম্যাটটি নিজের মতো করে নিন  উইন্ডোজ সেভেনে মিডিয়া প্লেয়ার ১২-এর ব্যাকগ্রাউন্ড ...  উইন্ডোজ এক্সপির ২টি শর্টকাট টিপস  উইন্ডোজ সেভেনে আপনার এলসিডি মনিটর ফাইন টিউন করে নি...  সিস্টেমের যেকোন সমস্যায় F8-এর ব্যবহার শিখে রাখুন  আপনার উইন্ডোজের রেজিস্ট্রি ব্যাকআপ করে রাখুন  উইন্ডোজে হারানো সিস্টেম রিস্টোরকে ফিরিয়ে আনুন  উইন্ডোজের মাধ্যমেই যেকোন ড্রাইভ-এ বাড়তি স্পেস যোগ ...  এক্সক্লুসিভ উইন্ডোজ সেভেন টিপসঃ উইন্ডোজ ইজি ট্রান্...  উইন্ডোজ সেভেনে হিডেন ড্রাইভ দেখতে চাইলে  উইন্ডোজ সেভেন শর্টকাট টিপস: খুব সহজেই গতিময় করুন আ...  উইন্ডোজ সেভেনের নতুন টাস্কবারের ব্যবহার  উইন্ডোজে গডমোড এনাবেল করুন  আপনার সাটা হার্ডড্রাইভের AHCI এনাবেল রাখুন  উইন্ডোজে কোনো বিশেষ প্রোগ্রাম দ্রুত রান করাতে যা ক...  পিসির গতি বাড়ানোর সহজ ২টি টিপস  আইপ্যাড রিভিউঃ ডিজাইন,ফিচার এবং টেকনিক্যাল স্পেসিফ...  উইন্ডোজ সেভেন কম্পাটিবিলিটি : কি,কেন এবং কিভাবে ব্...  আপনার পিসির ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে নিন  পাইরেসি থাবা থেকে বাঁচছে না ই-বুকও  মাইক্রোসফট ও এইচপি বাজারে ছেড়েছে স্লেট কম্পিউটার  ওয়েব ২.০ সুইসাইড মেশিন বন্ধ করেছে ফেসবুক  উচ্চ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে মার্কিন সরকারের অসহযোগিতার...  যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড বিক্রির ওপর নিষেধা...  রাসায়নিক কম্পিউটার তৈরিতে কাজ শুরু করেছেন বিজ্ঞানী...  ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ত্রুটির সুযোগে চীনে গুগলের...  মুভি রিভিউঃ এভাটার  গেম রিভিউঃ দা লঙ্গেস্ট জার্ণি  গেম রিভিউঃ লেফট ফর ডেড ২  এই সাইটের লেখাগুলার কপিরাইট প্রসঙ্গে  গেম রিভিউঃ ডার্ক ভয়েড  টিউটোরিয়ালঃ থ্রিডি স্টুডিও ম্যাক্স দিয়ে চোখ তৈরি  টেকটুনঃ ফেলনা মাউস-কীবোর্ডের কারিশমা  মানবদেহের মজার সব তথ্য o ► January (34) • ► 2009 (6) o ► December (6) কপিরাইট এই সাইটের সমস্ত লেখাগুলাই কপিরাইটের অন্তর্ভুক্ত। বিস্তারিত Copyright 2010 - প্রযুক্তির ভাষা হোক বাংলা All Rights Reserved @সেতু | News Update Download Banglay Computer Tips এখানে আপনি কম্পউটার ও বিজ্ঞান সম্পর্কিত নতুন নতুন তথ্য প্রতিনিয়ত পাবেন। তাই নিজের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করতে প্রতিদিন এখানে ভিজিট করুন। আমাকে লিখতে চাইলে rhirok@gmail.com Thursday, May 13, 2010 পিসি সার্টডাউন টাইমার !!! উইন্ডোজ এক্সপি, ভিস্তা, সেভেনের জন্য… পিসি সার্টডাউন টাইমার দারুন একটি সফটয়্যার আপনার কম্পিউটারকে নিদিষ্ট সময়ে সার্টডাউন/রিস্ট্যার্ট করার জন্য। ২৪৪ কেবি’র ছোট্ট সফটয়্যার’টি আমি অনেক দিন যাবৎ ব্যবহার করছি… আজ এই সফটয়্যার’টি শেয়ার করলাম আপনাদের সাথে। আমি প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাবার আগে ১৫-২০ মিনিট গান শুনি কম্পিউটারে। তাই এই সফটয়্যার’টি দ্বারা কম্পিউটার বন্ধ করার নিদির্ষ্ট সময় সেট করে দিয়ে ঘুমাতে যাই…নিদির্ষ্ট সময়পর অটোমেটিক ভাবে কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যায়। আবার দেখা যায় কোথায় বের হবো কিন্তু কম্পিউটারে গান/মুভি/সফটয়্যার ডাউনলোড করছি… তখন অনুমানিক সময় ধারনা করে সার্টডাউন টাইম সেট করে দেই… নিদির্ষ্ট সময়ের পর কম্পিউটার’টি বন্ধ হয়ে যায়। আপনিও এমন দারুন সুবিধা পাবেন সফটয়্যার’টি ব্যবহার করে ছোট্ট এই সফটয়্যার’টি যে কোন উন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে সাপোর্ট করে। Download v.1.8.3a: VistaShutdownTimer.exe (244 kb) উপরের ডাউনলোড লিঙ্ক থেকে সরাসরি সফটয়্যার’টি নামিয়ে নিতে পারবেন। সফটয়্যার’টি ফ্রিওয়্যার এবং সেটআপ করার জামেলা নেই.. ডাউনলোড করার পর আপনার কম্পিউটারে সফটয়্যারটি রাখুন এবং ডাবল ক্লিকে সফটয়্যার’টি চালু করুন তারপর আপনার ইচ্ছেমত Log off, Hibernate, Standby, Restart, Shutdown আপশন থেকে আপনার পছন্দের অপশনে ক্লিক করার পর টাইম সেট করে দিন এবং Run Timer এ ক্লিক করুন ব্যস হয়ে গেলো…. কি ঘটবে ২০১২ সালে? মায়ান ক্যালেন্ডার কি পারে সত্যি ভবিষ্যতবাণী করতে? আপনাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো হলিউডের ২০১২ ছবিটা দেখেছেন। সুতরাং কেন আমি ২০১২ সাল নিয়েই লিখতে যাচ্ছি তা নিশ্চয়ই আমি বুঝে গেছেন।আর আগে থেকে আপনি কিছুই জানেন না? তো কি হয়েছে?এক্ষুনি এই লিখাটা পড়ে ফেলুন। 'ছবির ঘটনার মত ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বর সত্যি সত্যি আমাদের পৃথিবীতে ঘটতে যাচ্ছে ধবংসলীলা'- এ কথাই বলছেন মায়ান পঞ্জিকা বিশেজ্ঞরা। সবচেয়ে বড় ভয়ংকর ব্যাপার হল, মায়ান পঞ্জিকাতে আজ পর্যন্ত যত ভবিষ্যদ্বানী করা হয়েছে তার প্রত্যেকটিই কালের আবর্তনে সত্য ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এখন কথা হচ্ছে কি এই মায়ান ক্যালেন্ডার?এর মাহাত্ব্যটাই বা কি? এর সম্পর্কেই আজ আপনাদের কিছু ধারণা দেবার চেষ্টা করব। মায়ান পঞ্জিকার পরিচয় মায়ান সভ্যতার নাম কম-বেশি আমরা প্রত্যেকেই শুনেছি। পুরাতন সেই মায়ান সভ্যতা মায়ানদের এক অনুপম সৃষ্টি। সময় এবং সৃষ্টির এক সুন্দর বিন্যাস সম্পর্কে তারা অনেক আগেই অবগত হয়েছিলেন। মায়ানরা জানত যে চাঁদ, শুক্র এবং অন্যান্য গ্রহ-তারা মহাবিশ্বে চক্রাকারে ঘুরছে। তারা নিখুঁভাবে সময় গণনা করতে পারত। তাদের একটি পঞ্জিকা ছিল যাতে সৌর বছরের প্রতিটি মিনিটের নিখুঁত বর্ণনা ছিল। মায়ান ক্যালেন্ডার সম্পর্কে উইকিপিডিয়ার পেজটা দেখতে চাইলে এখানে ঢুঁ মারুন। মায়ানরা মনে করত প্রতিটি জিনিসের উপর সময়ের প্রভাব আছে এবং প্রতিটি জিনিস সময় অনূযায়ী একেকটি অবস্থানে অবস্থান করছে। পুরোহিতরা নভোঃমন্ডল এবং পঞ্জিকা ব্যাখ্যা করতে পারত। এ কারণে সাধারণ মানুষের সমস্ত কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা তাঁর হাতে থাকত। কখন বীজ রোপণ করতে হবে, কখন ফসল ঘরে তুলতে হবে, কবে থেকে বর্ষা শুরু হবে, কবে থেকে গরম শুরু হবে- এ সব সম্পর্কে তারা জানত বলে তারা ক্ষমতা এবং নিয়ন্ত্রণের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে গিয়েছিল। তাদের সময়, ঋতু, চক্র উপলব্ধি করার খুব উচ্চ ক্ষমতা ছিল। মায়ানদের কাছে মহাকাশের উপর ১৭ টি ভিন্ন ভিন্ন পঞ্জিকা ছিল। এদের মধ্যে কোন কোন পঞ্জিকা এখান থেকে ১০ মিলিয়ন বছর আগের। এবং সেগুলো এত দুর্বোধ্য যে তা বুঝতে চাইলে হিসেব-নিকেশ করার জন্য সাথে অবশ্যই একজন করে অ্যাস্ট্রোনমার, অ্যাস্ট্রোলজার, জিওলজিস্ট, এবং ম্যাথমেটিশিয়ান থাকতে হবে। শুক্র গ্রহের পরিক্রমণ পথ এবং এর অরবিট সংক্রান্ত ভবিষ্যদ্বানী করা একটি সারণীও তারা তৈরি করেছিল। যে পঞ্জিকাগুলো পৃথিবী এবং পৃথিবীতে বসবাসরত প্রাণীদের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো হল হা’ব, তুন-উক এবং তযোকি’ন। এদের মধ্যে তযোকিইন হল সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং এর প্রভাব আমাদের উপর অনেক বেশি। হা’ব এটি পৃথিবীর পরিক্রমণ পথের উপর রচিত। এতে সর্বমোট ৩৬৫ দিনের হিসাব আছে। হাব এ ২০ দিন করে মোট ১৮ মাসের উল্লেখ আছে (এত গেল মোট ৩৬০ দিন)। আর বাকি ৫ দিন নিয়ে আরেকটি মাস হিসাব করা হয়েছে যার নাম উয়ৈব। প্রতিটি মাসের নিজস্ব একটি করে নাম আছে। প্রতিটি দিনের আবার ধর্মীয় তাৎপর্য আছে। তুন-উক এটা হচ্ছে চাঁদের পঞ্জিকা। এতে চক্রটি হিসাব করা হয়েছে ২৮ দিন দিয়ে যাতে মেয়েদের রজঃচক্রের হিসেবের প্রতিফলন দেখা যায়। এই চক্রানুসারে প্রতি ৭ দিন পরপর আরও চারটি করে ছোট ছোট চক্র সম্পন্ন হয়। এই ছোট চক্রগুলো হল চাঁদের চারটি দশা। তযোকি’ন এটি মায়নাদের একটি পবিত্র পঞ্জিকা। এতে কৃত্তিকার পরিক্রমণ পথানুসারে চক্র পূরণ করা হয়েছে। এ চক্রানুসারে সম্পূর্ণ অরবিট ঘুরে আসতে এর সময় লাগে ২৬,০০০ বছর। আর এই পঞ্জিকাতে ২৬০ দিনে একেকটি বছর পূর্ণ করা হয়েছে। এতে মায়ানদের দুটি পবিত্র নম্বরের বিন্যাস ঘটেছে। একটি ১৩ এবং অন্যটি ২০। এতে চারটি ছোট ছোট চক্র আছে যাদের বলা হয় সিজন বা ঋতু। প্রতিটি ঋতু ৬৫ দিনের। এদের নামগুরো হল চিকচ্যান, ওক, মেন এবং আহাউ। এই পবিত্র পঞ্জিকাটি এখনও মায়ান আদিবাসীদের মধ্যে প্রচলিত আছে। তযোকি’ন পঞ্জিকাটি হা’ব পঞ্জিকার সাতে সম্পর্কযুক্ত। হা’ব পঞ্জিকাটিতে ৫ দিনের সমন্বয়ে যে মাসটি রয়েছে সেটিকে খুব ভয়ঙ্কর একটি সময় বলে গণনা করা হয়। তযোকি’ন এবং হা’ব পঞ্জিকা দিয়ে একটি পূর্ণ চক্র সম্পন্ন করতে সময় লাগে ৫২ বছর। অধিকাংশ আর্কিওলজিস্টরা মনে করেন মায়ানরা খ্রিস্টের জন্মের প্রায় ৩,১১৪ বছর আগে থেকে সময় গণনা করা শুরু করেছে। আমাদের বর্তমান পঞ্জিকা মতে খ্রিস্টের জন্মের বছরের জানুয়ারি মাস থেকে প্রথম বছর গণনা করা হয়। আর মায়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এই বছরটাকে হিসাব করা হয় শূন্য বছর। এই সময়টাকে লেখা হয় এভাবেঃ ০-০-০-০-০। একটা নতুন চক্র শুরু হওয়ার আগে ১৩ চক্রের ৩৯৪ বছর শেষ হয়ে যাবে। আর নতুন চক্রটি শুরু হবে ২০১২ সালে। মায়ান পঞ্জিকার সাধারণ বিষয়সমূহ মায়ানরা তিনটি ভিন্ন সিস্টেমের পঞ্জিকা ব্যবহার করত। এই তিনটি সিস্টেম তযোকিন ( পবিত্র পঞ্জিকা), হা’ব ( বিভিন্ন কাজকর্মের নিয়ম সংক্রান্ত পঞ্জিকা ), গণনার পন্থা। তযোকি’ন ২৬০ দিনের চক্র এবং হা’ব ৩৬০ দিনের চক্র। তযোকি’ন এবং হা’ব একত্রে ১৮.৯৮০ দিনের একটি চক্র পূরণ করে। এই চক্রটি ‘রাউন্ড ক্যালেন্ডার’ নামে পরিচিত। ৫২ সৌর বর্ষের তুলনায় ১৮,৯৮০ দিন খুবই কম। ‘রাউন্ড ক্যালেন্ডার’ দেখতে অনেকটা চাকার মত। এর ভিতরে দুটি বড় ছোট বৃত্ত থাকে। ছোট বৃত্তটি ২৬০ দিন চক্রের তযোকি’ন বা পবিত্র রাউন্ড এবং বড়টি ৩৬৫ দিনের চক্রের হা’ব রাউন্ড। এভাবে গণনা করা চক্রে ৫২ বছরের মধ্যে একটি দিনও রিপিট হয় না। এ কারণে কয়েকশ বছরের মধ্যে মায়ারা তযোকি’ন বা হা’ব ডেট অনুযায়ী কোন একটি বিশেষ দিনকে ব্যবহার করতে পারত না। মায়ানরা এ সমস্যার সমাধান করেছিল ভিইেসমাল সিস্টেম অনুযায়ী। ভিজেসিমাল সিস্টেম হল এক ধরণের গণনা পদ্ধতি যাতে ২০ ভিত্তি করে গণনা করা হয়। মঅয়ারা কোন বস্তু গণনা করার ক্ষেত্রে ও এই পদ্ধতি ব্যবহার করত। তবে এ পদ্ধতির সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হত সময় গণনার ক্ষেত্রে। আমরা যেমন একেকটা বিশেষ সময়কে একেক নামে সূচীত করি মায়ানরাও তাই করত। যেমন তারা এক দিনকে বলত কিন, ২০ কিন তৈরি করত এক উইনাল, ১৮ উইনালে এক তুন, ২০ তুনে এক কাতুন, ২০ কাতুনে এক বাকতুন। অর্থাৎ- ১ কিন = ১ দিন ১ উইনাল = ২০ কিন = ২০ দিন ১ তুন = ১৮ উইনাল = ৩৬০ দিন ১ কাতুন = ২০ তুন = ৭,২০০ দিন ১ বাকতুন = ২০ কাতুন = ১৪৪,০০০ দিন তাদের তারিখ লেখার পদ্ধতিটা ছিল নিম্নরূপ- বাকতুন . কাতুন . তুন . উইনাল . কিন উদাহরণস্বরূপঃ ৯.১৫.৯.০.১ বলতে ৯ বাকতুন, ১৫ কাতুন, ৯ তুন, কোন উইনাল নেই, ১ কিন বোঝায়। অর্থাৎ ৯ X ১৪৪,০০০ + ১৫ X ৭,২০০ + ৯ X ৩৬০ + ০ X ২০ + ১ X ১ = ১,৪০৭,২০১ দিন। আর মায়ানদের ০.০.০.০.০ বলতে খ্রিস্টের জন্মের পূর্বের ৩১১৩ সালকে বোঝায়। আর ১৩.০.০.০.০ বলতে ২০১২ সালকে বোঝায়। ২০১২ সাল নিয়ে যত কথা সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বরের পর থেকে মায়া পঞ্জিকাতে আর কোন দিনের উল্লেখ নেই। তাই এই দিনটিকে মনে করা হচ্ছে পৃথিবীর সর্বশেষ দিন। আর একটি ব্যাপার হল আজ পর্যন্ত মায়া পঞ্জিকাতে যাই ভবিষ্যদ্বানী করা হয়েছে, সেই প্রতিটি কথা বাস্তবে প্রতিফলিত হয়েছে। তাই বিজ্ঞানীরা ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বরে পর থেকে আসলে কি ঘটতে পারে তাই নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন। হলিউডে ‘২০১২’ নামে একটি ছবি মুক্তি পেয়েছে যার মূল বিষয়বস্তু হল মায়াতে উল্লেখ করা ভবিষ্যদ্বানী। এই ছবিটি মুক্তি পাওয়ার আগে গুয়াতেমারা শহরে মায়ান পঞ্জিকা রাখে এমন একজনের ইন্টারভিউ নেয়া হয়েছিলো। তাঁর মতে ঐ দিনের পর থেকে পৃথিবী দুর্ভিক্ষের কবলে পড়বে। আরেকজন বলেছেন, এটা দিয়ে মূলত বোঝায় যে, আমরা ব্যালান্সের বাইরে চলে গেছি। আমরা যা ডিজার্ভ করি, তার অনেক উর্ধ্বে চলে গেছি। তাই ওখানে আর কোন লিখিত হিসাব রাখা হয়নি বা রাখা সম্ভব হয়নি। কেউ কেউ বলছেন এই দিন খুব বড় কোন দুর্যোগ ঘটতে পারে। আবার কেউ বলছেন এই দিনটি হবে মানব সভ্যতার শেষ দিন। প্রকৃত পক্ষে কি ঘটতে চলেছে ২০১২ সালে? ২০১২ উইকিপিডিয়া মায়ান পঞ্জিকার রহস্য অধিকাংশ প্রাচীন সভ্যতায় একটি কথার উল্লেখ পাওয়া যায়। তাদের ধারণা অলৌকিক ক্ষমতা সম্পন্ন কেউ একজন দূর থেকে আমাদের নিয়ন্ত্রণ করছেন। জীবনের প্রতিটি খুঁটিনাটি ঘটনা সেই একজনের বিশাল বড় এক ঐশ্বরিক প্ল্যানের অংশবিশেষ। ভবিষ্যৎ হচ্ছে তাদের জন্য যারা এই ব্যাপারটিকে বিশ্বাস করে এবং এই প্ল্যানের একটি অংশ হিসেবে সামনে এগিয়ে যাওয়ার মত সাহস রাখে। এই বিশাল বড় প্ল্যান বুঝতে পারার একমাত্র উপায় ‘মায়ান পঞ্জিকা’। মায়ান পঞ্জিকার সত্যতা সম্পর্কে জানতে পারাটা মোটেই দুঃসাধ্য কোন ব্যাপার নয়। একটু চেষ্টা করলে এটা বোঝা যাবে ঠিকই কিন্তু সমস্যা বাধবে অন্য জায়গায় গিয়ে। সমস্যাটা হচ্ছে যে আমরা প্রত্যেকে বস্তুগত চিন্তা-চেতনায় অভ্যস্ত। সেজন্য আমরা আমাদের আশেপাশের সবকিছুর বস্তগত ব্যাখ্যা খুঁজি। কাজেই ঐশ্বরিক প্ল্যানের ক্ষেত্রেও আমরা এর বস্তুগত ব্যাখ্যা খোজার চেষ্টা করব এই শর্তে যে - যদি কোন প্রমাণ পাই তবে এটা বিশ্বাস করব, অন্যথায় নয়। একথা নিশ্চয়ই বলার অপেক্ষা রাখে না যে অনেকেই বিশেষ করে পশ্চিমাদের বিশ্বাস করতে অনেক কষ্ট হবে যে কোন প্ল্যানের অংশ হিসেবে তারা কারও দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। ২০১২ সালে ঘটতে চলা কাহিনীর ব্যাখ্যা বর্তমানে মানুষের চিন্তা-চেতনা এবং ধ্যান ধারণায় অনেক পরিবর্তন এসেছে।সময় এবং বিজ্ঞান সম্পর্কিত জ্ঞানের বিষয়ে মধ্য আমেরিকার মায়ান সভ্যতাই সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল এবং আছে। সমগ্র পৃথিবীর মধ্যে তাদের পঞ্জিকাই সবচেয়ে বেশি নিখুঁত। আজ পর্যন্ত কেউ এর কোন খুঁত খুঁজে পাননি। মায়ানদের সর্বমোট ২২ টি পঞ্জিকা রয়েছে। এগুলোর মধ্যে সময়ের সাথে সাথে সমগ্র পৃথিবী এবং সোলার সিস্টেমের যে পরিবর্তন আসবে বা এসেছে তার উল্লেখ আছে। এগুলোর মধ্যে কিছু পঞ্জিকা এখনও পর্যন্ত প্রকাশিত হয়ে আসছে। মায়ানদের হিসেব মোতাবেক পঞ্চম বিশ্বের সমাপ্তি হয়েছে ১৯৮৭ সালে। ষষ্ঠ বিশ্ব শুরু হবে ২০১২ সাল থেকে। অর্থাৎ বর্তমানে আমরা বিশ্বের মাঝামাঝি জায়গায় অবস্থান করছি। এই সময়টাকে বলা হয় এপোক্যালিপস অর্থাৎ রহস্যোদঘটন বা রহস্য উন্মোচন। এর অর্থ দাঁড়ায় প্রকৃত সত্য প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। আমাদের সঞ্চয় নিয়ে স্বতন্ত্রভাবে এবং একইসাথে যৌথভাবে কাজ করার এটা একটি উপযোগী সময়ও বটে। মায়ানদের ষষ্ঠ সভ্যতা যে আসলে কবে থেকে শুরু হতে যাচ্ছে তার কোন নির্ধারিত তারিখ নেই। এর মানে হচেছ ষষ্ঠ সভ্যতার শুরু হওয়া বা না হওয়াটা সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমাদের উপর। আমরা যেমনটি আশা করি, তেমন একটি পৃথিবী এবং সভ্যতা যখন থেকে আমরা গড়া শুরু করবো. তখন থেকে এই বিশ্ব শুরু হয়ে যাবে।মায়ানরা এটাও বলে যে এটা শুরু হবে ২০১২ সাল নাগাদ।আমরা প্রযুক্তির অনেক উর্ধ্বে উঠে যাবো (এখন আমরা যেমনটা দেখতে পাচ্ছি)।আমরা সময় এবং টাকার উর্ধ্বে চলে যাবো। চতুর্থ ডাইমেনশন (বর্তমান ৮ টি ডাইমেনশান নিয়ে কাজ চলছে) অতিক্রম করে আমরা পঞ্চম ডাইমেনশনে প্রবেশ করবো। গ্যলাক্সির সময় বিন্যাসের এবং আমাদের পৃথিবী ও সমগ্র সোলার সিস্টেমের সময় সীমা সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে যাবে। আমাদের ছায়াপথের কেন্দ্রীয় অঞ্চল থেকে আমাদের ডি এন এ এর আপগ্রেড হবে (অর্থাৎ ডি এন এ এর নতুন প্রোগ্রাম করা হবে। “আমাদের গ্রহের প্রত্যেকে প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। কেউ কেউ হয়তো এ ব্যাপারে একটু বেশিই সচেতন। কিন্তু সজ্ঞানে হোক আর অজ্ঞানে হোক প্রত্যেকেরই পরিবর্তন হচ্ছে।”- এক্সট্রাটেরেস্টিয়াল আর্থ মিশন। ২০১২ সালে আমাদের সৌরজগত এবং ছায়াপথ একই সমতলে বিন্যস্ত হবে। এই চক্রটি পূরণ হতে পুরোপুরি ২৬,০০০ বছর সময় লেগেছে। ভার্জিল আর্মস্ট্রং এর মতে আমাদের গ্যালাক্সির সাথে সাথে আরো দুটো গ্যালাক্সি ঐ সমতলে বিন্যস্ত হবে। অর্থাৎ খুব শীঘ্রই মহাজাগতিক কোন ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। সময় খুব দ্রুত চলে যাচ্ছে। হাজার হাজার বছর ধরে প্রতি সেকেন্ডে পৃথিবীর অনুরণনে ছিল ৭.৮৩ টি আবর্তন। কিছুদিন আগে পর্যন্ত ও এটা ছিল সবচেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য তথ্য। কিন্তু ১৯৮০ সালের পর থেকে এই অনুরণনের মাত্রা ধীরে ধীরে বেড়েই চলেছে। বর্তমানে এই অনুরণনের মাত্রা প্রতি সেকেন্ডে ১২ টি আবর্তন। অর্থাৎ এখন ১ দিন সমান প্রায় ১৬ ঘন্টা হবে যেখানে আগে এটা ছিল ২৪ ঘন্টা। আরেকটি ব্যাখ্যা এমন হতে পারে যে, গত ১৬ বিলিয়ন বছরের তুলনায় আমাদের প্রযুক্তি এবং সচেতনতা এতটাই বেড়ে গেছে যে আমাদের প্রতি দিনের হিসেব থেকে কয়েক ঘন্টা কমে গেছে। এ কারণে মনে হচ্ছে যে সময় খুব দ্রুত বয়ে যাচ্ছে। অন্যভাবে বলা যায় যে সময় কমে যাচ্ছে না বরং প্রতিনিয়ত সৃষ্টির হার বেড়ে যাচ্ছে। এপোক্যালিপসের এ সময়টাতে অনেক মানুষের জীবনে ব্যক্তিগত বেশ কিছু পরিবর্তন আসবে। এ পরিবর্তনের মাঝে বিচিত্রতা থাকবে। উদাহরণস্বরূপ-কোন বিশেষ সম্পর্কের সমাপ্তি, আবাসস্থলের পরিবর্তন, চাকরি বা কাজে পরিবর্তন, আচার-আচরণ এবং চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন ইত্যাদি। প্রায় প্রতিটি মুহূর্তে আমরা ছোট-বড় অনেক ধরণের সিদ্ধান্ত নিচ্ছি। এসব সিদ্ধান্তের কিছু ভালবাসার ভিত্তিতে, আবার কিছু ভয়ের ভিত্তিতে। কিন্তু এই সময়টাতে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে ভালবাসার ভিত্তিতে (ইনটুইশন ব্যবহার করে) বুদ্ধি বিবেচনার ভিত্তিতে নয়, নিজের আকাঙ্খাকে দমিয়ে রেখে ধৈর্য্য ধরতে হবে। চিন্তা-চেতনার ধারা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অনেকক্ষেত্রে এটা আমাদের জীবন নিয়ন্ত্রণ করে। অন্যের সম্পর্কে খারাপ চিন্তা (নেগেটিভ থটস্) করলে আমরা আমাদের নিজেদের দিকে খারাপ ব্যাপার গুলোকে আকর্ষণ করি। একইভাবে ভাল চিন্তা (পজিটিভ থটস্) আমাদরে দিকে ভাল চিন্তা এবং ভাল ব্যাপারগুলোকে আকর্ষণ করে। কাজেই আমাদের প্রত্যেকেরই উচত নিজের চিন্তা-চেতনার ব্যাপারে সাবধান হওয়া। এতে করে বিভিন্ন রকম অপ্রত্যাশিত ঘটনার হাত থেকে আরা রেহাই পাব। একটা ব্যাপার প্রত্যেকের মনে রাখা উচিত যে অধিকাংশ মিডিয়া কোম্পানিগুলো কয়েকজন নির্দিষ্ট ব্যক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। আমাদের উচিত অন্তর্জ্ঞান দিয়ে তাদের উদ্দেশ্যগুলো উপলব্ধি করা। এই তথ্যগুলো কেন আমাকে জানানো হচ্ছে? যারা এগুলো আমাদের জানাচ্ছে তাদের জানানোর পিছনের মূল উদ্দেশ্য কি? এটা কি আসলে প্রবলেম রিয়েকশন সল্যুশন কেস? এ সমস্যা কি তারা এজন্য তৈরি করে যাতে আমরা রিয়াক্ট করি এবং হতবুদ্ধি হয়ে যাই? এবং এরপরে তারা আমাদের সল্যুশন অফার করবে এবং আমরা তা গ্রহণ করব। তাহলে কি এটাই তাদের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল? আর এটাও স্মরণ রাখা উচিত যে অ্যাক্সিডেন্টের ফলে কখনো কোন ক্ষতি হয় না। কারণ প্রত্যেকটি ব্যাপার নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে কোন একজন দ্বারা। সত্যই কেবল মানুষকে মুক্ত করতে পারে । তথ্য সংগ্রহ এবং মূল ধারণা- নাদিয়া আক্তার প্রথম প্রকাশ- টেকনোলজি টুডে’ডিসেম্বর ২০০৯ Posted by Blog@Me at 2:18 PM 1 comments Labels: News, Science, কেয়ামত, খবর, পৃথিবী ধবংস, মায়ান ক্যালেন্ডার, ২০১২ সাল February 9, 2010 আইপ্যাড রিভিউঃ ডিজাইন,ফিচার এবং টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন দীর্ঘ এক বছরের জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে গত জানুয়ারির ২৭ তারিখে সানফ্রন্সিসকোতে ‘অবিশ্বাস্য মূল্যে জাদুকরী ও বৈপ্লবিক ডিভাইস’ থিম কে সামনে রেখে এপলের আইপ্যাড-এর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। খুব সহজ কথায় বলতে গেলে এটি একটি বড় মাপের আইপড, ল্যাপটপ আর স্মার্টফোনের মধ্যবর্তী দূরত্ব ঘোঁচানোটাই আইপ্যাডের মূল উদ্দেশ্য।আইপ্যাডে ওয়েব ব্রাউজিং, ইমেইল পাঠানো, পিকচার শো, ভিডিও দেখা, গান শোনা, গেম খেলা, ইবুক পড়া ছাড়াও আরো অনেক কিছু করা যাবে। এর রয়েছে উচ্চ রেজ্যুলেশনের ৯.৭ ইঞ্চি মাপের এল ই ডি ব্যাকলিট ও আইপিএস (ইন প্লেন সুইচিং)প্রযুক্তির আল্ট্রা-ওয়াইড (১৭৮ ডিগ্রী ভিউইং এ্যাঙ্গেল) মাল্টিটাচ ডিসপ্লে স্ক্রিন, এটি বাজারে প্রচলিত যে কোন নেটবুক ল্যাপটপের চেয়ে হালকা পাতলা। নতুন নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবনে এপলের জুড়ি মেলা ভার।সেই কম্পিউটিং প্রজন্মের শুরু থেকেই একের পর এক তাকলাগানো পণ্য দিয়ে কম্পিউটার বোদ্ধাদের প্রসংশা কুড়িয়ে আসছে এপল।ম্যাক পিসি,ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম থেকে শুরু করে হালের আইপড কিংবা আইফোন,সবসময়ই এপল পণ্যের আকর্ষণটা একটু অন্যরকম।দাম হয়তো কিছুটা বেশি কিন্তু গুণে-মাণে এপলের ধারেকাছে কেউ নেই। সেই এপলই এবার ঘোষণা দিল আইপ্যাড নামের ট্যাবলেট পিসির,যার পুরোটাই টাচ ইন্টারফেস বিশিষ্ট।সেই ২০০১ সালে মাইক্রোসফট প্রথম পেন-এনাবেল টাচ স্ক্রীণ ট্যাবলেট পিসির ঘোষণা দিলেও তা তেমন বাজার পাইনি।এরপর আই ফোন বাজারে আসার পর থেকেই গুজব চলছিল যে এপল বড় আকৃতির টাচ স্ক্রীণ বিশিষ্ট ট্যাবলেট পিসি বা নেটবুক বাজারে আনছে যার নাম হতে পারে আই স্লেট।অবশেষে গত ২৭ জানুয়ারী স্টিভ জবস আনুষ্ঠানিকভাবে এর ঘোষণা দেন। এপলের পণ্য মানেই নতুন কিছু,নতুন প্রযুক্তি,নতুন চমক।আইপ্যাডও তার ব্যতিক্রম নয়। আসুন আগে এক নজরে দেখে নিই এর প্রধান ফিচারসমূহ- ১. ওয়েব ব্রাউজিং- বিশাল মাল্টিটাচ স্ক্রীণে ইন্টারনেট ব্রাউজিং আপনার এতো বছরের ব্রাউজিং-এর পরিচিত অভিজ্ঞতাকে অনেকটাই বদলে দেবে।শুধুমাত্র হাতের স্পর্শেই এখন থেকে সব করতে পারবেন আপনি।ল্যান্ডস্কেপ কিংবা পোট্রেট যেভাবেই আইপ্যাডকে রাখুন এটি নিজের থেকেই স্ক্রীণকে সেভাবে ওয়েবসাইটের পেজের আকার বুঝে পরিবর্তন করে দিতে সক্ষম। ২.ই-মেইল- জনপ্রিয় সব ই-মেইল সার্ভিস প্রোভাইডরের সেবাই আপনি পাবেন আইপ্যাডে।মেইল লিখার জন্য আছে অনস্ক্রীণ ফুল কীবোর্ড সুবিধা।আর আইপ্যাডের ইন্টিলিজেন্ট ভার্চুয়াল কীবোর্ডকে প্রায় ট্রেডিশনাল কীবোর্ডের রূপ দেওয়া হয়েছে।সুতরাং মেইল লিখতে আপনাকে কোন বেগ পেতে হবে না। ৩. ফটো ভিউয়ার ৪. ভিডিও প্লেয়ার- হাই ডেফিনেশন ভিডিও প্লে ব্যাক সুবিধা আছে এতে। ৫. ইউটিউব- ইউটিউব ভিডিও চালানোর জন্য বিশেষ সুবিধা দেয়া হয়েছে আইপ্যাডে। ৬. আইবুক- এটিকে চাইলে খুব সহজেই আপনি ই-বুক রীডার হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।বিল্ট-ইন এপল বুক স্টোর থেকে বই সরাসরি কেনার অপশনও আছে এতে। ৭. আইপড- এ সম্পর্কে আর কিছু না বলি!! ৮. আইটিউন ৯. ক্যালেন্ডার ১০. কন্টাক্ট অর্গানাইজার ১১. ম্যাপ সার্ভিস ১১. নোটস ১২. স্পট লাইট সার্চ ১৩. এপ্লিকেশন স্টোর- আইপ্যাডে ১২ টি নতুন স্পেশাল এপ্লিকেশান ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া এ্যাপল নির্মিত এপ্লিকেশান স্টোরের প্রায় ১৪০,০০০ এপ্লিকেশান চালাতে সক্ষম। প্রতিটি এপ্লিকেশান পোট্রেট ও ল্যান্ডস্কেপ দুভাবেই কাজ করে। এপলের আইফোন, আইপড টাচ, আইটিউনস্ এর জন্য নির্মিত সকল এপ্লিকেশান (১১ মিলিয়ন গান, ৫০,০০০ টিভি সিরিয়াল, ৮,০০০ মুভি, ২,০০০ বিভিন্ন ভিডিও, অসংখ্য আইবুক কনটেন্টস) এতে ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া প্রতিটি ৯.৯৯ মার্কিন ডলার মূল্যের পেজেস, কী-নোট, নাম্বারস নামের আইওয়ার্ক আইপ্যাডে ব্যবহার করে ডকুমেন্ট, প্রেজেন্টেশান, এ্যানিমেশান এন্ড ট্রানজিশান, চার্ট সহ স্প্রেড শীট, বিভিন্ন ফাংশান এবং ফর্মুলা তৈরি করা যাবে। ডিজাইন ফিচারের পরই চলে আসে আইপ্যাডের মনোমুগ্ধকর ডিজাইনের কথা।ডিজাইনে নতুনত্ব এপলের প্রাচীন ঐতিহ্য।আইপ্যাডও তার ব্যতিক্রম নয়।আগে এর ডিজাইনের মূল ফিচারসমূহ-এর দিকে একনজরে চোখ বুলিয়ে নেয়া যাক- >> ডিসপ্লে- সন্দেহ নেই ৯.৭ ইঞ্চির হাই রেজুলেশন মাল্টিটাচবিশিষ্ট এলইডি-ব্যাকলিট আইপিএস ডিসপ্লেটিই আইপ্যাডের প্রাণ।এর অসাধারণ কালার রেজুলেশন একে করেছে হাই ডেফিনেশন মুভি কিংবা ওয়েব ব্রাউজিং-এর জন্য আদর্শ।রয়েছে মোশন সেন্সর টেকনোলজি।ইউজার আইপ্যাডকে যেদিকেই ঘোরাক না কেন এটির ডিসপ্লে স্বয়ংক্রিয় ভাবে ইউজারের দিকে ঘুরে যাবে। এর ভিউয়িং এঙ্গেল হচ্ছে ১৭৮ ডিগ্রী। >> মাল্টিটাচ- আইফোন দিয়ে মাল্টিটাচ টেকনোলজির জগতে আলোড়ন ফেলেছিল এপল।এবার তাই পূর্ণতা পেতে যাচ্ছে আইপ্যাডের বিশাল স্ক্রীণের মাধ্যমে।এখন থেকে আপনি খুব স্বাচ্ছন্দের সাথেই একই মুহুর্তে একাধিক স্পর্শের মাধ্যমে যেকোন কাজ আগের চেয়ে দ্রুতগতিতে করতে সক্ষম হবেন। >> স্লিম এন্ড লাইট- এপল পণ্যের একটি বৈশিষ্টই এটি।পাতলা এবং হালকা।চন্তা ক্রএ দেখুন এই অসম্ভব শক্তিশালী ন্ত্রটি আপনার মোবাইলের চেয়েও পাতলা,মাত্র আধা ইঞ্ছি!আর ওজন?দেড় পাউন্ড মাত্র।আর আকারে আমরা সচরাচর যেসব ম্যাগাজিন পত্রিকা দেখে থাকি তার চেয়ে একটু ছোট আকৃতির এই আইপ্যাড। >> দীর্ঘ ব্যাটারীলাইফ- ১০ ঘণ্টার ব্যাটারি লাইফ এবং ৩০ দিনের স্টান্ডবাই।আর কি বলব?যেখানে আমাদের মোবাইলই এই লেভেলে যায়নি আজো সেখানে একটি ট্যাবলেট পিসিতে এতো মহাশক্তিশালী ব্যাটারী?এপলের ইঞ্জিনিয়াররা খুব বেশি স্পেশাল একটা ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা পেতেই পারেন আমাদের কাছ থেকে। অ্যাডভান্স কেমিস্ট্রি এবং এডাপ্টিং চার্জিং টেকনোলজি টানা ৫ বছর কিছুমাত্র না কমিয়ে ব্যাটারিকে ১০০০ চার্জ সাইকেল দিতে সক্ষম। টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন এই যে এতো এতো ফিচার আর মনমাতানো ডিজাইন,এর সবকিছুর পেছনেই কিন্তু রয়েছে আইপ্যাডের নেক্সট জেনারেশন হার্ডওয়ার স্পেসিফিকেশন।বিস্তারিত বলার আগে একনজরে আগে দেখে নিই এর টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন- *১ গিগাহার্জ এপল ১ফোর প্রসেসর *১৬-৬৪ গিগাবাইট ইন্টারনাল ফ্লাশ মেমোরি *৯.৭’’ আইপিএস ডিসপ্লে * ফুল ক্যাপাসিটিভ মাল্টিটাচ ডিসপ্লে * ১০ ঘন্টা ব্যাটারী লাইফ(১ মাস স্ট্যান্ডবাই টাইম) *বিল্ট ইন এক্সেলারোমিটার সেন্সর এবং ডিজিটাল কম্পাস *স্পীকার,মাইক্রোফোন এবং ৩০ পিন কানেক্টর * ব্লুটুথ ২.১ * ওয়াই-ফাই ৮০২.১১এন * আধা ইঞ্চি পুরুত্ব এবং দেড় পাউন্ড প্রথমেই চলে আসবে প্রসেসরের কথা।আইপ্যাডের প্রাণভোমরা হচ্ছে এপলের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি ১ গিগাহার্জ গতিসম্পন্ন এফোর প্রসেসর।এটি একইসাথে যেমন গতিসম্পন্ন তেমনি বিদ্যুত সাশ্রয়ী।নতুবা ১০ ঘন্টা ব্যাটারীলাইফ অসম্ভব ছিল।গেমিং থেকে শুরু করে হাই ডেফিনেশন ভিডিও প্রসেসিং-সবখানেই দূরন্ত গতি পাবেন আপনি। ডিসপ্লে সম্পর্কে আগেই বলেছি এবারে বলব এর ওয়ারলেস কানেক্টিভিটির কথা।এতে থাকছে ৮০২.১১এন ওয়াই-ফাই কানেকশন যা কিনা ৩০০ এমবিপিএস গতিতে ইন্টারনেটে ডাটা আদা-প্রদানে সক্ষম।এর ব্লুটুথ ২.১ আর ইডিআর এর মাধ্যমে আপনি ওয়ারলেস হেডফোন কিংবা কিবোর্ড/মাউস লাগিয়ে স্বাচ্ছন্দের সাথেই ব্যবহার করতে পারবেন।আর এর থ্রিজি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ৭.২ এমবিপিএস গতিতে ডাটা ট্রান্সফার করা সম্ভব। আইপ্যাডকে ম্যাক, পিসি বা ডিজিটাল ক্যামেরার সাথে সংযুক্ত করা যাবে।এই সব কাজ আপনি একত্রে সারতে পারবেন এতে থাকা ৩০ পিন মাল্টি-কানেক্টরের মাধ্যমে। আইপ্যাডকে পরিবেশ বান্ধব করে তৈরী করা হয়েছে এর কেসিং রিসাইকেলএ্যাবল অ্যালুমিনিয়ামের তৈরী। ব্যাকলিট হিসাবে ব্যবহার করা এলইডি মার্কারী মুক্ত এবং ডিসপ্লে গ্লাস আর্সেনিক মুক্ত। আইপ্যাডে ব্রোমিনেটেড ফ্লেম রিটারড্যান্টস (অগ্নি শিখা ঠেকানো) ব্যবহার করা হয়নি এবং সম্পূর্ণ পিভিসি (পলি ভিনাইল ক্লোরাইড) মুক্ত। আইপ্যাড বাজারে আসছে দুটি ভার্সন নিয়ে একটি শুধু ওয়াইফাই সহ এবং আরেকটি ওয়াইফাই ও থ্রিজি। এ বছর মার্চের শেষ দিকে এ্যপলের এ ডিভাইসটি পৃথিবীর প্রায় সব দেশে ৪৯৯ থেকে ৮২৯ মার্কিন ডলার মূল্যে একযোগে পাওয়া যাবে। Posted by Blog@Me at 3:24 PM 0 comments Labels: iPad, News, আইপ্যাড, আইপ্যাড রিভিউ, এপল, কম্পিউটার, খবর, হার্ডওয়ার February 4, 2010 পাইরেসি থাবা থেকে বাঁচছে না ই-বুকও এবার পাইরেসি হচ্ছে ডিজিটাল ই-বুকে। গত সেপ্টেম্বরে ডন ব্রাউনের জনপ্রিয় উপন্যাস দ্য লস্ট সিমবল প্রকাশের পর বইটি আমাজন ডট কমে বিক্রি হয়েছে অনেক বেশি। এ সাইট থেকে বই বিক্রির ২৪ ঘণ্টা পরই ফাইল ভাগাভাগির সাইট র্যাপিড শেয়ার ও বিটটরেন্টের মাধ্যমে বিনামূল্যে প্রায় এক লাখবার নামানো (ডাউনলোড) হয়েছে বইটি! এ ধরনের ডিজিটাল পাইরেসির ক্ষেত্রে ব্যবহূত হয়েছে ইলেকট্রনিক বই পড়ার যন্ত্র আমাজনের কিন্ডল, সনি রিডার, বার্নস ও নোবেল নুক। এ অবস্থায় ই-বুক পাইরেসির ব্যাপারটি বেশ বেড়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা। অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকান পাবলিশার্সের (এএপি) তথ্য অনুযায়ী, গত বছর প্রায় ৩ কোটি ৭০ লাখডলারের ই-বুক বিক্রি হয়েছে, যা এর আগের বছরের তুলনায় অনেক বেশি। ই-বুক প্রকাশনী সংস্থার মতে, বিক্রীত ই-বুকের চেয়ে পাইরেসির মাধ্যমে নামিয়ে নেওয়ার হার বেশি। ই-বুকের পাইরেসির কারণে অনেক লেখক নিজের বই ডিজিটাল করার বিপক্ষে। Posted by Blog@Me at 10:03 PM 0 comments Labels: E-book, News, Piracy, ই-বুক, খবর, পাইরেসি মাইক্রোসফট ও এইচপি বাজারে ছেড়েছে স্লেট কম্পিউটার মাইক্রোসফট ও হিউলেট-প্যাকার্ড (এইচপি) সম্প্রতি বিশেষ সুবিধাসহ স্লেট কম্পিউটার বাজারে ছেড়েছে। অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ-৭ সমর্থিত স্পর্শকাতর ও বড় পর্দার এই বিশেষ কম্পিউটারে ল্যাপটপ ও স্মার্টফোনের সব ধরনের কাজ করা যাবে। প্রযুক্তির বাজারে নতুন ধরনের এই কম্পিউটার নানা ধরনের সুবিধা নিয়ে আসছে। চএর মাধ্যমে সফটওয়্যার থেকে শুরু করে নিয়মিত ব্যবহৃত বিভিন্ন যন্ত্রের সব সুবিধা পাওয়া যাবে। নতুনভাবে এর যাত্রা শুরু হলেও এর আগে ২০০২ সালে মাইক্রোসফট অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ এক্সপি দিয়ে ট্যাবলেট পিসি বাজারে ছাড়ে। তবে তা বেশি জনপ্রিয়তা পায়নি। সেই অভিজ্ঞতার কথা মাথায় রেখে মাইক্রোসফটের সর্বশেষ অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ-৭ ব্যবহারের মাধ্যমে স্লেট পিসি বাজারে ছাড়া হয়েছে। এর আগে অ্যাপল আইস্লেট নামে এ ধরনের কম্পিউটার বাজারে ছাড়ার ঘোষণা দেয়। Posted by Blog@Me at 9:58 PM 0 comments Labels: HP, Microsoft, News, Science, Slate Computer, Tablet PC, কম্পিউটার, খবর, মাইক্রোসফট, স্লেট কম্পিউটার ওয়েব ২.০ সুইসাইড মেশিন বন্ধ করেছে ফেসবুক ইন্টারনেটে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুক ওয়েব ২.০ সুইসাইড মেশিন নামের একটি ওয়েবসাইট বন্ধ করে দিচ্ছে। এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা তাদের প্রোফাইল মুছে ফেলতে পারে। এ ছাড়া তারা বন্ধুবান্ধবের নানা তথ্যসহ অন্যান্য তথ্য মুছে ফেলতে পারে। ওয়েব ২.০ সাইটে ঢুকে ফেসবুক ছাড়াও মাইস্পেস, টুইটার ও লিঙ্কেডিনে থাকা বন্ধুদের বিভিন্ন তথ্য মুছে ফেলতে পারে। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সুইসাইড সাইটটি ফেসবুক নীতিমালার পরিপন্থী। সাইটটি বন্ধ করে দেওয়া হলেও আরেকটি পদ্ধতি চালু করা হচ্ছে, যার মাধ্যমে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা তাদের অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় বা একেবারে মুছে ফেলতে পারবে। এ পদ্ধতি চালু করেছে সেপপুক ডট কম। ফেসবুক জানায়, তারা এ ব্যাপারে সেপপুকু ডট কম ওয়েবসাইটকে একটি চিঠি পাঠিয়েছে। সেপপুকু ডট কম ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ‘ডিসকানেক্ট ইওরসেলফ’ বার্তা পাঠিয়ে তাদের প্রোফাইল মুছে ফেলতে উদ্বুদ্ধ করে। Posted by Blog@Me at 9:55 PM 0 comments Labels: Facebook, News, Web 2.0, ওয়েব ২.০, খবর, ফেসবুক উচ্চ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে মার্কিন সরকারের অসহযোগিতার অভিযোগ! অদ্ভুত এক অভিযোগই করেছে কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস অ্যাসোসিয়েশন (সিইএ)।যুক্তরাষ্ট্রে দক্ষ কর্মীদের উচ্চ প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে সরকার নাকি সহযোগিতা করছে না! এ ক্ষেত্রে নতুন ধরনের আধুনিক প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে আরো উত্সাহ দেওয়া উচিত বলে মনে করছে প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক প্রদর্শনীতে সিইএর সভাপতি আনেশ চোপড়া বলেন, উদ্ভাবনের মাধ্যমে নানা প্রযুক্তি বেরিয়ে আসবে, যা অর্থনীতির উন্নয়নের ক্ষেত্রে কাজে লাগবে। গবেষণা সংস্থা যোগবে ইন্টারন্যাশনালের সম্প্রতি জাতীয় পর্যায়ে পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ৯৬ শতাংশ লোক মনে করে বিশ্ব অর্থনীতিতে উচ্চপর্যায়ে পৌঁছাতে উদ্ভাবনী প্রযুক্তি খুবই জরুরি। কনজ্যুমার ইন্ডাস্ট্রির প্রধান গ্রে শাপিরোর মতে, উদ্ভাবনের কার্যক্রমগুলোতে সরকারের অনেক ধরনের সহযোগিতার কথা থাকলেও তা তেমন পাওয়া যায় না। এ ক্ষেত্রে সিইএ তিনটি বিষয়ের ওপর জোর দেওয়ার কথা বলেছে; যার মধ্যে অন্যান্য দেশ থেকে দক্ষ কর্মী আনা এবং যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানিনীতি পরিবর্তন অন্যতম। যোগবের জরিপে আরও দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ শতাংশ মানুষের মতামত অনুযায়ী উদ্ভাবনী প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এ ধরনের অসহযোগিতা আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে যেতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে। এসব উদ্ভাবনীর ক্ষেত্রে বড় ধরনের অসহযোগিতা হচ্ছে উচ্চ কর এবং নিয়ন্ত্রণ সংস্থার নানা ধরনের বিধিনিষেধ। আনেশ চোপড়া বলেন, ‘আমরা বলিনি যে সব ক্ষেত্রে নিয়ম পরিবর্তন করতে, তবে উদ্ভাবনী এবং শিল্পের বিকাশে সরকারের আন্তরিক সহযোগিতা জরুরি।’ Posted by Blog@Me at 9:54 PM 0 comments Labels: News, উচ্চ প্রযুক্তি, খবর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা বহাল যুক্তরাষ্ট্রের কিছু কিছু অঞ্চলে মাইক্রোসফটের লেখালেখির জনপ্রিয় সফটওয়্যার এমএস ওয়ার্ড বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখা হয়েছে। এমএস ওয়ার্ডে বিদ্যমান এক্সএমএল (এক্সটেন্সিবল মার্ক-আপ ল্যাঙ্গুয়েজ) প্রযুক্তির স্বত্ব দাবি করে কানাডার টরন্টোভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইফোরআই-এর দায়ের করা মামলায় ওয়ার্ড বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা বহাল রেখেছেন যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ আদালত। গত বছরের ১২ আগস্ট টেক্সাসের একটি আদালত স্বত্ব ভঙ্গের অভিযোগে মাইক্রোসফটকে গত ১০ অক্টোবর থেকে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড বিক্রি বন্ধ এবং ক্ষতিপূরণ হিসেবে আইফোরআইকে ২৯ কোটি ডলার দেওয়ার নির্দেশ দেন। উচ্চ আদালতে মাইক্রোসফটের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই রায় সাময়িকভাবে স্থগিতও করা হয়েছিল। তবে শেষ রক্ষা হয়নি মাইক্রোসফটের। দিন কয়েক আগে দেওয়া এক সিদ্ধান্তে উচ্চ আদালত আগের রায়ই বহাল রাখেন। এই রায়ের আলোকে এক্সএমএল প্রযুক্তি বাদ দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে গত সোমবার থেকে মাইক্রোসফট অফিসের বিশেষ সংস্করণ ছাড়া হয়েছে। এক্সএমএল প্রযুক্তি নিয়ে আইফোরআইর সঙ্গে এই মামলায় মাইক্রোসফটের ব্যবসায়িক ও প্রযুক্তিগত সুনাম অনেকাংশেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে মাইক্রোসফট উচ্চ আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধেও আপিল করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। Posted by Blog@Me at 9:53 PM 0 comments Labels: Microsoft, News, খবর, মাইক্রসফট অফিস, মাইক্রোসফট রাসায়নিক কম্পিউটার তৈরিতে কাজ শুরু করেছেন বিজ্ঞানীরা মানুষের মস্তিষ্ক যেভাবে কাজ করে এবং মানব শরীরের নিউরনের মাধ্যমে যেভাবে জৈব সংকেত পরিবাহিত হয় তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রাসায়নিক কম্পিউটার তৈরির প্রকল্প হাতে নিয়েছে একটি আন্তর্জাতিক কনসোর্টিয়াম। ইউরোপীয় ইউনিয়নের আর্থিক সহায়তায় আগামী তিন বছর যাবত্ এ প্রকল্পের কাজ চলবে। রাসায়নিক এই কম্পিউটারের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ওয়েট কম্পিউটার’। মানব শরীরে যে ধরনের কোষ ও কোষ প্রাচীর থাকে, কৃত্রিমভাবে তৈরি সে ধরনের কোষ ও কোষ প্রাচীরের সমন্বয়ে তৈরি হবে ওয়েট কম্পিউটার। এই কম্পিউটারের এক কোষ থেকে আরেক কোষে সরাসরি ইলেকট্রনিক সংকেতের পরিবর্তে রাসায়নিক সংকেত পরিবাহিত হবে। সংকেতের গতিপথ এবং প্রকৃতিও নির্ধারিত হবে রাসায়নিক মিথস্ক্রিয়ার ফলে। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য হলো প্রচলিত ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের সঙ্গে পাল্লা দেওয়া নয়, বরং যেসব ক্ষেত্রে ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের কার্যকারিতার মাত্রা অপেক্ষাকৃত কম যেমন—মানব শরীরের অভ্যন্তর ভাগে জটিল অস্ত্রোপচার ও ওষুধ প্রয়োগ, জৈব ন্যানো রোবট তৈরি, ন্যানো প্রকৌশল ইত্যাদি ক্ষেত্রে রাসায়নিক কম্পিউটার ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের যথার্থ সহযোগী হবে। নিবিড় প্রচেষ্টায় কোনো একদিন মানব মস্তিষ্কের মতো বিপুল ক্ষমতা ও সূক্ষ্ম বিশ্লেষণী শক্তিসংবলিত রাসায়নিক কম্পিউটার তৈরি করা গেলে মহাবিশ্বের অনেক অমীমাংসিত রহস্যই উদ্ঘাটন করা সম্ভব হবে বলে প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আশা করছেন। Posted by Blog@Me at 9:51 PM 0 comments Labels: Chemical Computer, News, খবর, রাসায়নিক কম্পিউটার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ত্রুটির সুযোগে চীনে গুগলের উপর সাইবার হামলা,কার্যক্রম বন্ধের হুমকি দিল গুগল মাইক্রোসফট করপোরেশনের ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের নিরাপত্তা ত্রুটির সুযোগ নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে চীনে গুগলের ওপর সাইবার হামলা হয়েছে। আর এর পরিপ্রেক্ষিতেই চীনে পরিচালিত নিজেদের কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে ইন্টারনেটে তথ্য খোঁজার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট (সার্চ ইঞ্জিন) গুগল। সম্প্রতি জানানো হয়, চীনের মানবাধিকার কার্যক্রমের ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করে সাইবার আক্রমণ চালানো হতে পারে। ২০০৬ সালে চীনের জন্য গুগল চালু করে গুগল ডট সিএন ঠিকানার ওয়েবসাইট। প্রতিষ্ঠানটির ঘোষণা অনুযায়ী, সার্চ ইঞ্জিন গুগল ডট সিএন বন্ধের পাশাপাশি চীনে গুগলের সব ধরনের কার্যক্রমও বন্ধ করে দেওয়া হবে। শুরু থেকেই চীন সরকার সার্চ ইঞ্জিনে বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য খোঁজার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এদিকে আইই-এর ত্রুটির কথা মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে এ কথা স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে। মাইক্রোসফটের নিরাপত্তাবিষয়ক পরিচালক মাইক রিভে বলেন, ‘আমরা পরীক্ষা করে দেখেছি যে সামপ্রতিক সময়ে গুগল ও অন্যান্য করপোরেট নেটওয়ার্কের ওপর সাইবার আক্রমণের অন্যতম কারণ হচ্ছে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের নিরাপত্তা ত্রুটি।’ এই প্রেক্ষাপটে জার্মান সরকার সেদেশের নাগরিকদের ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহারের বিষয়ে সতর্ক করে দিয়েছে। তবে মাইক্রোসফট করপোরেশনের পক্ষ থেকে জার্মান সরকারের এ ধরনের সতর্কতার সমালোচনা করা হয়েছে। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের নিরাপত্তা ত্রুটিগুলো সারিয়ে তোলার চেষ্টা চলছে বলেও মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে জানানো হয়। Posted by Blog@Me at 9:50 PM 0 comments Labels: Google, Microsoft, News, খবর, গুগল, চীন, মাইক্রোসফট January 22, 2010 ফটোফিচারঃ বিশ্বের সেরা দশ রোলার কোষ্টার ১৮৮৫ সালে আমেরিকায় প্রথম রোলার কোষ্টার নির্মানের পর থেকেই থীম পার্কের যেকোন রাইডের মধ্যে এটি যুগে যুগে মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতেই থেকেছে।আমাদের দেশে রোলার কোষ্টার বলতে এখনো এক আশুলিয়াস্থ ফ্যান্টাসী কিংডমের রাইডটাকেই আমরা বুঝি।বিদেশে কিন্তু অনেক আগে থেকেই রোলার কোষ্টার নির্মাণ প্রযুক্তি অনেক অগ্রসর।দেখ-বিদেশের বিভিন্ন পার্কের হাইটেক রোলার কোষ্টার পর্যটকদের আগ্রহের আরেক খোরাক।তাক লাগানো এমন ১০টি সেরা রোলার কোষ্টার নিয়েই এই ফটোফিচার। ১. কিংডা কা পার্কঃ সিক্স ফ্ল্যাগ গ্রেট এডভেঞ্চার অবস্থানঃ জ্যাকসন,নিউ জার্সি,আমেরিকা নির্মাণ সালঃ ২০০৫ ট্র্যাকের দৈর্ঘ্যঃ ৯৫০ মিটার সর্বোচ্চ উচ্চতাঃ ৪৫৬ ফুট/১৩৯ মিটার সর্বোচ্চ গতিবেগঃ ২০৪ কিলোমিটার/ঘন্টা ২. স্টীল ড্রাগন ২০০০ পার্কঃ নাগাশিমা স্পা ল্যান্ড এমিউজমেন্ট পার্ক অবস্থানঃ নাগাশিমা,জাপান নির্মাণ সালঃ ২০০০ ট্র্যাকের দৈর্ঘ্যঃ ২৪৭৯ মিটার সর্বোচ্চ উচ্চতাঃ ৩১৮ ফুট/৯৭ মিটার সর্বোচ্চ গতিবেগঃ ১৫৩ কিলোমিটার/ঘন্টা ৩. মিলেনিয়াম ফোর্স পার্কঃ সিডার পয়েন্ট এমিউজমেন্ট পার্ক অবস্থানঃ স্যান্ডাস্কি,ওহাইয়ো নির্মাণ সালঃ ২০০০ ট্র্যাকের দৈর্ঘ্যঃ ২০১০ মিটার সর্বোচ্চ উচ্চতাঃ ৩১০ ফুট/৯৪ মিটার সর্বোচ্চ গতিবেগঃ ১৫০ কিলোমিটার/ঘন্টা ৪. টপ থ্রিল ড্রাগস্টার পার্কঃ সিডার পয়েন্ট এমিউজমেন্ট পার্ক অবস্থানঃ স্যান্ডাস্কি,ওহাইয়ো নির্মাণ সালঃ ২০০৩ ট্র্যাকের দৈর্ঘ্যঃ ৮৫০ মিটার সর্বোচ্চ উচ্চতাঃ ৪২০ ফুট/১৩০ মিটার সর্বোচ্চ গতিবেগঃ ১৯০ কিলোমিটার/ঘন্টা ৫. ডডোপা পার্কঃ ফুজি কিউ হাইল্যান্ড অবস্থানঃ ইয়ামানশি,জাপান নির্মাণ সালঃ ২০০১ ট্র্যাকের দৈর্ঘ্যঃ ১১৮৯ মিটার সর্বোচ্চ উচ্চতাঃ ১৭০ ফুট/৫২ মিটার সর্বোচ্চ গতিবেগঃ ১৭২ কিলোমিটার/ঘন্টা ৬. থান্ডার ডলফিন পার্কঃ টোকিও ডোম চিটি এট্রাকশন অবস্থানঃ টোকিও,জাপান নির্মাণ সালঃ ২০০৩ ট্র্যাকের দৈর্ঘ্যঃ ১১০০ মিটার সর্বোচ্চ উচ্চতাঃ ২৬২ ফুট/৮০ মিটার সর্বোচ্চ গতিবেগঃ ১৩০ কিলোমিটার/ঘন্টা ৭. গোলিয়াথ পার্কঃ সিক্স ফ্লাগ মাজিক মাউন্টেন অবস্থানঃ ভ্যালেন্সিয়া,ক্যালিফোর্ণিয়া নির্মাণ সালঃ ২০০০ ট্র্যাকের দৈর্ঘ্যঃ ১৪০০ মিটার সর্বোচ্চ উচ্চতাঃ ২৩৫ ফুট/৭২ মিটার সর্বোচ্চ গতিবেগঃ ১৩৭ কিলোমিটার/ঘন্টা ৮. ড্রাগন খান পার্কঃ পোর্টএডভেঞ্চার অবস্থানঃ ক্যাটালানিয়া,স্পেন নির্মাণ সালঃ ১৯৯৫ ট্র্যাকের দৈর্ঘ্যঃ ১২৬৯ মিটার সর্বোচ্চ উচ্চতাঃ ১৪৮ ফুট/৪৫ মিটার সর্বোচ্চ গতিবেগঃ ১০৮ কিলোমিটার/ঘন্টা ৯. টাইটান পার্কঃ সিক্স ফ্লাগস ওভের টেক্সাস অবস্থানঃ অরিংটন,টেক্সাস নির্মাণ সালঃ ২০০১ ট্র্যাকের দৈর্ঘ্যঃ ১৬১৯ মিটার সর্বোচ্চ উচ্চতাঃ ২৪৫ ফুট/৭৫ মিটার সর্বোচ্চ গতিবেগঃ ১৩৭ কিলোমিটার/ঘন্টা ১০. নেমেসিস পার্কঃ এলটন্ টাওয়ার অবস্থানঃ ইংল্যান্ড নির্মাণ সালঃ ১৯৯৪ ট্র্যাকের দৈর্ঘ্যঃ ৭১৬ মিটার সর্বোচ্চ উচ্চতাঃ ৪৩ ফুট/১৩ মিটার সর্বোচ্চ গতিবেগঃ ৮০ কিলোমিটার/ঘন্টা http://techtoday4u.blogspot.com/ গেম রিভিউঃ দা লঙ্গেস্ট জার্ণি এবারে নতুন গেমের জগৎ ছেড়ে একটু পুরাতনের জগতে ঢু মারা যাক কি বলেন ? যারা জনপ্রিয় এ্যাডভেঞ্চার গেমগুলো খেলেছেন তারা হয়তো The Longest Journey গেমের নাম শুনে থাকবেন। নরওয়েজিয়ান গেম নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফানকম এর তৈরী এটি একটি পয়েন্ট এ্যান্ড ক্লিক ধাঁচের এ্যাডভেঞ্চার গেম। ১৯৯৯ সালে রিলিজ পাওয়া The Longest Journey গেমটি প্রচুর প্রশংসা কুড়িয়েছিল শুধুমাত্র এর ব্রিভ্রান্তিমূল এবং সেই সাথে জটিল কাহিনী, হাই প্রোডাকশন ভ্যালু এবং এর জটিল জটিল ধাঁ ধাঁ গুলোর জন্য। এই গেমের কাহিনী গড়ে উঠেছে আরকেডিয়া এর সমান্তরাল মহাবিশ্বকে ঘিরে। আর এই আরকেডিয়া হচ্ছে যাদুবিদ্যা থেকে শুরু করে বর্তমান সময়ের উন্নত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলিত রূপের একটি বিশ্ব। অর্থাৎ, লৌকিক আর অলৌকিকের সংমিশ্রন রয়েছে এই গেমে। ১৮ বছরের তরুণী এপ্রিল রায়ান একজন আর্টের ছাত্রী। স্টার্কে তার বসবাস। একসময় রায়ান বুঝতে পারে এই দুই জগতের সীমারেখা ক্রমশ চোট হয়ে আসছে এবং তারপর সে জানতে পারে সে একজনশিফটার অর্থাৎ এই দুই জগতের বিচরণ করার ক্ষমতা তার মাঝে রয়েছে। ঝাঁপিয়ে পড়ে রায়ান। এই দুই জগতের ভারসাম্য রক্ষার জন্য শুরু হয় তার দুঃসাহসিক অভিযান। আর ইে অভিযানের মধ্য দিয়ে রায়ান উপলব্ধি করতে থাকে ভিন্ন মাত্রার দুই জগৎ ! গেমের গ্রাফিক্স ও সাউন্ড কোয়ালিটি বেশ উন্নত মানের ( অন্ত:ত সেই সময়কার গেমের তুলনায়)। গেমের বিভিন্ন ধাঁচরে পাজল বা ধাঁধাঁ গেমারকে মুগ্ধ এবং সেই সাথে হতবুদ্ধি দুইই করতে সক্ষম। যারা এ্যাডভেঞ্চার গেম খেলতে ভালোবাসেন তারা এই গেমটি খেলে দেখতে পারেন। Posted by Blog@Me at 9:36 PM 0 comments Labels: Game Review, The Longest Journey, গেম রিভিউ, গেমিং, দা লঙ্গেস্ট জার্ণি গেম রিভিউঃ লেফট ফর ডেড ২ ভৌতিক শক্তির বিরূদ্ধে যুদ্ধ করতে কার না ভালো লাগে? ভূত যারা বিশ্বাস করেন না তারাও এবার ভূত নিধনের কাজে নেমে পড়তে পারেন অবলীলায়। আর আপনাকে এই ভূত মারার কাজটি করতে হবে লেফ্ট ফর ডেড টু গেমটিতে। লেফ্ট ফর ডেড সিরিজের প্রথম গেম লেফ্ট ফর ডেড বাজারে আসার পরপরই গেমারদের মধ্যে দারুণ সাড়া ফেলে দেয়। আর এবারো কিন্তু তার ব্যতিক্রম হয় নি। লেফ্ট ফর ডেড- এর যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে লেফ্ট ফর ডেড টু এর চাহিদা বর্তমানে প্রচুর। লেফ্ট ফর ডেড টু তে এবারে থাকছে ৫টি ক্যাম্পেইন ম্যাপ। গেমটির ক্লেভার ডিজাইন কনসেপ্ট গেম খেলার সময় কীভাবে এগোতে হবে তার পরিষ্কার ধারণা দিবে গেমারকে। এছাড়াও গেমটির পরিবেশ গেমারকে গেমটির মূল ঘটনা জানতে সাহায্য করবে। গেমটিতে ভূত মারার জন্য আপনি বিভিন্ন ধরণের অস্ত্র পাবেন। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য অস্ত্রগুলো হলো- পিস্তল, শটগান, সাবমেশিন গান এবং অ্যাসল্ট রাইফেল। এছাড়াও গেমার ফায়ার এ্যাক্স, ক্রোবার, ক্রিকেট ব্যাট, ফ্রাইং প্যান প্রভৃতি ভূত মারার কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। গেমটি ভার্সাস এবং রিয়েলিজম- এই দুই মোডে খেলা যাবে। পূর্বের তুলনায় গেমটির এ.আই ( কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ) কিছুটা উন্নত করা হলেও গেমের গ্রাফিক্স এবং সাউন্ড কোয়ালিটি পূর্বের মতোই রয়েগেছে। এ্যাকশন গেম যাদের প্রিয়র তালিকায় রয়েছে তারা এই গেমটি খেলে দেখতে পারেন। সর্বনিম্ন সিস্টেম চাহিদা/Minimum System Configuration : অপারেটিং সিস্টেম : উইন্ডোজ এক্সপি/ ভিসতা/ ভিসতা ৬৪/ ৭ প্রসেসর : ইন্টেল পেন্টিয়াম ৪, ৩.০ গি:হা: র্যাম : এক্সপির জন্য ১ গিগাবাইট/ ভিসতার জন্য ২ গিগাবাইট মেমোরি ভিডিও কার্ড : ১২৮ মে:বা: (ATI x 800, NVidia 600) ৭.৫ গি:বা: ফ্রি হার্ডডিস্ক স্পেস এবং ডিরেক্ট এক্স ৯.০ সি Posted by Blog@Me at 9:30 PM 0 comments Labels: Game Review, Left For dead 2 PC Game, গেম রিভিউ, গেমিং, লেফ্ট ফর ডেড গেম রিভিউঃ ডার্ক ভয়েড আনরিয়েল ইঞ্জিন ৩ এর উপর ভিত্তি করে নির্মিত ডার্ক ভয়েড একটি অসাধারণ এ্যাকশন গেম। গেমটি এক্সবক্স ৩৬০, প্লে-স্টেশন ৩ সহ পিসি ভার্সনেও রিলিজ করা হয়েছে। গেমটিতে গেমারকে এলিয়েনদের বিরূদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হবে। বারমুডা ট্রায়াঙ্গল-এ বিপদে পড়া কার্গো পাইলট উইলিয়াম অগাস্টাস গ্রে কে ঘিরে গেমের কাহিনী কেন্দ্রীভূত হয়েছে এই গেমে। বারমুডা থেকে নায়ক চলে যাবে সমান্তরাল মহাবিশ্বে যেখানে তাকে মুখোমুখি হতে হবে সারভাইভারস নামক অন্য মানব প্রজাতির সঙ্গে। উইল এবং সেইসব মানব প্রজাতিদের ওয়াচারস যুদ্ধে জয়ী হয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসার চেষ্টা করতে হবে। এমতাবস্থায় বহির্বিশ্বের প্রাণীরা পৃথিবী দখল করে মানব জাতির উপর প্রভুত্ব স্থাপন করে এবং মানবজাতিকে তাদের হুকুম পালনের নির্দেশ দেয়, আর তাই এবারে গেমারকে অবতীর্ণ হতে হবে এলিয়ে দের বিরূদ্ধে। মানবজাতি রক্ষার্থে তাকে এবার মুখোমুখি যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হবে বহির্বিশ্বের প্রাণীদের বিরূদ্ধে। গেমটিতে একটি নতুন ভার্টিকাল কভার সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। চিড়াচড়িত গেম প্লে থেকে ফ্লাইট গেম প্লে তে যাবার জন্য গেমটিতে প্রথমে হোভার প্যাক এবং পরবর্তীতে একটি জেটপ্যাক সংযুক্ত করা হয়েছে। যা গেমের মজা বাড়িয়ে দিবে অনেকটাই। বিভিন্ন পথে একই উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য ট্যাকটিক্যাল ফ্রিডম গেমটির একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য। উদাহরণ স্বরূপ, গেমটিতে গেমারকে Archon নামক একটি বিশাল রোবট শত্র“র মোকাবেলা করতে বলা হবে। Archon নামক রোবটকে ধ্বংস করার প্রথম উপায় হচ্ছে এর পায়ে গুলি করা এবং তারপর রোবটটি পড়ে গেলে এর লেজ বেয়ে উঠে Archon রোবটকে যে নিয়ন্ত্রণ করছে সেই নিয়ন্ত্রণকারী ওয়াচার (এলিয়েন) কে হত্যা করা। আর Archon কে ধ্বংস করার অন্য উপায়টি হচ্ছে এলিয়েনদের ইউ.এফ.ও হাইজ্যাক করে তা দিয়ে অৎপযড়হ কে ধ্বংস করা। অর্থাৎ, একজন গেমার উদ্দেশ্য সাধনের জন্য বিভিন্ন পথ অবলম্বন করতে পারবেন। গেমের গ্রাফিক্স এবং শব্দশৈলী বেশ ভালো। যারা সায়েন্স ফিকশন ভালোবাসেন তাদের জন্য এই গেমটি একটি আদর্শ গেম হতে পারে। সিস্টেম কনফিগারেশন/ System Configuration: : অপারেটিং সিস্টেম : এক্সপি/ ভিসতা প্রসেসর : ইন্টেল ২.৪ গি:হা: অথবা এএমডি ২.০ গি:হা: গ্রাফিক্স কার্ড : জিফোর্স ৭৯০০ অথবা রেডন ৩৮৫০ সিরিজ মেমোরি : ১ গি:বা: এবং ১০ গি:বা: ফ্রি হার্ডডিস্ক স্পেস। http://techtoday4u.blogspot.com/ Posted by Blog@Me at 6:14 PM 0 comments Labels: Dark Void PC Game, Game Review, গেম রিভিউ, গেমিং January 22, 2010 গেম রিভিউঃ নীড ফর স্পীড শিফট সেই মোস্ট ওয়ান্টেড এর পর থেকে নীড ফর স্পীডের কার্বন,প্রোস্ট্রিট কিংবা আন্ডারকভার কোনটিই পারেনি রেসিং ভক্তদের চাহিদা পূরণ করতে।না রেসিং না একশন কোন ধরন দিয়েই সফল হতে পারছিল না ইএ স্পোর্টস।এবার তাই নতুন উদ্যোগ।অরিজিনাল রেসিং এক্সপেরিয়েন্স!!দুই সংখ্যা আগেই শিফটের প্রিভিউ লিখেছিলাম,সেখানে বেশ কিছু কথা বলা হয়ে গেছে।আজ তাই এটা লিখতে বসা যে আসলে কতটা কি করতে পেরেছে নির্মাতারা। আপনি কি রেসিং খেলাগুলা টিভিতে দেখেন?ফর্মুলা ওয়ান,মটোজিপি,কার র্যালি যদি আপনার টিভিতে দেখা খেলাগুলার তালিকায় পড়ে থাকে তাহলে আপনার খুশীতে লাফ দেবার মতো যথেষ্ঠ কারন আছে।কেননা রেসিং গেম দুনিয়ায় এই প্রথমবারের মতো কোন গেমস আপনাকে দিতে যাচ্ছে সত্যিকারের রেসিং উত্তেজনা!সত্যিকারের রেস ট্র্যাকে ৩৫০ কিলোমিটার বেগে গাড়ি চালানো,গতির উদ্দামতা,হাই স্পীড ওভারটেকিং এর চমতকার স্বাদ সবমিলিয়ে আপনি এমন কিছু পাবেন যা আগে ছিল কল্পনাতীত। এসব কথা মানে কি যারা বুঝছেন না তাদের বলছি-আমরা অনেক রেসিং গেমসই খেলি।তার অনেকগুলাতেই আবার একশন থাকে।কিন্তু গেমারদের আলাদা আনন্দ দেবার জন্য নির্মাতারা বাস্তবতা থেকে অনেক সময়ই দূরে সরে আসেন।গাড়ি নিয়ে আপনি এমন অনেক কসরত দেখান গেমে যা বাস্তব জীবনে আসলে অসম্ভব।আবার ওভারটেকিং,হাই স্পীডে গাড়ি চালানো,একসিডেন্ট করলে পল্টি খেয়ে গাড়ির আবার ঠিক হয়ে যাওয়া-এই ঘটনাগুলা বাস্তবতা থেকে কিন্তু অনেকটাই দূরে।তাই এমন গেমসের নাম কিন্তু আপনি বলতে পারবেন না যেটাতে আপনি টিভির পর্দায় রেসিংকে যেভাবে দেখেন গেমসেও ঠিক সেভাবেই ফুটে উঠেছে। এই চিন্তা থেকেই নীড ফর স্পীড শিফটের জন্ম।গেমসের টাইটেলই হচ্ছে-শিফট ইনটু হাই গীয়ার।রেসিং গেম খেলার সময়কার সত্যিকারের দুর্বার উত্তেজনার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়াই এই গেমসের উদ্দেশ্য।এবারের গেমসই প্রথমবারের মতো আপনি পেতে যাচ্ছেন হাই পারফরম্যান্স রেসিং কার নিয়ে রেস ট্র্যাকের উপর ৩০০ কিলোমিটার গতিতে ছুটে যাবার অসাধারণ এক অনুভূতি ,সংগে রয়েছে ককপিট ভিউ,যা আপনাকে দিবে গাড়ির ভেতর থেকে রেসের মাঝে ডুবে যাবার অনুভূতি।আগেই বলে নিই পুলিশ টুলিশ জাতীয় কিছু এখানে আশা করবেন না।রাস্তার মধ্যে গাড়ি নিয়ে দৌড়ঝাপের কথাও ভুলে যান।একদমই অরিজিনাল ট্র্যাক হোক না সেটা রেস ট্র্যাক কিংবা স্ট্রীট ট্র্যাকই হবে আপনার খেলার স্থান।গেমেরই ক্যারিয়ারের শুরুতেই আপনাকে বিএমডব্লিউ এম৩ নিয়ে রেস ট্র্যাকে নেমে পড়তে হবে আপনার যোগ্যতা প্রমাণের জন্য।এখানে পজিশনের ভিত্তিতে আপনি টাকা পাবেন এবং তা দিয়ে নতুন গাড়ি কিনে ক্যারিয়ার শুরু করবেন।আর রেসে আপনার পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে গাড়ির কন্ট্রোল ঠিক করে দেয়া হবে।নতুন রেসারদের জন্য ব্রেক আর স্টিয়ারিং দুই ক্ষেত্রেই কম্পিউটার আপনাকে সাহায্য করবে।খেলতে খলতে আপনার ড্রাইভিং লেভেল যত বাড়বে এই ধরনের অটোমেটিক সাহায্য ততোই কমবে।সুতরাং আপনাকে অতটা চিন্টা না করলেও চলবে। প্রতিটি ইভেন্টের শুরুতেই আপনাকে ইভেন্টটির সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হবে।আর ইভেন্ট লোড হবার সময় পর্দায় সেই ইভেন্টের আইন-কানুন দেখতে পাবেন।গেমের মেনু যথেষ্ঠ দ্রুত কাজ করে।সুতরাং স্বাচ্ছন্দের সাথে আপনি বিভিন্ন অপশনে যেতে পারবেন।তবে একটা কথা বলে রাখি।গ্রাফিক্স সংক্রান্ত কোন অপশন পরিবর্তন করবেন না।গেমস নিজে থেকেই আপনার পিসির কনফিগারেশন বুঝে তা ঠিক করে নিবে।এতে কোন পরিবর্তন হলে পরের গেম ঠিকমতো রান নাও করতে পারে। রেসিং এ ফিরে আসি।ক্যারিয়ারের শুরুতেই আপনাকে অত্যন্ত প্রতিদ্বন্দীতা পূর্ণ পরিবেশের মধ্যে দিয়ে আগাতে হবে।প্রতিটা খেলার জন্য আপনাকে টাকা,পয়েন্ট এবং স্টার মেডেল দেয়া হবে।টাকা আপনার লাগবেই নতুন গাড়ি কিনতে বা আপগ্রেড করতে।স্টারের মাধ্যমে আপনি নতুন নতুন গেম লেভেল আনলক করতে পারবেন।আর পয়েন্ট আপনার ড্রাইভিং লেভেলকে বাড়াবে।একটা রেস খেলার সময় সবগুলাই খেয়াল রাখতে হবে আপনাকে।রেসে আপনার পজিশন ১ হলে ৩ স্টার,২ হলে ২ স্টার আর ৩ হলে ১ স্টার পাবেন আপনি।আর আপনার চালানোর স্টাইল,আপনি কি সতর্ক না আগ্রাসী এর উপর ভিত্তি করে পয়েন্ট পাবেন আপনি।নির্দিষ্ট পয়েন্ট জমলে আবার আপনি স্টার অর্জন করবেন।আর প্রতি রেসেই একটি নির্দিষ্ট ক্যাটাগরীতে দক্ষতা প্রদর্শনের উপর ভিত্তি করে স্টার পাবেন আপনি।মোট ৬টি স্টার প্রতিটি রেসে। ক্যারিয়ারে লেভেল আছে ৫টি।প্রথমে টিয়ার ১ থেকে ৪।তারপর আসবে এনএফএস ওয়ার্ল্ড ট্যুর।এখানে বিশ্বের বাঘা বাঘা সব রেসারদের সাথে কঠিন সব ট্র্যাকে উত্তেজনায় ভরা একের পর এক খেলায় নামতে হবে আপনাকে। গেমের গ্রাফিক্স আসলে কিছু বলার অবকাশ রাখে না।এযাবতকালের শ্রেষ্ঠ গ্রাফিক্সই আপনি দেখতে পাবেন এই নিশ্চয়তা আপনাকে দিতেই পারি আমি।আর গেমের সাউন্ড আপনাকে মুগ্ধ করবেই।স্পীড,ট্র্যাক,গাড়ি সবকিছু উপর নির্ভর করে নিয়ত পরিবর্তিত সাউন্ড ইফেক্ট আপনার ভালো লাগবেই। সবমিলিয়ে সমালোচকরা এটিকে ইতোমধ্যেই এনএফএস সিরিজের সেরা গেমস-এর মুকুট পড়াতে দ্বিধা করছেন না।আমারো তাদের সাথে খুব একটা দ্বিমত নেই।এবারে আপনি আপনার মতামত জানাতে তৈরি তো? পাবলিশারঃ ইএ স্পোর্টস ডেভেলপারঃ স্লাইটলি ম্যাড স্টুডিও ক্যাটাগরিঃ রেসিং রিলিজ ডেটঃ ১৫.০৯.০৯ অন্য ভার্সনঃ এক্সবক্স,প্লে স্টেশন থ্রি,পিএসপি,আইফোন গেম রেটিং ২.৬ গিগাহার্জ র্যামঃ ১ গিগাবাইট গ্রাফিক্স কার্ডঃ ২৫৬ মেগাবাইট অপারেটিং সিস্টেমঃ উইন্ডোজ এক্সপি/ভিসতা/সেভেন ডিভিডি রম ড্রাইভ ডাইরেক্ট এক্স ৯.০ http://techtoday4u.blogspot.com/ শুভেচ্ছা সবাইকে। আশা রাখি সবাই ভাল আছেন। আমি মোটামুটি ভাল আছি। বিশ্বকাপ খেলার টানটান উত্তেজনা আর এই দিকে গরম আর মশাদের টানাটাটিতে পড়ে কোন রকমে টিকে আছি। তার সাথে কাটা গায়ে লবনের মত আমার অতি প্রিয় এবং বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় ওয়ার্ল্ডকাপ ফুটবল খেলা নিয়ে করা একটি ওয়েবসাইট http://www.fifaworldfootball.net অতিরিক্ত ভিজিটরের লোড সইতে না পারায় ব্যান্ড হয়ে গেছে। হবি তো হবি একেবারে যেদিন খেলা শুরু হল সেদিনেই হবি? আর সময় পেল না। এখন অতি দ্রুত সাইটটি আবার ডেভেলপ করায় সময়ের ভালো একটা টানাটানি চলছে। সময়ের টানাটানির সমস্যাটা বিদু্যতের জন্যই বেশী হয়। কারন আমরা বর্তমানে বিদু্যৎ ছাড়া এক মুহুর্তেও চলতে পারি না। বিশেষ করে যারা টেক ইউজার। বিদু্যৎতের টানাটানিতে যেমন সময়মত কাজ শেষ করা যাচ্ছে না আবার ঠিকমত খেলা দেখতেও পারছিনা। আবার বিদু্যৎ থাকলেও মশার ভয়ে মশারির ভিতর বসে খেলা দেখতে হয়। ফলে চরম উত্তেজনায় লাফালাফিও করা যায়না (শুধু বালিস আছড়িয়েই শান্ত থাকতে হচ্ছে)। তারপর একটু যে আয়েশ করে চা-মুড়ি খাব আর খেলা দেখব তারও উপায় নেই কারন গ্যাস থাকে না। গত এক বছর থেকে আমরা যখন ঘুমাই তখন গ্যাস থাকে। অর্থাৎ রাত ১২টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত গ্যাস থাকে বাকি সময় নাই। কিভাবে যে ডিজিটাল বাংলাদেশ হবে আমার বোধগম্য হচ্ছে না। সরকারের কাছে আমি ডিজিটাল বাংলাদেশ চাইনা, আমাকে শুধু সরকার একটা দিন দিক যেখানে সারাদিন বিদু্যৎ থাকবে, সারাদিন গ্যাস থাকবে, মশাদের উৎপাত থাকবেনা, রাস্তায় জ্যাম থাকবেনা। জ্যামের কথায় একটা মজার কথা মনে পড়ল। আমি মাঝে মাঝে জ্যামের মধ্যে পড়ে চিন্তা করি কয়েক বছরের মধ্যে ঢাকার শহর এমন অবস্থা হবে যে বাসগুলো রাস্তায় বছরের পর বছর একটার পিছনে একটা দাঁড়িয়ে থাকবে এবং সেগুলোর ভিতর দিয়ে একটা থেকে আরেকটায় যাওয়ার ব্যবস্থা থাকবে ইন্টারসিটি ট্রেনের যেমন এক ডাব্বা থেকে আরেক ডাব্বায় যাওয়া যায় তেমনি আরকি। আর আমরা সবাই সেগুলোর ভিতর দিয়ে হেঁটে হেঁটে অফিসে যাব। অর্থাৎ বাসে ছড়ে অফিসে যাওয়া হবে কিন্তু বাস চলবে না। কেমন হবে তখন, কিছুটা সমস্যা হবে তাইনা বিশেষ করে যারা আমার মত বেশীক্ষন হাটতে পারেন না। তবে আমার নিজের মনে হয় তেমন সমস্যা হবে না। কারন আমি বাসায় বসে অনলাইনে আয়ের উপায় জানি। তাই আমাকে অফিসে সবসময় যেতে হয় না। এই সেরেছে আমি আপনাদের আয়ের উপায় জানাতে এসে দেশের দুরাবস্তা নিয়ে আলোচনা করছি। যাই হোক আপনিও নেমে পড়ুন অনলাইনে আয়ের জন্য এবং আপনার বাড়তি সেই আয় দিয়ে নিজেই একটা সোলার প্যানেল বসিয়ে নেন তাহলে বিদু্যৎতের সমস্যা কেটে যাবে। ফ্ল্যাশ ব্যাকঃ গত মাসে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা উত্তোলন করবেন সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এর মধ্যে অনেকের হাতেই নিশ্চই পেওনারের মাস্টার ডেভিড কার্ড পেঁৗছে গেছে। আর যাদের পৌঁছেনি তারা সামান্য অপেক্ষা করুন। কার্ডটি আসতে আমাদের দেশে ২১ থেকে ২৮ দিন সময় লাগতে পারে। আর যারা কার্ড পেয়েছেন তারা কার্ডটি স্ক্যান করে http://www.makemoney.bd69.net/forum এখানে শেয়ার করুন, দেখে একটু ভালো লাগবে যে আমার পরিশ্রম কিছুটা আপনাদের কাজে লাগছে। তবে সাবধান আপনার কার্ডের নাম্বারটি মুছে তারপর অনলাইনে শেয়ার করবেন তা না হলে আপনার কার্ডটি হ্যাক হযে যাবে অর্থাৎ অন্য কেউ ব্যবহার করতে পারবে। এই সংখ্যায় আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম নিয়ে আলোচনা করছি- মানিবুকারসঃ কিছু কিছু ফ্রীল্যান্সি সাইট থেকে আপনি মানিবুকারস-এর মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। আর আমাদের দেশ থেকেও এই সাইটটি সাপোর্ট করে। আমি পরবতির্তে আরো অনেক আয়ের উপায় নিয়ে আলোচনা করব, সেগুলোতেও মানিবুকারসের সাহায্যে টাকা উত্তোলনের ব্যবস্থা আছে। খুশির খবর হচ্ছে মানিবুকারসের মাধ্যমে আপনি সরাসরি এই দেশের ব্যাংক একাউন্টে টাকা গ্রহণ করতে পারবেন। এখানে একাউন্ট করার জন্য আপনার ব্রাউজারের এড্রেসবারে http://www.moneybookers.com লিখে এন্টার প্রেস করুন। যে পেজটি আসল এটি হচ্ছে মানিবুকারসের হোম পেজ। এখান থেকে SIGN UP অথবা Sign up now বাটন দুটির যেকোন একটিতে ক্লিক করুন। এবার আপনি চলে এসেছেন রেজেস্ট্রেশন পেজে। এই সাইটের রেজেস্ট্রেশন পর্বটি চারটি ধাপে সম্পন্ন করতে হয়। প্রথম ধাপটি হলো ACCOUNT TYPE এখানে আপনি আপনার ইমেইল একাউন্ট এবং পাসওয়ার্ড দিন। তারপর আপনার একাউন্টের প্রক্রিয়া পছন্দ করুন। এখানে পার্সোনাল একাউন্ট এবং কোম্পানী একাউন্ট এই দুপ্রকারের একাউন্ট করা হয়। আপনি পাসের্ানাল একাউন্ট পছন্দ করুন। আর আপনি যদি কোন প্রতিষ্ঠানের মালিক হোন এবং বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম কানুন অনুযায়ী আপনার কোম্পানীর রেজিস্ট্রেশন এবং অন্যান্য কাগজপত্রাদি ঠিক থাকে তাহলে আপনি দ্বিতীয় অপশনটি পছন্দ করুন। তারপর Country of residence এর জায়গায় বাংলাদেশ, Currency এর জায়গায় ইউএস ডলার এবং Preferred language এর জায়গায় ইংলিশ পছন্দ করুন (খুঁজে লাভ নেই এখানে ভাষা হিসেবে বাংলা পাওয়ার সম্ভাবনা ০%, আমরা বাংলা নিয়ে ব্যবসা আর লাভ ক্ষতি নিয়ে ব্যাস্ত। বিশ্ববাজারে এর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরতে পারছিনা তাই কেউ এর সমাধর করে না)। এর পর সবকিছু একবার চোখবুলিয়ে নিয়ে Next বাটনে ক্লিক করুন। যে পেজটি আসল, এটি হচ্ছে দ্বিতীয় ধাপ EMAIL VERIFICATION। পেজটিতে বলা হয়েছে আপনার ইমেইল এড্রেস ঠিক আছে কিনা তা যাচাই করার জন্য আপনার ইমেইলে একটি মেইল পাঠানো হয়েছে। আপাতত এই পেজটিতে আপনার কিছুই করার প্রয়োজন নেই তবে পেজটি বন্ধ করবেন না। উৎসাহিতরা এতক্ষনে হয়ত ইমেইল চেক করে ফেলেছেন, আপনি না করলে তাড়াতাড়ি ব্রাউজারে আরেকটি টেব খুলে আপনার ইমেইল চেক করুন। ইমেইলে একটি লিংক দেওয়া আছে এটিতে ক্লিক করুন। ইমেইল যদি না আসে তাহলে মেজাজ গরম না করে স্পাম মেইল বক্স চেক করুন, দেখবেন পেয়ে গেছেন। তারপরও যদি ইমেইল না পান তাহলে মানিবুকারসের টেবটিতে গিয়ে দেখুন ডানপার্শে ইমেইল না পেলে আবার তা রিকোয়েস্ট করার জন্য অপশন আছে। এখানে Click Here লিংকটিতে ক্লিক করুন এবং পুনরায় ইমেইল চেক করুন। ইমেইল ভেরিফিকেশন লিংকটিতে ক্লিক করলে আপনি যে পেজটি দেখতে পারছেন তা হচ্ছে তৃতীয় ধাপ PERSONAL DETAILS। এখানে আপনি আপনার ব্যাক্তিগত তথ্য প্রদান করুন। অবশ্যই তথ্যগুলি সঠিক হতে হবে কারন আপনার তথ্য সঠিক না হলে একাউন্ট এক্টিভ করতে সমস্যায় পড়বেন। আর এমনিতেই অনলাইনে ভূয়া তথ্য দিয়ে ফেক রেজেস্ট্রেশন করা থেকে বিরত থাকুন। বর্তমানে বাংলাদেশেও সাইবার ক্রাইম করার জন্য শাস্তি হচ্ছে। আর নিজের তথ্য গোপন করে উল্টাপাল্টা তথ্য দিয়ে ফেক আইডি তৈরী করা অনৈতিক কাজ। আপনারা অনেকেই জানেন সমপ্রতি ফেসবুকের একটি ঘটনার জন্য একজন গ্রেফতারও হয়েছে আমাদের দেশে। যাই হোক এখানে সকল তথ্য দিয়ে Next বাটনে ক্লিক করুন। সবকিছু ঠিক থাকলে নতুন আরেকটি পেজ ওপেন হবে। এটি হচ্ছে চতুর্থ ধাপ CONFIRMATION। এখানে সবকিছু চেক করে নেন। ঠিকঠাক আছে মনে হলে নিচে General Terms & Conditions অপশনটিতে টিক চিহ্ন দিয়ে Confirm Confirmation বাটনটিতে ক্লিক করুন। পরের পেজটি একটি ওয়ার্নিং পেজ এখানে লিখা আছে যে আমাদের দেশে gambling/ casino/ poker / bingo merchants এই সব অবৈধ এবং আপনার মনে এসব উদ্দেশ্য না থাকলে Continew বাটনটিতে ক্লিক করুন। আপনার একাউন্ট তৈরী হয়ে গেছে। এবার ACCOUNT STATUS সেকশনে কিছু কাজ করতে হবে। এখানে আপনার যদি ebay একাউন্ট থাকে আর তা থেকে আয় করা টাকা যদি মানিবুকার্সের মাধ্যমে উত্তোলন করতে চান, তাহলে তা এখানে লিংক করে দেন। তারপরের অংশটি হচ্ছে Address ভেরিফিকেশনের জন্য। এখান থেকে [Verify] লিংক টিতে ক্লিক করুন। যে পেজটি আসবে এখানে আপনার ঠিকানা দেখাচ্ছে। ঠিকানা যদি কিছু ভুল থাকে তাহলে Click here if your address is incorrect এখানে ক্লিক করে ঠিক করে নিন। আর ঠিকানা ঠিক থাকলে Send me a virification letter বাটনতিতে ক্লিক করুন। এবার কিছু দিন অপেক্ষা করুন আপনার ঠিকানায় মানিবুকারস থেকে একটি চিঠি আসবে। যা দিয়ে আপনার এডড্রেস ভেরিফিকেশন করতে পারবেন। এর পরের অপশন হচ্ছে, Credit/debit card এর জন্য। আপনার যদি ইন্টারন্যাশনালি কোন ধরনের কার্ড থাকে তাহলে আপনার কার্ডটি এখানে লিংক করে দিতে পারেন, তাহলে টাকা কার্ড দিয়ে এটিএম বুথ থেকে তুলতে পারবেন। আর যাদের কার্ড নেই তারা এই অপশনটি এড়িয়ে যান। ব্যাংক একাউন্ট লিংক করাঃ পরের অপশনটি Bank account এড করার জন্য। এখানে আপনার বাংলাদেশের যেকোন ব্যাংকের একাউন্ট লিংক করতে পারবেন এবং তা ভেরিফিকেশন হলে আপনি এই দেশে বসেই ব্যাংক একাউন্টের সাহায্যে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। তার জন্য পাশের [Add] লিংকটিতে ক্লিক করুন। যাদের এখনো নিজস্ব ব্যাংক একাউন্ট নেই তারা পরিচিত এবং বিশ্বসত্দ কারো একাউন্ট ব্যবহার করতে পারেন। পরের পেজটি হচ্ছে ব্যাংক একাউন্ট এড করার জন্য। এখানেCountry ফিল্ডে দেখুন বাংলাদেশ আছে, যদি না থাকে তাহলে ড্রপডাউন লিস্ট থেকে বাংলাদেশ পছন্দ করুন। পরের ঘরটিতে আপনার ব্যাংকের SWIFT কোড বসান। SWIFT কোড হচ্ছে কোন ব্যংকের আন্তর্জাতিক অর্থ লেনদেনের জন্য একটি বিশেষ কোড। আপনার ব্যাংকের কোডটি জানা না থাকলে ব্যাংকের ওয়েব পোর্টালে খুঁজে দেখতে পারেন আর সেখানে না পেলে আপনার একাউন্ট যে ব্যাংকের যে ব্রাঞ্চে আছে সেখানে ম্যানেজারের কাছ থেকে জেনে নিন। এখানে SWIFT কোড দেওয়ার পর Next বাটনে ক্লিক করুন। SWIFT কোড ঠিক থাকলে অটোমেটিক পরের পেজে আপনার ব্যাংক এবং ব্রাঞ্চের নাম আসবে। যদি না আসে তাহলে বুঝবেন কোডটিতে ভুল আছে। এখানে আপনার ব্যাংকের একাউন্ট নাম্বার দিন। সাধারনত আমরা একাউন্টের সর্ট ফরম নাম্বার বেশি ব্যবহার কিংবা বলে থাকি। আপনার চেক বইয়ের মধ্যে পুরো একাউন্ট নাম্বারটি পাবেন। একাউন্ট নাম্বারটি ঠিক থাকলে পরের পেজে দেখুন আপনার নাম অর্থাৎ একাউন্টটি যে নামে চালু করা হয়েছে সে নাম দেখাবে। এভাবে আপনার একাউন্টটি মানিবুকার্সে Registered করে নিন। এডড্রেস ভেরিফিকেশন করাঃ এডড্রেস ভেরিফিকেশন চিঠি রিকোয়েস্ট করার ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে আপনার ঠিকানায় মানিবুকার্স থেকে একটি চিঠি আসবে যাতে ৬ ডিজিটের একটি কোড দেওয়া থাকবে। এই কোডটি দিয়ে আপনার এডড্রেস ভেরিফিকেশন করতে হবে। তার জন্য আপনার মানিবুকার্স একাউন্টে লগইন করুন। এই পেজের উপরের মেনুবাটনগুলো থেকে My Account -এ ক্লিক করুন পরের পেজটির বাম পাশের লিংকগুলো থেকে Profile লিংকটিতে ক্লিক করুন যে পেজটি ওপেন হলো এখানের CONTACT DETAILS থেকে [Verify] লিংকটিতে ক্লিক করুন। যে পেজটি আসলো এখানে আপনার চিঠিতে থাকা কোডটি দিয়ে Submit বাটনটিতে ক্লিক করুন। কোডটি ঠিকমত দিলে পরের পেজে ADDRESS VERIFICATION- COMPLETED ম্যাসেজ আসবে, এখানে OK বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস আপনার একাউন্ট হয়ে গেছে এবার অনলাইন থেকে আয় করুন আর প্রথম টাকা উঠানোর পর চাইনিজ খাওয়াবেন। খুশি হবেন না আমি একা নই… আমার সাথে কম্পিউটার বার্তার এডিটিরিয়াল বোর্ডও আছে… তাই বেশি বেশি করে অনলাইন থেকে আয় করুন যাতে চাইনিজের বিল দিতে আপনার সমস্যা না হয়। পাঠকদের প্রশ্নের উত্তর পাঠকদের বিপুল সাড়া পেয়ে আমরা অনুপ্রানিত হচ্ছি। গত দুই সংখ্যার আলোকে বেশির ভাগ পাঠকই অর্থ উত্তোলনের ব্যাপারে প্রশ্ন করেছেন অনেক প্রশ্নের মধ্যে থেকে বাছাইকৃত বিন্দু প্রশ্নের জবাব তুলে ধরা হল- প্রশ্নঃ আমি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে একটি কাজে বিড করেছি কবে কাজটি পাব ? উত্তরঃ যে কোন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে বিড করাই আপনার কাজ পাওয়াকে নিশ্চিত করে না। এখানে আপনার বিড ম্যাসেজ এবং বায়ারের উপর কাজ পাওয়া নির্ভর করে। আপনি কাজটির জন্য মনোনিত হলে আপনার ইমেইলে তা জানিয়ে দেওয়া হবে এবং কাজটি কিভাবে সম্পন্ন করতে হবে তার বর্ননাও দেওয়া থাকবে। প্রশ্নঃ আমি যদি ফ্রিল্যান্সিং কাজ পেয়ে থাকি তাহলে বায়ারের কাছ থেকে কিভাবে টাকা পাব, আর তা যদি অল্প টাকা হয়? উত্তরঃ বায়ারের কাছ থেকে টাকা গ্রহণ করার টেনশন আপনাদের করতে হবে না। আপনি যদি সঠিক ভাবে কাজটি সম্পন্ন করে ডেলিভারী দেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোই আপনার হয়ে বায়ারের কাছ থেকে কাজের টাকা গ্রহণ করবে। আর তা ফ্রিল্যান্সিং সাইটেই আপনার একাউন্টে জমা হবে এবং অল্প অল্প করে জমা টাকাই একসময় ভাল একটা এমাউন্টে দাঁড়াবে তখন আপনি টাকাটা উত্তোলন করবেন।

অনেক সহজে সবকিছু মনে রাখার ইচ্ছে আমাদের সবারই আছে । কিন্তু জানিনা কিভাবে তা সম্ভব । আসুন, জেনে নিই । আমাদের মস্তিস্ক এক বিচিত্র তথা জটিল কারখানা । এবং এর কাজ করার ক্ষমতা অপরিসীম । একে কাজে লাগাতে হ'লে আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে । খুব সহজ; তবে নিয়মিত চর্চার প্রয়োজন রয়েছে । আমরা আমাদের মস্তিস্কের অতি সামান্য অংশই মাত্র ব্যবহার করে থাকি । শতকরা হিসেবে মাত্র ৫% থেকে ৭% । বিশ্বের বড় বড় বিজ্ঞানী তথা মেধাবী ব্যক্তিগণ সর্বোচ্চ ১৫% থেকে ১৮% মস্তিস্ককে কাজে লাগাতে পেরেছেন । বাকি বিশাল অংশ অলস বসে থাকে । এই বিশাল অলস মস্তিস্ককে কাজে লাগাতে পারলে মানুষ কি অসাধ্যই না সাধন করতে পারবে; একবার ভেবে দেখুন । যাক, এবার আসল কথায় আসি । মনে রাখার টিপস্---- ১) নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন । সহজ কথায়, "আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে" । ২) এখনই কাজ শুরু করুন, এখনই । ৩) ঘুমের সময় নির্ধারণ করতে হবে । এবং তা করতে হবে আপনার "বায়োলজিক্যাল ক্লক" অনুযায়ী । নিয়মিত ও যথেস্ট । ৪) সকাল হচ্ছে উত্তম সময় পড়ালেখা মনে রাখার । আরও অধিক উত্তম সময় হচ্ছে, সূর্যোদয়ের এক ঘন্টা পূর্বে । ৫) প্রথমে শব্দ করে পড়তে হবে । এরপর ইচ্ছে হ'লে শব্দহীন ভাবে পড়তে পারেন । ৬) প্রথমে সম্পূর্ণ বিষয়টি একবার/দু'বার মনযোগ সহকারে পড়ে তারপর দু'তিন লাইন করে মুখস্ত করুন । ৭) একটানা অনেকক্ষণ পড়তে হ'লে মাঝখানে বিরতি দেয়া উত্তম । এক কিংবা দু'ঘন্টা পর পর অন্ততঃ পাঁচ মিনিট বিরতি দিতে হবে । এ সময় একটা গান শুনতে পারেন কিংবা সটান শুয়ে পড়তে পারেন । আর যদি আপনি ধর্মে বিশ্বাসী হন তাহলে আপনার ধর্ম নিয়ে ভাবুন এবং মুসলমান হলে আল্লাহর "জিকির" করুন । ৮) পছন্দের তালিকায় মিস্টি জাতীয় খাবার রাখুন । চিনির শরবত, সাথে লেবু । কিংবা শুধু লেবুর শরবত । গ্লুকোজ পানিও পান করতে পরেন । সাবধান ! ডায়াবেটিক থাকলে অবশ্যই এসব পরিহার করুন । "স্যালাইন" কখনোই খাবেন না । খাবার তালিকায় সবুজ শাকসব্জি, ফলফলাদি রাখুন । স্বাভাবিক পুস্টিকর খাবার খেতে চেস্টা করুন । ধূমপান পরিহার করুন । ৯) অল্প হলেও প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়ুন । ১০) কম হলেও প্রতিদিন অন্ততঃ ৩০ মিনিট হালকা শরীরচর্চা করুন । ১১) প্রতিদিন অন্ততঃ ৫/৭ মিনিট মন খুলে হাসুন । ১২) অযথা কথা পরিহার করুন । ১৩) অতিরিক্ত রাত করে ঘুমোতে যাবেন না । ১৪) পড়াতে মন না বসলেও প্রথম প্রথম অনিচ্ছা সত্ত্বেও পড়তে বসুন । একমাস চেস্টা করে দেখুন । কাজে না আসলে ঐ একমাসের পুরো বিষয়টি পর্যালোচনা করে দেখুন কোথাও কোন প্রকার ফাঁকি আছে কিনা ? নিজকে ফাঁকি দেবেন না ।

কম্পিউটারে বিপ শব্দ কেন হয় ? কম্পিউটারে বিপ শব্দ কেন হয় তা অনেক আগে কোনো একটা সাইট থেকে জেনেছিলাম…কোন সাইট থেকে জেনেছিলাম তা ভূলে গেছি তাই লিংক দিতে পারলাম না।যিনি ১ম বিপ নিয়ে লিখেছিলেন উনার প্রতি পূর্ন শ্রদ্ধা রেখে রি-টিউন করলাম। নিম্নের কতগুলো কারনে কম্পিউটারে বিপ শব্দ হয়: ১টি সর্ট বিপঃ কম্পিউটার সঠিক ভাবে বুট করেছে ২টি সর্ট বিপঃ CMOS এরর ১টি লং ও ১টি সর্ট বিপঃ DRAM বা লজিক বোর্ড এরর ১টি লং ও ২টি সর্ট বিপঃ গ্রাফিক্স বা মনিটর এরর ১টি লং ও ৩টি সর্ট বিপঃ কি-বোর্ড এরর ১টি লং ও ৯টি সর্ট বিপঃ বায়োস রম এরর চলমান লং বিপঃ DRAM এরর চলমান সর্ট বিপঃ পাওয়ার এরর| বিছানায় শুয়ে কম্পিউটার পুরুপুরি নিওন্ত্রন এই টিউনটি সবার কাজে নাও লাগতে পারে তবে আমার মত যারা টিপস এন্ড ট্রিক্স পছন্দ করে তাদের কাজে লাগবে। আপনি বিছানায় শুয়ে ডেস্কের উপর রাখা কম্পিউটার পুরুপুরি নিওন্ত্রন করতে পারেন। আপনার শুধু লাগবে একটি ব্লুটুথ ডিভাইস যা আজকাল প্রায় সব ল্যাপটপে বিল্টইন দেয়া থাকে এবং একটি j2me অর্থাৎ .jar বা .jad ফাইল সমর্থক ব্লুটুথ সংযোজিত মোবাইল ফোন। সাধারনত সকল নোকিয়া ব্লুটুথ সংযোজিত ফোনসেটই .jar বা .jad ফাইল সমর্থন করে। এবার কাজ শুরু করা যাক। প্রথমেই আপনার পিসিতে ব্লুটুথ ডিভাইস লাগিয়ে রেডি রাখুন।এখান থেকে Phone Remote Control সফটয়্যারটি ডাউনলোড করুন। এবার ফাইলগুলো এক্সট্রাক্ট করুন। সেখান থেকে setup.exe ইন্সটল করুন। এবার সিস্টেম ট্রে থেকে Phone Remote Control প্রোগ্রামটি এক্সিট করুন। এক্সট্রাক্ট করা ফোল্ডার থেকে key.reg অপেন করে yes চাপুন। ইন্সটলেশনের ঝামেলা শেষ হল। এবার Phone Remote Control অপেন করে Install Phone Client বাটনে ক্লিক করুন। একটি ফোল্ডার অপেন হবে সেখানে মোবাইল ফোনের জন্য দুটি ভিন্ন ভার্সনের সফটয়্যারের দুটি ভিন্য ফোল্ডার থাকবে আপনার পছন্দ ও মোবাইলের উপযোগি ভার্সনটি মোবাইলে ব্লুটুথ দিয়ে বা ডাটা ক্যাবল দিয়ে কপি করে নিন এবং মোবাইলে অপেন করুন। এবার আপনার মোবাইল ও কম্পিউটারে ব্লুটুথ সংযোগ স্থাপন করতে হবে। এর দুটি উপায় আছে। একটি মোবাইল থেকে এবং একটি কম্পিউটার থেকে। মোবাইল থেকে সংযোগ স্থাপন করতে search ক্লিক করে কম্পিউটারের নাম আশলে সিলেক্ট করুন। কম্পিউটার থেকে কানেক্ট করতে চাইলে Phone Remote Control অপেন করে Connect from PC ট্যাবে গিয়ে Select Phone ক্লিক করে ফোন সিলেক্ট করে নিন। তারপর Connect Phone ক্লিক করুন। তাহলে আপনার মোবাইল কম্পিউটারের রিমোট কন্ট্রোলারে পরিনত হবে।এবার আপনি আপনার ডেস্কটপকে মোবাইলের স্ক্রিনে দেখতে পারবেন, মিডিয়া প্লেয়ার কন্ট্রোল করতে পারবেন, উইনাম্প ব্যবহার করতে পারবেন, ফাইল ম্যানেজার ব্যাবহার করতে পারবেন, রিবুট করতে পারবেন, শাট ডাউন করতে পারবেন, মাউস নিওন্ত্রন করতে পারবেন | একটি হার্ডওয়্যারের ড্রাইভার খুঁজে পাচ্ছেন না ? অনেক সময় দেখা যায় কম্পিউটারে কোন একটি হার্ডওয়্যারের ড্রাইভার খুঁজে পাচ্ছেন না বা ড্রাইভারটি কোনভাবে কম্পিউটার থেকে ডিলিট হয়ে গেছে। ইন্টারনেট থেকে আপনি খুব সহজেই খুঁজে বের করতে পারেন আপনার প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার ড্রাইভারটি। আসুন দেখা যাক কিভাবে… ১। প্রথমে Start >Control panel >system অনুসরন করুন। ২। System উইন্ডো থেকে Hardware ট্যাব সিলেক্ট করুন। এবার Device Manager সিলেক্ট করুন। এখানে আপনার পিসির সাথে সংযুক্ত হার্ডওয়্যারগুলোর একটি তালিকা দেখতে পারবেন। যেসব হার্ডওয়্যার ড্রাইভারের অভাবে ঠিকমতো ইনস্টল করা হয়নি সেগুলোর পাশে ক্যাটকেটে হ্লুদ রঙের প্রশ্নবোধক (?) চিহ্ন থাকবে। ৩। হলুদ প্রশ্নবোধক চিহ্নিত হার্ডওয়্যারটি সিলেক্ট করে রাইট বাটন ক্লিক করে Properties ওপেন করুন। Properties থেকে Details ট্যাবটি সিলেক্ট করুন। ৪। এবার ড্রপ ডাউন মেনু থেকে Hardware ids সিলেক্ট করুন। ৫। এবার ভেল্যু লিস্ট থেকে সর্বশেষ ভ্যালু ctrl+c চেপে কপি করুন। এবার তা আপনার পছন্দের সার্চ ইঞ্জিনের সার্চ বক্সে পেষ্ট করে দিয়ে অনুসন্ধান করুন…দেখবেন মুহূর্তের মাঝেই আপনার সামনে এসে হাজির হবে আপনার প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার ড্রাইভারটি! কম্পিউটার থেকে তথ্য চুরি ইন্টারনেটের রয়েছে বহুমুখী ব্যবহার। শুধু ওয়েবসাইট ভিজিটের জন্যই নয়, কেনাকাটা, ব্যাংকের যাবতীয় কার্যক্রম থেকে শুরু করে প্রায় সব কার্যক্রমই অনলাইনভিত্তিক হয়ে যাচ্ছে প্রযুক্তির দ্রুত প্রসারে। এতে মানুষের অনলাইন জীবনে প্রতিনিয়ত যুক্ত হচ্ছে নানান ধরনের সুবিধা। এতে সাধারণ মানুষও নিজেদের জীবনযাত্রার একটা বড় অংশ গড়ে তুলছেন অনলাইনে। কিন্তু ইন্টারনেটও ঝুঁকিহীন নয়। এই বহুমুখী ব্যবহারে লুকায়িত আছে বহুমুখী অপরাধমূলক কার্যক্রম যেগুলোর মধ্যে ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা চুরি, কম্পিউটার হ্যাক, কম্পিউটার থেকে তথ্য চুরি ও পরিচয় জালিয়াতি অন্যতম। ইংল্যান্ডের গেট সেফ অনলাইন ক্যাম্পেইনের গবেষণা বলছে, একজন অনলাইন প্রতারক বা জালিয়াতের কাছে ৮০ পাউন্ডের চেয়েও বেশি মূল্যবান আইডেন্টিটি ফ্রড বা পরিচয় জালিয়াতি। অর্থাৎ আপনার নাম ব্যবহার করে অনলাইনে বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া। একই গবেষণা আরো বলেছে, ২০০৮ সালে ২৩% নেট সার্ফাররা ফিশিং আক্রমণের শিকার হয়েছেন। নেট জগতে নিরাপদ সার্ফিংয়ের জন্য বিবিসি সব ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের প্রতি কিছু পরামর্শ দিয়েছে। আসুন, দেখে নেয়া যাক কিছু সাধারণ প্রশ্নোত্তর। পরিচয় বা আইডি জালিয়াতি কতোটা ঝুঁকিপূর্ণ বা কতোটা খারাপ ? ইংল্যান্ড সরকারের ধারণা মতে, ২০০৬ সালে আইডি জালিয়াতির কারণে দেশটির প্রায় ১.৭ বিলিয়ন পাউন্ড ক্ষতি হয়েছে। দেশটির ফ্রড প্রেভেনশন সার্ভিস ২০০৭ সালে ৬৫,০০০ জন মানুষকে সাহায্য করেছে যারা নিজেদের আইডি খুইয়েছেন বা যাদের আইডি জালিয়াত হয়ে গেছে। অনলাইনের জালিয়াতরা বা ফ্রডস্টাররা মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করে অনলাইন ব্যাংক একাউন্টে প্রবেশ করে থাকে। একাউন্টে প্রবেশে সফল হওয়ার পর তারা বিল রান করতে থাকে এবং জাল পাসপোর্ট বা জন্মসনদের মতো ভুয়া ডকুমেন্টস তৈরি করে জালিয়াতির পুরো ফায়দা লুটতে থাকে। আর এর পুরো দায়ভার চাপে আসল ব্যক্তির ওপর, যিনি এসবের কিছুই জানেন না। আর এসবের ফলস্বরূপ নির্দোষ ব্যক্তির ওপর যে চাপ আসে, তা সামাল দেয়া কঠিন হয়ে যায়। ক্রেডিট রেফারেন্স এজেন্সি ইকুইফ্যাক্সের হিসাব মতে, আপনি যদি সত্যিই জালিয়াতির জন্য বা চুরি যাওয়া টাকার জন্য দায়ী না হন, তবুও বিষয়টির নিষ্পত্তি ঘটতে ৩০০ ঘণ্টার মতো সময় লাগতে পারে। নিচের ভাইরাসের নামগুলোতে ক্লিক করলেই সংগ্রহ করুন বিশ্বখ্যাত সব ভাইরাসের কোড আরো আছে Hoax মোবাইল SMS ভাইরাসের কোড নিচের ভাইরাসের নামগুলোতে ক্লিক করলেই পেয়ে যাবেন তার সোর্স কোড। সেগুলো কপি করে এনে যে কোন ফাইলে (তবে.bat, .txt হলেই ভালো) সেভ করুন দেখবেন কিভাবে আপনার এন্টি ভাইরাস পেয়ে যাচ্ছে ভাইরাস। তবে যতক্ষণ পযর্ন্ত আপনি এগুলোকে প্রোগ্রাম হিসেবে রান না করবেন ততক্ষণ পর্যন্ত এগুলো আপনার কোন ক্ষতি করবেনা। তাই নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন। তবে আপনারা যদি কেউ প্রোগ্রাম হিসেব রান করেন বা অন্য যে কোন ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন তার জন্য আমি দায়ী না। • AnnaKournikova • CIH • homepage • iloveyou • kak • tune • melissa • marker.c • seeker.b • VBSWG-AQ • mawanella • PDFWorm • html.redlof.a এছাড়াও পেতে পারেন বিশ্বখ্যাত Hoax SMS ভাইরাসের কোড। যা আপনি SMS এর মাধ্যমে পাঠাতে পারেন। আর যে পাবে আপনার SMS টি সে যদি সেটি ওপেন করে তাহলে সঙ্গেসঙ্গেই তার সেটটি অকেজো হয়ে যাবে। MAC এড্রেস পরিবর্তন করুন, ISP কে বোকা বানান! আমরা যারা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা অন্য কোন কম্পিউটারে কানেকশনটি ব্যবহার করতে পারি না। কারণ, Local ISP সংযোগ প্রদানের সময় ল্যান কার্ডের Physical Address বা MAC Address টি নেয় এবং শুধুমাত্র ঐ MAC কেই নেটওয়ার্কে এক্সেস করার অনুমতি দেয়। যার ফলে আমরা অন্য পিসিতে একই কানেকশন ব্যবহার করতে পারি না। কিন্তু MAC Address Changer ব্যবহার করে সার্ভিস প্রোভাইডারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অন্য পিসিতেও একই সংযোগ ব্যবহার করতে পারবেন। যে পিসিতে সংযোগটি ব্যবহার করবেন সেটিতে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে নিন। এতে নেটওয়ার্ক কানেকশনটি এবং নেটওয়ার্ক কার্ডের MAC Address দেখতে পাবেন। এখন Change MAC বাটনে ক্লিক করে উপরের খালি বক্সে আপনার NIC এর MAC Address টি টাইপ করে Change Now! বাটনে ক্লিক করলে সাথে সাথে MAC Address টি পরিবর্তন হয়ে যাবে। এবার IP বসিয়ে পিসি Restart করুন এবং উপভোগ করুন। তবে অনুগ্রহ করে অসৎ উদ্দেশ্যে এটি ব্যবহার করবেন না। ডাউনলোড করুন। কি লগার হতে আপনার পাসওর্য়াড কে রক্ষা করুন কি – লগার (Keylogger) কি? কি লগার হচ্ছে এমন একটি প্রোগ্রাম যেটি আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল করা থাকলে আপনি কি-বোর্ডে কি’ গুলো প্রেস করে কম্পিউটারে যা যা লিখছেন তা সেই প্রোগ্রামটি সংরক্ষন করে রাখবে আপনার অজান্তে। কি লগার হচ্ছে সবচেয়ে নিম্নস্তরের হ্যাকিং । কি লগার ব্যবহারের জন্য বিশেষ জ্ঞানের প্রয়োজন পড়েনা। এটি কারো ইমেইল এ্যাড্রেস বা অন্যান্য এ্যাকাউন্টের ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করার সহজ পদ্ধতি । আচ্ছা ধরুন আপনি সাইবার ক্যাফেতে ব্রাউজিং করছেন। আপনি হয়তো জানেনও না যে যেই পিসিতে বসে আপনি ব্রাউজিং করছেন তাতে কেউ পূর্বেই কি-লগার ইনস্টল করে রেখে গেছে। এখন ধরুন আপনি http://mail.yahoo.com এ গেলেন এবং ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড প্রদান করলেন । তৎক্ষনাত কি লগার টি আপনি যা যা টাইপ করেছিলেন সব রেকর্ড করে ফেলছে । ভয়ংকর তাইনা । এখন আপনি বলতে পারেন ঠিকআছে আমি কি বোর্ড দিয়ে ইউজারনেম পাসওয়ার্ড লিখবো না উইন্ডোজের অনস্ক্রিন কিবোর্ড ব্যবহার করবো। এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে একই সঙ্গে ফোল্ডার হাইড এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখতে পারবেন। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন। ট্রোজান বা ট্রোজান হর্স হলো বর্তমান সময়ের ট্রোজান বা ট্রোজান হর্স হলো বর্তমান সময়ের অন্নতম ভাইরাস গুলোর মধ্যে একটি।এটি কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে গুরুত্তপূর্ন ফাইল এমনকি পুরো ফোল্ডার নষ্ট করতে সক্ষম। এটি কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমে আঘাত করে পিসিকে করে স্লো। আমি আপনাদের এই ভাইরাস তৈরির কৌশলটি দেখাবো। তবে প্রথমে আমরা শপত নিব যে, “আমরা কারো ক্ষতি করবো না।” হ্যাকিং করুন যে কারো মেইল, ফেসবুক এমনকি ওয়েবসাইটও (হ্যাকিং-পর্ব -দুই) Email & Facebook Hacking আপডেটেড ২০১০ হ্যাকিং বিষয়ক প্রথম যে টিউনটি করেছিলাম তা একটি সাধারন ট্রিকস এর উপর। অনেকেই বলেছেন এটাকে হ্যাকিং বলে না। আসলে হ্যাকিং বলতে সবাই এলগারিদমিক এবং খুব সহজেই করা যাবে এমন কিছুই আশা করেছিল। তবে হ্যাকিং বলতে যে কারো ব্যাক্তিগত এবং গোপনীয় কোন তথ্য আছে সেখানে বিনা অনুমতিতে প্রবেশকেই বোঝায় তা যে পদ্ধতিতেই হোক না কেন। তবে আমার প্রথম পর্বটিতে আমি যেহেতু বলেছিলাম এ বিষয়ে নিয়মিত এবং আরো সুবিধাজনক হ্যাকিং এর ব্যাপারে টিউন করবো তারই ফলশ্রুতিতে এই টিউন তবে সংযতভাবেই করব। আজ বলবো একধরনের সফট এর কথা (অভিজ্ঞরা হয়ত জানেন) যা আপনাকে হ্যাকিং করতে সহায়তা করবে। Notepad এর সাহায্যে Registry Editing (পর্ব 2) : Hide Desktop Items বন্ধুরা, আশা করছি সবাই ভাল আছেন। আজ দেখাবো কীভাবে সহজ পদ্ধতিতে উইন্ডোজের রেজেষ্ট্রি এডিটিং এর মাধ্যমে ডেস্কটেপর সকল আইকন Hide করে ফেলা যায়। আমরা সাধারণতঃ ডেস্কটপ এর আইকনসমূহ হাইড করার জন্য রাইট মেনুতে ক্লিক করে Arrange Icons এ গিয়ে Show Desktop Items এ ক্লিক করে ডেস্কটপের সবগুলো আইকন হাইড করে দিতে পারি। কিন্তু একই কাজ পূণঃরায় করলে সবগুলো আইকন আবার প্রদর্শিত হয়। নিম্ন বর্ণিত পদ্ধতিতে আপনি ডেস্কটপের সকল আইকন হাইড করে দিতে পারবেন এবং এমতাবস্থায় ডেস্কটপে রাইট বাটন কাজ করবে না। সুতরাং আইকনসমূহ ফেরত আনাও সম্ভব হবে না। আসুন শুরু করা যাক। 1) প্রথমে Notepad ওপেন করুন। 2) নিচের কোডটি টাইপ করুন অথবা এখান থেকে কপি করে পেস্ট করুন। ফেসবুকের সেরা একটি ট্রিক, ফেসবুক ইউজারদের কাজে আসবেই ! ! ! নভেম্বর 01, 2010 - Posted by Jon in ...:: হ্যাকিং ::... Share | ফেসবুকে এখন কম বেশী সবাই আসক্ত। আমার আসক্তির পরিমানটা বোধহয় একটু বেশী। ফেসবুকে আমার বন্ধুর সংখ্যা ৩০০ এর উপরে। এতো বন্ধু থাকাটা একদিক থেকে সুবিধার আরেকদিক থেকে ঝামেলারও। সুবিধা বলতে অনেকেই অনেক কিছু শেয়ার করে, সেখান থেকে কিছু শিখতে পারি, জানতে পারি, ভালোলাগাটা শেয়ার করা যায়। অসুবিধা বলতে এতো বেশী স্ট্যাটাস আপডেট আসে যে হিজিবিজি হয়ে যায়। প্রিয়জনদের স্ট্যাটাস আপডেট খুঁজে পাওয়াই কঠিন হয়ে পড়ে। আগে মাঝে মাঝে ভাবতাম, এমন যদি হতো - awsurveys থেকে আয় করা যায় এটা আমরা অনেকেই জানি। কিন্তু আপনি খুব সহজে মাত্র পাঁচ মিনিটে হ্যাক করতে পারবেন $75-$500 এমনকি নিরাপদে ! হ্যাক করার জন্য যাযা লাগবে- • # Mozilla Firefox • # Paypal Account • # Tampar Data Addon এর জন্য প্রথমেই প্রয়োজন হবে Tampar Data Addon install করা। এটি আপনি google থেকে search করে বের করে নিতে পারেন । অথবা Mozilla Firefox addons এর সাইটে ঢুকে। Tampar Data 10.0.3 সেট করে নিতে পারেন। OK সব কাজ খতম এবারে হ্যাকিং এর পালা! হ্যাকিং !!! এখন আপনি আপনার PC তে বসে, online এ থাকা যে কারো PC কে Shutdown/Restart/Logoff করুন। WoW উপভোগ করুন অন্যরকম আনন্দ ? Hello বন্ধুগন, আগেই বলে নিচিছ অন্যায়কারীকে কেউ ভালবাসে না। অতএব জানার জন্যে জ্ঞান, অজানার জন্যে নয়। তো শুরু করছি: আপনার প্রথমে Broadband High Speed Interner Connection থাকতে হবে। এবং আপনি যার PC কে Shutdown/Restart/Logoff করবেন তার IP Address আপনার জানা থাকতে হবে যেমন কোন না কোন বন্ধুর IP Address তো অবশ্যই জানেন অথবা কোন Cyber Cafe থেকে IP Address Collect করতে পারেন । আর যে কারো IP Address বাহির করার জন্যে ” angry ip scanner 2.41″ software টি Google থেকে search দিয়ে Free Download করে নিতে পারেন।এবং আপনি এটাও বুঝতে পারবেন ,সেকি Online এ নাকি offline এ ?? উইন্ডোজের যেকোন ভার্সনের জেনুইন সিরিয়াল কি। আমরা অনেক সময় মাইক্রোসফটের ওয়েব সাইট থেকে কিছু ডাউনলোড করতে গেলে বা সুপার Bluetooth হ্যাক আজ কে আপনাদের একটি মোবাইল সফটের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব যা দ্বারা আপনি খুব সহজে আপনার Symbian based মোবাইলে MDM এর মধ্য দিয়ে ১০-১৫ মিটার দূরত্বের একটি অন্য মোবাইল ফোন কে নিয়ন্ত্রণ করে ব্যবহার করতে পারবেন। নিজ কম্পিউটারে যে কারো ইউজারের Facebook Hacking করা(প্রাথমিক পর্যায়:১) আশাকরি সবাই ভাল আছেন। Facebook Hacking করা, এটা কি আসলে সম্ভব ! জী এটা সম্ভব। যে কম্পিউটারে এই software টি install করা থাকবে সে কম্পিউটারে Facebook Hacking করা সম্ভব। আর চমকে দিন আপনার বন্ধু অথবা অন্য কাউকে কিছু সময়ের জন্যে। দেখুন কিভাবে : মনে করুন আপনি আপনার কম্পিউটারে কারো Facebook Hacking করতে চান তাহলে software টি open করে, খালি ঘরে email id দিয়ে freeze করুন 100%। ব্যস কিছু সময় wait করুন complete হওয়া পর্যন্ত। এবার Browser হতে facebook open করুন। দেখবেন invalid password show করছে এবং reset password চাচ্ছে।তারপর reset password click করলে তখন আপনার mail এ নতুন password facebook team পাঠিয়ে দিবে। আপনাকে কষ্ট করে নতুন password পূরন করে তখন facebook এ enter করতে হবে। নিজের বোকামির কারনে “Facebook hacking” এর কবলে পড়বেন না !! এবং জেনেনিন কিভাবে কারও facebook id password বাহির করতে হয় !!! একজন হ্যাকার সহজে অন্যের facebook user এর password বাহির করতে পারে facebook phisher sofrware এর মাধ্যমে, আর এজন্যে হ্যাকার কে হতে হবে premium user. আর যদি কেউ freeuser হয়ে থাকেন তবে তার সাইটি ১ঘন্টার মধ্যে usa এর FBI group ”cyber crime division” বন্ধ করে দিবে। আমি একজন freeuser হয়ে hacking টা কিভাবে করে সেটা আপনাদের সাথে একটু share করছি : ডাউনলোড facebook phisher : http://www.plunder.com/Facebook-Phisher-download-6b7566cfdf.htm ব্লগিংয়ের জন্য এইচটিএমএল শেখার ক্লাস – কে কে হাজির? [টিউটোরিয়াল - পর্ব ১] অনেকেরই ধারনা যে ব্লগিং করতে হলে কোডিং জানা কিংবা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ জানা প্রয়োজনীয়। আমার মতে জানাটা প্রয়োজনীয় নয়, তবে জেনে রাখা ভাল। এতে করে ব্লগ পোষ্টগুলোকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায়। এই তাগিদ থেকে সবারই টুকটাক HTML, CSS কোডিং জেনে রাখা উচিত। আজ থেকে ছোট ছোট পোষ্টের মাধ্যমে HTML, CSS শেখানোর চেষ্টা করব। যারা ব্লগের কোড বসাতে চান, তারা একটা জিনিস সবসময় খেয়াল রাখবেন। আমরা বেশিরভাগই ব্লগার.কম কিংবা ওয়ার্ডপ্রেসের ভিজুয়াল এডিটর ব্যবহার করি। এখানে কোড বসালে কাজ করবে না। তাই যখনই কোনো কোড বসাতে চাইবেন, তখনই HTML এডিটরে গিয়ে কোডটুকু বসিয়ে আবার ভিজুয়াল এডিটরে ফেরত আসতে হবে। আজকের পাঠশালা আজকে যেহেতু প্রথম পোষ্ট, তাই সবচেয়ে সহজ কিছু ট্যাগ নিয়ে আলোচনা করব। এই ট্যাগের বেশ কিছু ট্যাগই আপনি ভিজুয়াল এডিটরে খুঁজে পাবেন, তবে প্রথম থেকে জেনে রাখলে পরে অন্য বিষয়গুলো বুঝতে সুবিধা হবে। <strong>আমার নাম হাসান</strong> ফলাফল: আমার নাম হাসান <u>আমার নাম হাসান</u> ফলাফল: আমার নাম হাসান <i>আমার নাম হাসান</i> ফলাফল: আমার নাম হাসান <font style = "font-size:1.8em; ">আমার নাম হাসান</font> ফলাফল: আমার নাম হাসান (১.৮ গুন বড়) <font style = "color:#880000; ">আমার নাম হাসান</font> ফলাফল: আমার নাম হাসান আমার নাম <strike>হাসন</strike> হাসান ফলাফল: আমার নাম হাসন হাসান " >আমার ব্লগের ঠিকানা ফলাফল: (dofollow link)" rel = "nofollow" >আমার ব্লগের ঠিকানা ফলাফল:(nofollow link) <ul> <li>গুগল</li> <li>মাইক্রোসফট</li> <li>ফেসবুক</li> <li>টুইটার</li> <li>ওয়ার্ডপ্রেস</li> </ul> ফলাফল: • গুগল • মাইক্রোসফট • ফেসবুক • টুইটার • ওয়ার্ডপ্রেস <ol> <li>গুগল</li> <li>মাইক্রোসফট</li> <li>ফেসবুক</li> <li>টুইটার</li> <li>ওয়ার্ডপ্রেস</li> </ol> ফলাফল: 1. গুগল 2. মাইক্রোসফট 3. ফেসবুক 4. টুইটার 5. ওয়ার্ডপ্রেস আজকের মতো এতটুকুই, আগামীকাল <table> নিয়ে আলোচনা করব। ততক্ষন পর্যন্ত সাথে থাকুন, ভাল থাকুন। ২৩ টাকায় ৩দিন আনলিমিটেড ডাউনলোড/আপলোড ইন্টারনেট ইউস করুন অথবা ২৩০ টাকায় ১ মাস আনলিমিটেড ইন্টারনেট ইউস করুন[আপডেটেড] অনেক দিন যাবত এই টিউন টি করার জন্য সবার রিকয়েস্ট আসছিলো টাইমের জন্য করা হয়ে উঠে নাই আজকে করে ফেললাম। গ্রামীন ফোন এর উপরে চেইতা আছেন? তাইলে বাশ দেন গ্রামীন কে। ২৩ টাকায় ৩দিন আনলিমিটেড ডাউনলোড/আপলোড ইন্টারনেট ইউস করুন বা ৩০০টাকায় ১ মাস আনলিমিটেড ইন্টারনেট ইউস করুন (গ্রামীন ফোন কে বাশ দেন) নিচের সব গুলো লিখা ভালো করে পড়ে নিবেন এক্সট্রা কনো কথা লিখি নাই সব খুব খুব দরকারি। ২৩ টাকায় ৩দিন আনলিমিটেড ডাউনলোড/আপলোড ইন্টারনেট ইউস করুন ১। আপনার মবাইলে ইন্টারনের থাকতে হবে, শুধু থাকলে হবে না p1 একটিভ থাকতে হবে। অন্য কনো প্যাকেজ থাকলে এটা চালু হবে না পরে কেচ কেচ করতে পারবেন না। p1 চালু করতে edge p1 লিখে 5000 সেন্ড করে দিন। (যদি p1 চালু থাকে তাহলে আর প্রবলেম নাই) (মেসেজ করতে ২টাকা কাটবে) ২। আপনার মেসেজ আপেশনে গিয়ে টাইপ করুন backup সেন্ড করুন 6000 এ (মেসেজ করতে ২টাকা কাটবে, আর সার্ভিসটি একটিভ হতে ২৩টাকা লাগবে তাই মোবাইলে ৩০টাকা রাখুন মিনিমাম নাহয় হবে না) ৩। এখন আপনার কাছে একটা মেসেজ আসবে নিচের মত এখান থেকে লিংক টাতে ক্লিক করে ঠুকে পরেন। লিংক এ ঢুকার পর একটা জিনিস ডাউনলোড করতে বলবে সেটা কেনসাল করে দিবেন অবশ্যই নায়হ আপনার ৪৫টাকা কেটে যাবে। ডাউনলোড কেনসাল করার পর বেলেন্স চেক করুন যদি ২৩টাকা কাটা হয় তাহলে ৩দিন আনলিমিটেড ডাউনলোড/আপলোড ইন্টারনেট ইউস করুন। যদিও একটা মেসেজ দিয়ে আপনাকে কনফার্ম করে দিবে, অনেক মসয় ১০মিনিট লেট হয় মেসেজ টা আসতে তাই বললাম টাকা কাটলেই বুঝে নিবেন একটিভ হয়ে গেছে। thanks u for ur interest in grameen phone mobile backup service. to proceed with the registration process please click on http://mb.grameenphone.com/mobilebackup/wap using gp WAP connection. if ur handset do not supprt EDGE then send REG to 6000 to subscribe for SMS based backup service only. নোট:-একটা সিম থেকে ১মাসে একবার ই এটা একটিভ করতে পারবেন। ১মাস শেষ হলে পরে আবার করতে পারবেন। এই ট্রিকসে কেউ ভাববেন না স্পিড কম থাকবে, বরং এটাতে স্পিড বেশী থাকে। মেসেজ করতে না চাইলে মোবিলে থেকে এই লিংক এ গেলেও চলবে। http://mb.grameenphone.com/mobilebackup/wap বাকিটা আগের মত। আরেকটা কথা ১নং অপশনটা দেখে নিতে ভুলবেন না। আরেকটা কথা হলো আপনার হেন্ড সেটে যদি লিংক অনেক করার আপশন থাকে তাহলে মেসেজ করুন নাহয় সরাসরি লিংক এ চলে যান। আরেকটা কথা গ্রামীন ও ডিজুস, মানে গ্রামীনের সকল প্রকার নাইলে এটা হবে পোস্ট পেইডে হবে কিনা জানা নাই। একটি কথা এই সার্ভিস বন্ধ করার জন্য unsub লিখে ৬০০০ ম্যাসেজ পাঠাতে হবে। না হলে তার পরের মাসে ২৩ টাকা কেটে নিবে। ৩০০টাকায় ১ মাস আনলিমিটেড ইন্টারনেট ইউস করুন খুব ই সিমপল তাই না? জাস্ট গ্রামীন এর ১০টা সিম জগার করুন। তাহলেই হয়ে যাবে। ১০ টা সিম *৩ দিন = ৩০ দিন। একটা সিম করতে ২৩টাকা (মেসেজ ছারা) * ১০টা সিম = ২৩০টাকা ১মাশ (মেসেজ বার বার করতে হবে না ঐ লিংক এ ক্লিক করলেই হবে) যারা বলবেন এখন আর কাজ হয় না তারা ফালতু কথা বলতেছে। প্রমান চান? তাহলে গ্রামীনের সাইট থেকে খুরে আসুন নিজের আরো বিস্তারিত জেনে আসুন। https://webserv.grameenphone.com/mobilebackup/default/login.vhtml আরো দেখুন এখানে http://www.grameenphone.com/index.php?id=457 http://www.grameenphone.com/index.php?id=456 ট্রোজান বা ট্রোজান হর্স হলো বর্তমান সময়ের অন্নতম ভাইরাস গুলোর মধ্যে একটি।এটি কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে গুরুত্তপূর্ন ফাইল এমনকি পুরো ফোল্ডার নষ্ট করতে সক্ষম। এটি কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমে আঘাত করে পিসিকে করে স্লো। আমি আপনাদের এই ভাইরাস তৈরির কৌশলটি দেখাবো। তবে প্রথমে আমরা শপত নিব যে, “আমরা কারো ক্ষতি করবো না।” ভাইরাস তৈরি করেতে আপনাকে যা করতে হবে: এখানে ক্লিক করে জীপ ফাইলটি ডাইনলোড করুন। এই জীপ ফাইলের মধ্যেই আছে জাভা বেজড ট্রোজান ভাইরাসের কোড। তবে ভয় পাবেন না। এটি যদক্ষন জীপ ফাইলের মধ্যে আছে ততক্ষন এটি আপনার পিসির কোন প্রকার ক্ষতি করতে পারবে না। এটি এক্সাট করে স্কান করে দেখুন। এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ট্রোজান নামে ভাইরাস ধরছে। যাদে এন্টিভাইরাস ইন্সটল করা নেই তারা 1 মিনিটের জন্য এক্সাট করে কোডটি দেখে নিতে পারেন। তারপর অবশ্যই ডিলেট করে ফেলবেন।আর যারা লিংকটিতে ক্লিক করতে চান না তারা নিচে ছবিতে দেখে নিন ভাইরাসের কোড। এটি পিসিতে .txt, .htm, .css, .java ইত্যাদি ফরমেটে রাখলে সমগ্র পিসিতে ভাইরাস ছড়াবে। ইমেইল এর মাধ্যমেও। যারা পিসিতে স্টোর করে রাখতে চান তারা অবশ্যই জীপ বা র‍ের ফরমেটে রাখুন। এতে ভাইরাস ছড়াবে না। আমি আবারো বলছি এটি কেউ অসৎ উদ্দেশে ব্যবহার করবেন না। কেমন হবে যদি কনো সফটওয়্যার ছাড়াই আপনার অতি প্রয়োজনিয় ফোল্ডারটি লক হয়ে যায়?সেটার চাবি থাকবে শুধু আপনার কাছে। আজকে আমরা দেখবো কিভাবে এই কাজটি খুব সহজে করা যায়। ——————————————————————————– |||||||| এই টাইপের আগের পোস্ট গুলো একটু দেখে নিতে পারেন |||||||| ১টি কম্পিউটারে ১টি yahoo messenger দিয়ে যত খুশি আইডি লগইন করুন (কনো সোফটওয়্যার ছারা) কনো সোফটওয়্যার ছারাই যে কনো ওয়েব সাইট ব্লক করে দিন আপনার পিসিতে ১ মিনিটে সোফটওয়্যার ছারাই আপনার পিসির ড্রাইভ গুলো লুকিয়ে রাখুন অথবা লক করে রাখুন। কনো সোফটওয়্যার ছারাই ১টি মাত্র ক্লিক করে পিসি ক্লিন করুন ১ মিনিটে (নিজেই বানিয়ে নিন) ——————————————————————————– শুরু করি এবার। মনে করুন D ড্রাইভে আপনার একটি ফোল্ডার আছে যেটার নাম দিলাম pudina এখন আপনে চান pudina নামের এই ফোল্ডার টিকে লুকিয়ে রাখবেন বা লক করে রাখবেন।তাহকে প্রথমে আমরা লকার বানাবো পরে বানাবো আনলকার। ১। লকার বানাতে- নিচের কোড টি একটি নোটপেডে সেভ করুন, এবার ফাইল থেকে সেভ এস দিয়ে lock.bat নামে সেভ করুন D ড্রাইভে। ren pudina pudina.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} এখন lock.bat ফাইলটি ডাবল ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার ফোল্ডারটি লক হয়ে গেছে।আপনার ফোল্ডারে ঠুকার চেষ্টা করুন, দেখবেন কনট্রল পেনেলে চলে গেছে।সেটার ভিতরের ফাইল আর কেউ দেখতে পারবে না। ২। আনলকার বানাতে- নিচের কোড টি একটি নোটপেডে সেভ করুন, এবার ফাইল থেকে সেভ এস দিয়ে unlock.bat নামে সেভ করুন D ড্রাইভে। ren pudina.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} pudina এখন unlock.bat ফাইলটি ডাবল ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার ফোল্ডারটি আনলক হয়ে গেছে। এবার pudina নাম টা চেন্জ করে আপনার ফোল্ডারের নাম দিন। দেখবেন আপনে সফল হয়ে গেছেন লকার বানাতে। পুদিনা নামটা জাস্ট বুঝানর জন্য দিলাম। নোট:- ফাইলটি লক করে লক ও আনলকারটি অন্য ড্রাইভে রাখুন, তাহলে কেউ খুজে পাবে না।আর মনে রাখবেন যে ফোল্ডার লক বা আনলক করতে চান সেই একি ড্রাইভে বানাতে হবে লক ও আনলক।পরে লকার ও অনলকার ডিলিট করে ফেললেও প্রবলেম নাই। যখন আনলক করতে চান তখন আবার বানিয়ে নিবেন। মেট্রিক্স ইফেক্ট বানান। কিছু করতে হবে না তেমন, নিচের কোড গুলো নোটপেডে পেস্ট করুন, তারপর সেভ এস এ গিয়ে pp.bat নামে সেভ করুন @echo off :a color 0a echo 1 h 2 j 3 k j n m l o p i u y g a b v c g h 4 5 6 k a r e w q s x c 5 6 7 8 ping localhost -n 1 > nul echo c f r y o k 7 j n h y 6 g b v r e q a z x c v u k l p i 8 9 u h f v c x z p ping localhost -n 1 > nul echo v g m n b v c x z a s d f g h j k l p o i u y t r e w q w s d f v b n j o k ping localhost -n 1 > nul echo m n h j u m k n b u i l o p l m b f t 6 7 h 8 j 0 k n 7 8 6 g 5 4 f y 6 j n ping localhost -n 1 > nul echo p o m k i n j u h b v g y t 6 r f c d e 4 w s x c b n m k o l p 0 o i u 7 i ping localhost -n 1 > nul echo 0 p o 9 8 j u 7 h 7 g 6 f 5 g 7 h 9 j j 8 7 6 g 5 4 3 f g b 4 1 b l p m j 9 goto A hello Pudina Pata টিউন ভালই হয়েছে, কিন্তু ভ্যালুতে সমস্যা আছে। A = 1 B = 2 C = 4 D = 8 E = 10 F = 20 G = 40 H = 80 I = 100 J = 200 K = 400 L = 800 M = 1000 N = 2000 O = 4000 P = 8000 Q = 10000 R = 20000 S = 40000 T = 80000 U = 100000 V = 200000 W = 400000 X = 800000 Y = 1000000 Z = 2000000 এবং আরেকটু যোগ করব, এক সাথে একাধিক ড্রাইভ হাইড করতে হলে সংশ্লিষ্ট ভ্যলুগুলু যোগ করতে হবে। পুদিনা পাতা ভাই নিজে পরীক্ষা করে আপডেট করুন। অনেক সময় আমাদের এমন অপশন খুব দরকার হয়। সাথে যদি কনো সোফটওয়্যার ও না থাকে কনো ব্যপার না। সোফটওয়্যার ছারাই আপনার পিসির ড্রাইভ গুলো লুকিয়ে রাখুন অথবা লক করে রাখুন। কাজ টা খুব সহজে করা যায়, আসা করি যে কনো নিউ ইউসার ই কাজটা করতে পারবেন। ১। প্রথমে রান এ গিয়ে টাইপ করুন regedit ২। এখন এখানে যান HKEY_CURRENT_USER তারপর এখানে Software তারপর এখানে Microsoft তারপর এখানে Windows তারপর এখানে Curre ntVersion তারপর এখানে Policies তারপর এখানে Explorer এ গিয়ে ডান পাশে রাইট ক্লিক করুন। নিচের ছবি দেখুন ৩। রাইট ক্লিক করে নিউ এ ক্লিক করুন DWORD Value তে ক্লিক করুন ৪। মাত্র যেই DWORD Value টা বানালেন সেটার নাম দিন NoViewOnDrive (drive করতে চাইলে এই নাম) অথবা NoDrives (drive লুকাতে চাইলে এই নাম দিন) ৫। এখন এটার প্রপার্টিজ এ যান গিয়ে ভেলু চেন্জ করুন এভাবে A = 1 B = 2 C = 4 D = 8 E = 10 F = 20 G = 40 H = 80 I = 100 J = 200 K = 400 L = 800 M = 1000 N = 2000 O = 4000 P = 8000 Q = 10000 R = 20000 S = 40000 T = 80000 U = 100000 V = 200000 W = 400000 X = 800000 Y = 1000000 Z = 2000000 (মনে করুন আপনে C ড্রাইভ লুকাতে বা লক করতে চান তাহলে ৪ দিবেন। ঠিক আছে? বোঝা গেছে? ৬। এবার পিসি রিস্টার্ট দিন অথবা লগ অফ করে লগ ইন করুন নোট:- লুকানো ড্রাইভ আনলক বা শো করতে চাইলে ভালু করে দিন ০ (শুন্য) (আদনান ভাইকে ধন্যবাদ নতুন কিছু ভেলু দিয়ে আমাকে হেল্প করার জন্য “জি থেকে জেড এর ফেলু”) হ্যাকিং বিষয়ক প্রথম যে টিউনটি করেছিলাম তা একটি সাধারন ট্রিকস এর উপর। অনেকেই বলেছেন এটাকে হ্যাকিং বলে না। আসলে হ্যাকিং বলতে সবাই এলগারিদমিক এবং খুব সহজেই করা যাবে এমন কিছুই আশা করেছিল। তবে হ্যাকিং বলতে যে কারো ব্যাক্তিগত এবং গোপনীয় কোন তথ্য আছে সেখানে বিনা অনুমতিতে প্রবেশকেই বোঝায় তা যে পদ্ধতিতেই হোক না কেন। তবে আমার প্রথম পর্বটিতে আমি যেহেতু বলেছিলাম এ বিষয়ে নিয়মিত এবং আরো সুবিধাজনক হ্যাকিং এর ব্যাপারে টিউন করবো তারই ফলশ্রুতিতে এই টিউন তবে সংযতভাবেই করব। আজ বলবো একধরনের সফট এর কথা (অভিজ্ঞরা হয়ত জানেন) যা আপনাকে হ্যাকিং করতে সহায়তা করবে। কী লগার যেটার কথা বলব এ ধরনের সফটকে কী লগার বলা হয় যা ইনষ্টল করলে কম্পিউটারে কোন কোন কী প্রেস করা হয়েছে তার রেকর্ড থাকে এই সফটটি ইনষ্টল করলেই আপনি সহজেই দেখতে পারেন মেইল এ্যাড্রেস টাইপ করার পর কোন কোন কী প্রেস করা হয়েছে। রিমোট কী লগার লোকাল কীলগার আপনি যেমন আপনার কম্পিউটারে ইনষ্টল করে আপনার কম্পিউটারের কী রেকর্ড পেতে পারেন তেমনি রিমোট কীলগার দিয়ে রিমোট সিষ্টেমে নেটওয়ার্ক এর সহায়তায় যে কারো কম্পিউটারে ইনষ্টল করে দিয়ে তার নিয়মিত আপডেটও পেতে পারেন। সবই হবে এই সফট এর মাধ্যমে অনেকটা স্বয়ংক্রিয় উপায়ে। কিন্তু আমি এর বিস্তারিত বলব না। কারন সেটা অনেকের ক্ষতির কারন হবে। ডাউনলোড এভাবে আপনি খুব সহজেই যে কারো মেইল, ফেসবুক এমনকি ওয়েবসাইটও হ্যাকিং করতে পারেন। কিন্তু এই ধরনের সফট অনেক ক্ষেত্রেই স্পাইওয়্যার এর মধ্য পড়ে তাই বিভিন্ন সাইটে এই সকল সফট আপলোড করা হলেও তা খুব তাড়াতাড়িই আবার ডিলেট করে দেয়া হয়। আবার যেসব সাইটে পাওয়া যায় তারাও এগুলো ফ্রি দেয় না। তাই এগুলো পাওয়া অনেকটাই কষ্টসাধ্য। তবে আমি এ ধরনের নতুন দুটি অসাধারন সফট এর লিংক দেব। • প্রথমটির লিংক • দ্বীতিয়টির লিংক তবে আমার কাছে এরকম আরো ভাল একটি প্রোগ্রাম আছে আমাকে মেইল করলে আমি এটা ও সাথে এর ব্যাবহার পদ্ধতি এবং বিস্তারিত দেব। তবে টেকটিউনসের নিয়মিত ব্যাক্তিরা যাদেরকে সবাই মোটামুটি চেনে এরকম বিশ্বস্ত এবং অবশ্যই বাংলাদেশী ব্যাক্তিদেরই দেব। তারপরও এর দ্বারা যে কোন ক্ষতি সাধিত হলে তার জন্য আমি দায়ী থাকব না।ক্ষতি সাধিত হলে তার জন্য আমি দায়ী থাকব না।. আপনি ইচ্ছে করলে Windows 7 এর Theme নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন। একটি Theme এ নিচের কটেন্ট গুলো থাকেঃ 1. Desktop Wallpaper 2. Screensaver 3. Sounds 4. Slideshows 5. Color of the theme 6. Mouse Pointers 7. Desktop icons এগুলো আপনি নিজের ইচ্ছে মত সিলেক্ট করে নিজেই একটি Theme Pack তৈরি করে নিতে পারবেন নিচের ধাপ গুলো অনুসরন করে। 1. আপনার Desktop এ Right Click করুন এবং Select Personalize from Context Menu সিলেক্ট করুন। 2. এবার desktop background এ ক্লিকরুন Theme এর জন্য background wallpaper সেট করার জন্য। 3. এবার Browse এ ক্লিক কিরুন wallpapers এর ফোল্ডার দেখিয়ে দেয়ার জন্য। 4. slideshow feature এর জন্য check images/wallpapers সিলেক্ট করুন আপনার Theme এর জন্য। এবং save changes এ ক্লিক করুন। 5. Windows color সেট করুন আপনার Theme এর জন্য ।এটি দ্বারা windows, background, এবং cursor এর color Change হবে। 6. Sound এ ক্লিক করুন Sound সেট করার জন্য। 7. Screen Saver এ ক্লিক করুন Theme এর Screen Saver দেয়ার জন্য। 8. সব setting ঠিক করার পর save theme option in your personalization এ ক্লিক করুন। 9. Theme এর নাম লিখুন এবং theme pack as save type সিলেক্ট করুন। 10. এবার আপনার তৈরি কৃত Theme pack এ ডাবল ক্লিক করুন এবং এটি Install করুন। এবং আপনার নিজের তৈরি Theme ব্যবহার করুন। Add comment awsurveys থেকে আয় করা যায় এটা আমরা অনেকেই জানি। কিন্তু awsurveys থেকে আয় করা যায় এটা আমরা অনেকেই জানি। কিন্তু আপনি খুব সহজে মাত্র পাঁচ মিনিটে হ্যাক করতে পারবেন $75-$500 এমনকি নিরাপদে ! হ্যাক করার জন্য যাযা লাগবে- • # Mozilla Firefox • # Paypal Account • # Tampar Data Addon এর জন্য প্রথমেই প্রয়োজন হবে Tampar Data Addon install করা। এটি আপনি google থেকে search করে বের করে নিতে পারেন । অথবা Mozilla Firefox addons এর সাইটে ঢুকে। Tampar Data 10.0.3 সেট করে নিতে পারেন। OK সব কাজ খতম এবারে হ্যাকিং এর পালা! • http://www.awsurveys.com এ ঢুকে register করে নিন। register করার সময় user name এবং e-mail • invalid দিলেও সমস্যা হবে না । register করা পর যতগুলো surveys available থাকবে তা complete করে নিতে হবে এতে দুই তিন মিনিট সময় লাগবে।সবগুলো surveys complete করার পর আপনার Balance হবে $27। • এখন Redeem Money তে click করুণ । • এখন নতুন পেজ আসার পর Tampar Data Addon রান করুণ। • বাকি কাজটুকু আপনি video থেকে দেখে নিতে পারেন এই সাইট থেকে। তবে video টি দেখতে হলে আপনাকে এই সাইটে sign up করে নিতে হবে । বাকি অংশ আমার safety এর জন্য বলা যাবে না । তবে বাকি কাজ মাত্র দুই মিনিটের। bangla Boi http://www.free.com.bd/ Hello বন্ধুগন, আগেই বলে নিচিছ অন্যায়কারীকে কেউ ভালবাসে না। অতএব জানার জন্যে জ্ঞান, অজানার জন্যে নয়। তো শুরু করছি: আপনার প্রথমে Broadband High Speed Interner Connection থাকতে হবে। এবং আপনি যার PC কে Shutdown/Restart/Logoff করবেন তার IP Address আপনার জানা থাকতে হবে যেমন কোন না কোন বন্ধুর IP Address তো অবশ্যই জানেন অথবা কোন Cyber Cafe থেকে IP Address Collect করতে পারেন । আর যে কারো IP Address বাহির করার জন্যে ” angry ip scanner 2.41″ software টি Google থেকে search দিয়ে Free Download করে নিতে পারেন।এবং আপনি এটাও বুঝতে পারবেন ,সেকি Online এ নাকি offline এ ?? এবার কাজের কথায় আসি : • প্রথমে আপনি run থেকে cmd যান। • লিখুন : shutdown -i • তারপর: Enter(click/press) • তারপর: একটা dialogue Box আসবে(RSD) • তারপর: what do you want these computer to do >>Shutdown/Restart/Logoff(যে কোন একটি choose করুন) • তারপর: Option থেকে (যে কোন একটি choose করুন) যেটা দেয়া আছে সেটি default. • তারপর: Add এ click. And একটা dialogue Box আসবে। সেখানে IP Address টা বসান যেটি দিয়ে আপনি তার PC কে Shutdown/Restart/Logoff যে কোন একটি করতে চান। চিএটি দেখুন………………. • সবার শেষে Comment করে ok/Enter দিন। এখন cmd দেখুন: যদি Succeed হয় বুঝবেন তার PC আপনার দেয়া সময় অনুযায়ী Off হবে।আর তখন আপনি না চাইলে লিখুন: shutdown -a • # আপনি নিজের PC Manully করে দেখতে পারেন। @ check করুন cmd: shutdown -t • ## এটা অনেকে জানেন। যারা জানেন না এটা তাদের জন্যে। আর কাজ ইনশাআল্লাহ হবে।প্রযোয্য Broadband High Speed Internet Connection. ভাল লাগলে মন্তব্য করবেন Please,যদি আপনি অলস না হয়ে থাকেন !!!!!!! আমার কথা শুনে কি আপনারা আমাকে পাগল ভাবছেন ?? নিশ্চই ভাবছেন বলছেন অসম্ভব ! অসম্ভব !! অসম্ভব !!! আসলে সম্ভব কিন্তু একটু অন্য ভাবে। এটা কে আপনি ব্যাকআপ রিষ্টোর পদ্ধতি ও বলতে পারেন এই কাজটি করার জন্য আপনার যা প্রয়োজন :- ১. Ghost নামক একটি সফটওয়্যার (693 KB) ২. Boot Disk অথবা Windows 98 এর Bootable Disk মনে হয় এবার অনেকেই বুঝতে পারছেন। অনেকেই হয়তো জানেন।যারা জানেন না তাদের জন্য প্রথমে অবশ্য আপনাকে ব্যাকআপ রাখতে হবে আপনার Windows এর ব্যাকআপ রাখার পদ্ধতি : ১. 98 সিডি অথবা Boot Disk দিয়ে বুট করুন ২. যে ড্রাইভে Ghost আছে সেই ড্রাইভে যান (ধরি D ড্রইভে Ghost সফটওয়্যারটি আছে তাহলে যা করতে হবে D ড্রইভে যান) ৩. ghost.exe লিখে এন্টার দিন ৪. ghost ওপেন হবে। ৫. মেনু থেকে LocalàPartitionàTo Image দিন এবং ব্যাকআপ ফাইল টি যে কোন ড্রাইভে রাখুন। এবার এক্সপি যদি কখনো দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে তাহলে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন 98 এর সিডি দিয়ে বুট করে Ghost ওপেন করুনGhost এর মেনু থেকে LocalàPartitionàFrom Image দিয়ে ব্যাকআপ ফাইল টি দিয়ে ব্যাকআপ দিন ব্যাস কাজ শেষ। এবার পিসিটি পুনরায় চালু করুন। ডাউনলোড প্রথম প্রকাশিত কিছু দিন আগে একটা বিষয় চিন্তা করলাম, আমার ব্লগকে শুধু গুগল এর সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করছি। কিন্তু, গুগল ছাড়াও তো আরো কয়েকটি সার্চ ইঞ্জিন আছে যেগুলোতে আমার ব্লগকে সাবমিট করতে পারি। তো গুগলেই সার্চ দিলাম, ১০ মিনিটের মধ্যে পাইলাম ইয়াহু আর বিং সার্চ ইঞ্জিনে ব্লগকে সাবমিট করার লিঙ্ক। দিলাম আমার ব্লগ সাবমিট করে। হয়তো অভিজ্ঞরা এই বিষয়টি জানেন। তাই এই বিষয়টি আপনাদের সবার সাথে শেয়ার করতেই আমার এই টিউনটি করা। তো চলুন দেখি কিভাবে………. J প্রথমেই দেখি Google কে (সার্চ ইঞ্জিন এ বিগ বস) 1. প্রথমেই http://www.google.com/addurl এই লিঙ্ক এ যান। নিচের মত পেজ খুলবে। 2. এখন আপনার ব্লগ ঠিকানাটি URL লিখা এর পাশের ফাকা ঘরে লিখে দিন।কমেন্ট এর ঘরে আপনার ব্লগ সম্পর্কে কিছু তথ্য দিন(আপনার ব্লগটি যা যা বিষয় নিয়ে লিখা)। তারপর Add URL button এ ক্লিক করেন। নিচের চিত্রের মত করে ….. 3. তারপর একটি পেজ আসবে আপনার ব্লগটি সফল ভাবে সাবমিট হয়েছে কিনা এই বার্তা নিয়ে। 4. ব্যাস্! আপনার ব্লগটি গুগল এর সার্চ ইঞ্জিনে স্থাপন শেষ। এবারে আসা যাক Yahoo! সার্চ ইঞ্জিন। গুগলের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী। 1. আপনার সাইককে ইয়াহুর সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করতেআপনার ব্রাউজারে http://siteexplorer.search.yahoo.com/submit টাইপ করুন। 2. তারপর নিচের মত পেজটি খুলবে…… 3. এখন, Submit a Website or Webpage লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন। নিচের মত একটি বক্স আসবে। 4. আপনার ব্লগের নাম দিয়ে Submit URL এ ক্লিক করুন। তারপর নিচের পেজটি প্রদর্শণ করবে। 5. এখানে একটি বার্তা প্রদর্শন করবে যে, আপনার ব্লগটি সঠিকবাবে Yahoo! সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট হয়েছে। সবশেষে, Bign! সাম্প্রতিক মাইক্রোসফট্ এর আলোরন সৃষ্টি করা সার্চ ইঞ্জিন- Bign এখানে আপনারা দেখতে পারবেন কিভাবে Bign এ আপনার ব্লগকে সাবমিট করবেন? ১. প্রথমত, আপনাকে http://www.bing.com/docs/submit.aspx লিঙ্কটিতে যান। ২. এখানে নিচের মত পেজ পাবেন……… ৩. প্রথমত Captcha code টি Characters box পাশে টাইপ করে দেন। তারপর Type the URL of your homepage লিখা এর নিচের ঘরে আপনার ব্লগ ঠিকানাটি দিয়ে Submit URL বাটনে ক্লিক করেন। ৪. পরবর্তী একটি পেজ খুলবে confirmation বার্তা নিয়ে। ব্যাস্! বিং এও মাবমিট হয়ে গেল। এভাবে শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ব্লগকে সাবমিট কইরাফেলেন !!!!!!!!!!! আস্তে আস্তে সাবমিট কইরেন স্টক আনলিমিটেড। ধন্যবাদ সকলকে। বতমানে আইটি বাজারে বিভিন্ন ব্রান্ড এর নোটবুক/লেপটপ পাওয়া যায়, একেক জনের কাছে একেক ব্রান্ড এর লেপটপ পছন্দ। এখানে বিভিন্ন ব্রান্ড এর নোটবুক/লেপটপ এর যত্ন, রিপেয়ার এবং অন্যান্য খুটিনাটি জানার জন্য গুরুত্বপূর্ন কিছু ওয়েব সাইট নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। Inside My Laptop : এই সাইটিতে পাবেন নোটবুক রিপেয়ার, আপগ্রেড এবং টিপস এন্ড ট্রিকস। এখানে ছবি সহ বিস্তারিত বিবরন পাওয়া যাবে। http://www.insidemylaptop.com Laptop Repair 101 : ট্রাবলশুটিং এবং টিপস এন্ড ট্রিকস পাবেন এই সাইটে। http://www.laptoprepair101.com Repair4Laptop :নোটবুক কিভাবে নিজে নিজে disassemble এবং রিপেয়ার করা যায় তার ধারনা পাবেন এই সাইটটিতে। http://repair4laptop.org/ Laptop User Manuals : নোটবুক এর Service manuals, schematics and documentation পাবেন এই সাইট গুলোতে। http://www.retrevo.com/samples/Laptop-manuals.html http://www.freelaptopmanuals.com http://www.notebook-manuals.com http://www.elhvb.com http://9manuals.com http://manuals4you.co.uk/laptop_user_guide_service_manual.html http://www-307.ibm.com/pc/suphttp://welcome.hp.com/country/us/en/support.htmlport/site.wss/migr-39298.html http://www.tim.id.au/blog/tims-laptop-service-manuals/ http://support.dell.com/ http://www.service-manual.net http://www.eserviceinfo.com/equipment_type/Notebooks_43.html User Guides Recovery CD Service Manuals : বিভিন্ন মডেলের নোটবুকের User guides recovery cds and service manuals পাবেন এই সাইটিতে। http://www.user-guides.co.uk Toshiba Laptop Disassembly Guides : এই সাইটিতপাবেন Toshiba laptop disassembly instructions with pictures and explanation. http://www.irisvista.com Sony laptop disassembly instructions :Sony বিভিন্ন মডেলের নোটবুকের disassembly instructions পাবেন এই সাইটিতে। http://forum.ixbt.com/post.cgi?id=print:17:22149 Hard drive Removal Guide : বিভিন্ন মডেলের নোটবুকের Hard drive disk removal guides. Compaq, Dell, Gateway, Hewlett Packard, IBM, Micron/MPC, NEC, Sony and Toshiba. এর গাইড পাওয়া যাবে এই সাইটিতে। http://www.cmsproducts.com/notebook_drive_removal.htm Disassembly Guides for Macs : এখানে ম্যাক কম্পউটারের Disassembly guides Detailed instructions with pictures and explanations for PowerBook and iBook computers পাওয়া যাবে। আপনার কম্পিউটারে যদি ভাইরাস আক্রমন করে তখন হয়তো আর এন্ট্রি-ভাইরাস সেটআপ হয় না বা কাজ করে না। এমতাবস্থায় নতুন করে ও. ওস সেটআপ করা ছাড়া কোন উপায় থাকে না। আশার কখা হলো এ.ভি.জি এন্ট্রি ভাইরাস নিমার্তা প্রতিষ্ঠান এই সমস্যার সমাধানকল্পে রিলিজ করেছে এন্ট্রি-ভাইরাস রিসোর্স সিডি। এই সিডি দিয়ে আপনি সরাসরি কম্পিউটার বুট করে ভাইরাস ক্লীন করে নিতে পারবেন। সিডির জন্য আই. এস. ও ইমেজ সরাসরি সিডিতে রাইট করে বা বুটেবল পেন ড্রাইভ ব্যবহার করে ভাইরাস বিমুভ করে নিতে পারেন। মেনু হতে আপনি ভাইরাস রিমুভ করার পাশাপাশি বুট ইনফরমেশনও রিপেয়ার করে নিতে পারবেন। মজার ব্যাপার হলো এটা দিয়ে আপনি উইনডস এর পাশা পাশি নিনাক্স ( যদিও লিনাক্স এর জন্য তেমন কোন ভাইরাস নেই)এর ভাইরাসও ক্লীন করে নিতে পরাবেন। ডাউনলোড লিংকঃ Download Rescue CD (for CD creation) Download Rescue CD (for USB stick) Create By Md.Rafikul Islam 01745420388